সকল এডুকেয়ারবিডি২৪ এর বন্ধুদের জানাই শুভেচ্ছা। এডুকেয়ারবিডি২৪
নিয়ে কোন সাজেশন থাকলে আমাদেরকে অবশ্যই জানাবেন। কারন আপনাদের সাজেশনই পারে এডুকেয়ারবিডি২৪ কে সমৃদ্ধ করতে।
আমাদের ইমেইলঃ
contact@educarebd24.com

এই সময়ে হাঁপানি, শ্বাসকষ্ট


হাঁপানি রোগীদের জন্য এই সময়টা সবচেয়ে খারাপ। বাতাসে উড়ছে প্রচুর ধুলাবালু, পরিবেশের তাপমাত্রা পাল্টাচ্ছে ঘন ঘন আর চারদিকে বাড়ছে ভাইরাস সংক্রমণের প্রকোপএই সব কটিই হাঁপানির আকস্মিক আক্রমণের জন্য আদর্শ। 

হাঁপানি কেন হয়?
 
বিশেষ কোনো পদার্থের প্রতি শ্বাসতন্ত্রের অতি সংবেদনশীলতা হলো হাঁপানির মূল কারণ। এটি হতে পারে ঠান্ডা হাওয়া, ধুলাবালু, সামান্য পরিশ্রম, জীবাণু, পোষা প্রাণীর লোম, ওষুধপত্র, এমনকি বাতাসে উড়তে থাকা ফুলের রেণু, তুলার কণা যেকোনো কিছু। ধরনের জিনিসের সংস্পর্শে এলে আক্রান্ত ব্যক্তির শ্বাসতন্ত্রের পেশিগুলো সংকুচিত হয়ে যায়, নিঃসৃত হতে থাকে নানা রাসায়নিক। শ্বাসনালি সরু হয়ে আসে, শুরু হয় শ্বাসকষ্ট। যাঁদের পরিবারে হাঁপানির ইতিহাস আছে, অথবা নানা ধরনের অ্যালার্জি আছে, তাঁদের হাঁপানি হওয়ার ঝুঁকি বেশি।

কীভাবে বুঝবেন?

বছরে দু-তিনবার বা তার বেশিবার শ্বাসকষ্ট, সঙ্গে কাশি, দম বন্ধ হয়ে আসা এবং শ্বাস-প্রশ্বাসের সঙ্গে বুকে শব্দএই হলো হাঁপানির লক্ষণ। ঠান্ডা আবহাওয়ায় ভোরের দিকে উপসর্গ বাড়ে। ধরনের সমস্যা থাকলে হাঁপানি নির্ণয় করা কঠিন নয়। তবে মাত্রার তীব্রতা দেখার জন্য স্পাইরোমেট্রি করা যেতে পারে। বুকের এক্স-রে সাধারণত স্বাভাবিক থাকে, তবে রক্তে অ্যালার্জির মাত্রা নিরূপণকারী বিভিন্ন পরীক্ষায় অস্বাভাবিকতা দেখা যায়।
বিশ্বজুড়ে প্রতিবছর মৃত্যু হচ্ছে ২৫ কোটি
বিশ্বজুড়ে হাঁপানিতে ভুগছে ৩০ কোটি

হাঁপানিকী করি

হাঁপানির রোগীরা আক্রমণকারী অ্যালার্জেনকে সাধারণত ভালো করেই চেনেন। এগুলো যথাসম্ভব এড়িয়ে চলবেন। ধুলাবালিতে নাক ঢেকে রাখবেন, ঝুল বা বিছানা বা কার্পেট ঝাড়ার মতো কাজ করবেন না। পোষা প্রাণী থেকে দূরে থাকুন। যাঁদের ফুলের রেণুতে অ্যালার্জি তাঁরা পার্কে বা বাগানে যেতে সাবধান। ঠান্ডা লাগাবেন না। ভোরে রাতে এই সময় গায়ে হালকা গরম কাপড় রাখুন। গোসলে হালকা গরম পানি ব্যবহার করুন। ধূমপান বাদ দিন। সময় আক্রমণ বেড়ে যেতে পারে বলে আগে থেকেই আপনার চিকিৎসকের সঙ্গে যোগাযোগ করে ইনহেলারের মাত্রা সময় ঠিক করে নিন।

২০২৫ সাল নাগাদ এই তালিকায় যুক্ত হবে আরও ১০ কোটি মানুষ। বিগত শতাব্দী থেকেই আশঙ্কাজনক হারে বেড়ে চলেছে এই রোগের প্রকোপ, উন্নত উন্নয়নশীল সব দেশেই, শিশু বয়স্কসব বয়সের মানুষের মধ্যেই।

লিখেছেন ডা. মৌসুমী মরিয়ম সুলতানা।

সূত্র: দৈনিক প্রথম আলো

গরমের সময় মাথা ব্যথা থেকে বাচার ৫টি সহজ উপায় !

যখন বাহিরে প্রচণ্ড গরম পরে তখন প্রায়ই আমরা মাথা ব্যাথা অনুভব করি । অনেকেই মনেকরেন এটা হয়ত আবহাওয়া পরিবর্তনের কারনে কোন ধরনের জ্বর বা অসুখ । অনেকেই এর জন্য [ Napa / Paracetamol ] খেয়ে থাকেন । ফলে কিছুক্ষণ সুস্থ থাকার পর আবার একই সমস্যা দেখা দেয় । কিন্তু এই মাথা ব্যাথার কারন বেশিরভাগ সময়ই জ্বর নয় । তবে আবহাওয়া পরিবর্তনের এর সাথে এর কিছু সম্পর্ক রয়েছে ।
গ্রীষ্মকালে বা বর্ষাকালে যখন ভ্যাঁপসা বা অসহ্যকর গরম পরে তখন আমরা এধরনের মাথা ব্যাথার স্বীকার হই । এতে ঘাবড়ানোর কিছু নেই । কিছু সহজ নিয়ম কানুন মেনে চললেই এর থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব ।
১ – পর্যাপ্ত পানি পান করা ।
গরমের সময় শরীর থেকে প্রচুর পরিমান তরল পদার্থ আমাদের ঘামের সাথে বেরিয়ে যায় । এর ফলে আমাদের আমাদের শরীর পানি শূন্য হয়েপরে ।
পর্যাপ্ত পরিমান পানি পান না করলে আমাদের শরীর ক্লান্ত হয়ে পরে ফলে দেখাদেয় নানা রকম সমস্যা জার মধ্যে রয়েছে, “মাথা ব্যথা”, “প্রস্রাবের রঙ হলুদ হয়ে যাওয়া”, “দুর্বলতা” ।
এজন্যই গরমের সময় আপনাকে পর্যাপ্ত পরিমান পানি পান করা উচিত । একজন প্রাপ্ত বয়স্ক বাক্তিকে প্রতিদিন অন্তত ৩ লিটার ( ১৩ গ্লাস ) পানি পান করা উচিত ।
২ – রোদ থেকে সাবধান থাকুন ।
গরমের সময় যারা বাহিরে চলাফেরা করেন তাদের অবশ্যই ক্যাপ , সানগ্লাস, ছাতা ব্যাবহার করা উচিত । কারন এইসময় অনেকেরি রোদ বা সরাসরি সূর্যের আলোর কারনে মাথা ব্যাথার সৃষ্টি হতে পারে ।
৩ – অতিরিক্ত গরমে ধূমপান ।
বাহিরে প্রচণ্ড গরমের মধ্যে অনেককেই ধূমপান করতে দেখা যায় । প্রথমত ধূমপান স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর, তার মধ্যে গরমের কারনে শরীর যখন পানি শূন্য হয়ে পরে তখন ধূমপানের ফলাফল আরও ক্ষতিকর হয়ে পরে ।
যদি আপনি এই গরমের মধ্যে ধূমপান না করে থাকতে পারেন তবে সেটা খুবি ভাল, তবে যদি আপনাকে ধূমপান করতেই হয় তবে আপনি অবশ্যই কিছুটা পানি পান করে এবং বিশ্রাম নিয়ে তার পরে ধূমপান করুন । তবে না করাটা সবচেয়ে ভাল :)
৪ – ভারি কাজ করার জন্য সাবধানতা ।
অতিরিক্ত গরমের মধ্যে আমরা অল্প কাজ করতেই হাঁপিয়ে উঠি, এর প্রধান কারন শরীরের পানি শূন্যতা । তাই যেকোনো ভারি কাজ করার সময় সাথে কিছুটা পানি অবশ্যই রাখবেন ।
৫ – কোমল পানিও / কোল্ড ড্রিঙ্কস ।
গরমের সময় আমরা প্রায়ই তৃষ্ণার্ত হয়ে কোল্ড ড্রিঙ্কস পান করি । প্রায় সকল প্রকার কোল্ড ড্রিঙ্কস এর মধ্যে অতিরিক্ত পরিমান চিনি ও ক্ষতিকারক কেমিক্যাল থাকে । যা আমাদের সাস্থের জন্য খুবই ক্ষতিকারক এবং এর ফলে অনেক সময় প্রচণ্ড মাথা ব্যাথা দেখা দেয় ।
তাই এসকল কোমল পানিও পান না করাটাই সবচেয়ে ভাল ।

আয়ু বাড়াতে দ্রুত হাঁটা

স্বাস্থ্য বার্তা : কর্পোরেট অফিস। সকাল-সন্ধ্যা কম্পিউটারের মনিটরে আটকে থাকা চোখ। আর নিজেকে দিনের একটা বড় অংশ চেয়ারে আটকে রাখা। বাড়ি ফিরে শ্রান্ত-ক্লান্ত শরীরটাকে আবার টিভিতে নিবিষ্ট করা। এই তো জীবন।স্থুলতা, নানাধরণের দুরারোগ্য ব্যাধি তাই ক্রমান্বয়ে আক্রমণাত্মক হয়ে ধাবমান আমাদের দিকে। কিন্তু আমরা কি জানি একটু খানি শরীরচর্চা বিশেষ করে হাঁটা আমাদের জীবন থেকে ঝেঁটিয়ে বিদায় করে নানা রোগবালাই। আয়ু বাড়ায় আমাদের।


সম্প্রতি বিজ্ঞানীরা গবেষণা করে জানাচ্ছেন, বেশি নয় সপ্তাহে মাত্র ৭৫ মিনিট দ্রুত হাঁটুন। তাহলেই বেড়ে যাবে অন্তত পৌনে দুই বছর আয়ু। যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় ক্যান্সার ইনস্টিটিউটের সহযোগিতায় ওয়াশিংটনের ব্রিঘাম অ্যান্ড উইমেন হসপিটালের গবেষকরা নির্ণয় করেছেন, ভিন্নতর বডি মাস ইনডেস্ক (বিএমআই) নিয়ে কোনো একক বা একদল ব্যক্তিজীবনের বিভিন্ন পর্যায়ে শারীরিক সক্রিয়তার মাধ্যমে অধিক বছর বেঁচে থেকেছেন।

গবেষণাপত্রের লেখক আইমিন লি বলেন, ‘আমরা দেখেছি, চল্লিশোর্ধ কোনো ব্যক্তি যিনি প্রতিদিন সামান্য সক্রিয়, অর্থাৎ সপ্তাহে মাত্র ৭৫ মিনিট দ্রুত হেঁটেছেন, তার আয়ু অনেকাংশে বেড়েছে। দেখা গেছে, ৭৫ মিনিট দ্রুত হাঁটা ব্যক্তির যিনি হাঁটেননি তার চেয়ে ১ দশমিক ৮ বছর আয়ু বেড়েছে।’

লি আরও বলেন, কেবল ৭৫ মিনিটই নয়, যিনি সপ্তাহে ৪৫০ মিনিট হেঁটেছেন, তার আয়ু বেড়েছে সাড়ে চার বছর। লির মতে, শারীরিক সক্রিয়তা স্বাভাবিক ওজন, অতিরিক্ত ওজনের কিংবা স্থূলতা সব ধরনের বিএমআইয়ের মানুষের দীর্ঘায়ুর জন্য সহায়ক।

আসছে ওয়াই-ফাই মেমোরি কার্ড

সম্প্রতি আই-ফাই নামের একটি ইলেকট্রনিক পণ্য নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ওয়াই-ফাইযুক্ত মেমোরি কার্ড তৈরি করেছে। এই কার্ড ব্যবহারে তারবিহীনভাবেই ক্যামেরা থেকে কম্পিউটারে ছবি আপলোড করা যাবে। 
সংবাদমাধ্যমটি জানিয়েছে, ওয়্যারলেস প্রযুক্তি সত্ত্বেও ডিজিটাল ক্যামেরায় তোলা ছবি আপলোড করার সময় কেবল প্রয়োজন পড়ে। তবে, ডিভাইসটি বিল্ট ইন ওয়াই-ফাই হলে আলাদা কথা। বিল্ট ইন ওয়্যারলেস ডিভাইস ছাড়াও কেবল আই-ফাই মেমোরি কার্ড ব্যবহার করেই ছবি আপলোড করা সম্ভব বলেই জানিয়েছে এর নির্মাতা প্রতিষ্ঠান।

সংবাদমাধ্যমটি জানিয়েছে, আলাদা কোনো ডিভাইস ছাড়াই এই কার্ড সরাসরি ওয়াই-ফাই হিসেবে কাজ করবে। ক্যামেরায় তোলা ছবি ‘ডিরেক্ট মোড’ প্রোগ্রামের মাধ্যমে সরাসরি আপলোড করা যাবে কম্পিউটার বা ট্যাবলেটে।

আই-ফাই সিইও জেফ হলোভি জানিয়েছেন, আই-ফাই-এর তৈরি এক্স২ মডেলের যে কোনো মেমোরি কার্ডেই ডিরেক্ট মোড সাপোর্ট করবে। এই কার্ড হোম ওয়্যারলেস নেটওয়ার্ক ব্যবহার করে মোবাইল ফোন এবং ক্যামেরা থেকে ছবি আপলোড করতে সক্ষম। 


সুত্র- প্রথম আলো

এক্সপির পথচলার ইতি

 ৮ এপ্রিল ২০১৪ , শেষ হয়ে যাচ্ছে এক যুগেরও বেশি সময় ধরে জনপ্রিয় উইন্ডোজ এক্সপি অপারেটিং সিস্টেমের পথচলা। কাল থেকেই এক্সপির সব হালনাগাদ সেবা বন্ধ করে দেবে মাইক্রোসফট। এক যুগেরও আগের এ অপারেটিং সিস্টেমটির ব্যবহার বন্ধ করে নতুন সংস্করণে আপডেট করার পরামর্শ দিচ্ছে বিশ্বের বৃহত্তম সফটওয়্যার নির্মাতা প্রতিষ্ঠানটি। সাইবার দুর্বৃত্তদের কবল থেকে রক্ষা পেতে দ্রুত এক্সপি হালনাগাদ করে নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন তাঁরা।

মাইক্রোসফটের পক্ষ থেকে সতর্ক করে দেওয়া হয়েছে যে, এক্সপির হালনাগাদ বন্ধ হলে অ্যান্টিম্যালওয়্যার সিস্টেমের সমর্থন কার্যকর থাকবে না। প্রযুক্তি-বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এক্সপি থেকে উইন্ডোজের নতুন সংস্করণে আপগ্রেড করে নিলে বেশ কিছু নতুন সুবিধা পাওয়া যায়। এক্সপিতে অ্যাপ্লিকেশন চালানো, ই-মেইল, ওয়েবসাইটে দেখার কাজ ভালোভাবে করা গেলেও যেসব সুবিধা বা ফিচার উইন্ডোজের নতুন অপারেটিং সিস্টেমে একে একে আসছে, সেগুলো দিয়ে এক্সপির চেয়েও অনেক বেশি কাজ পাওয়া সম্ভব।

এক্সপি নিয়ে কী করবেন?অনেকদিন ধরেই উইন্ডোজ এক্সপি থেকে পরবর্তী কোনো সংস্করণের অপারেটিং সিস্টেমে (ওএস) আপগ্রেড করে নেওয়ার পরামর্শ দিয়ে আসছে মাইক্রোসফট। যাঁরা এখনও উইন্ডোজ এক্সপি ব্যবহার করছেন কালকের পর থেকেই তাঁরা ভাইরাস ও ম্যালওয়্যার আক্রমণের জন্য উন্মুক্ত হয়ে পড়তে পারেন বলে মাইক্রোসফটের নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করেছেন। কারণ, উইন্ডোজ এক্সপির নিরাপত্তার জন্য মাইক্রোসফট সিকিউরিটি এসেনশিয়াল সফটওয়্যারের কোনো সংস্করণ ৮ তারিখের পর মাইক্রোসফটের ওয়েবসাইটে পাওয়া যাবে না। যাঁরা এক্সপি ব্যবহার করছেন তাঁদের জন্য মাইক্রোসফটের পরামর্শ হচ্ছে এক্সপি থেকে পিসি অন্য কোনো অপারেটিং সিস্টেমে হালনাগাদ করে নেওয়া বা নতুন কোনো হালনাগাদ ওএসযুক্ত পিসি কিনে ফেলা।
অবশ্য মাইক্রোসফটের উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের সর্বশেষ সংস্করণ উইন্ডোজ ৮.১ পিসিতে ইনস্টল করতে পুরোনো সংস্করণের হার্ডওয়্যারের তুলনায় কিছু হালনাগাদ হার্ডওয়্যারের প্রয়োজন হতে পারে। 
মাইক্রোসফট জানিয়েছে, উইন্ডোজের হালনাগাদ অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করতে পিসি সর্বনিম্ন সিস্টেম দাঁড়াতে হবে এক গিগাহার্টজের প্রসেসর, এক গিগাবাইটের মেমোরি, ১৬ গিগাবাইটের হার্ডড্রাইভ, অ্যাপ্লিকেশন প্রোগ্রামিং ইন্টারফেস ডাইরেক্ট এক্স৯ সমর্থনযোগ্য গ্রাফিকস কার্ড এবং উইন্ডোজ ডিসপ্লে ড্রাইভার মডেল সফটওয়্যার।
মাইক্রোসফট জানিয়েছে, যারা এক্সপি থেকে আপগ্রেড করে নিতে চান তাদের জন্য মাইক্রোসফটের ওয়েবসাইটে একটি টিউটোরিয়াল দেওয়া হয়েছে এবং আপগ্রেড করে নেওয়ার প্রয়োজনীয় সব নির্দেশনা সাইট থেকে পাওয়া যাবে। পিসি উইন্ডোজের সর্বশেষ সংস্করণ সমর্থন করবে কিনা তাও পরীক্ষা করে দেখা যাবে।

 মাইক্রোসফট সার্ভিস বন্ধ করে দেওয়ার আগে উইন্ডোজ এক্সপির জনপ্রিয়তা ২৭ শতাংশ

তবে যাঁরা উইন্ডোজ হালনাগাদ করতে পারবেন না বা নতুন পিসি কিনতে পারবেন না তাদের জন্য বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ হচ্ছে থার্ড পার্টি বা তৃতীয় পক্ষের নিরাপত্তা সফটওয়্যার ব্যবহার করে এক্সপির ব্যবহার চালিয়ে যেতে পারেন। তবে উইন্ডোজ এক্সপির জন্য নিরাপত্তা সফটওয়্যার বা এর প্রয়োজনীয় উপকরণ পাওয়ার জন্য খুব কম সাইট, প্রোগ্রাম বা সেবা খুঁজে পাওয়া যাবে।
যাঁদের পিসিতে হার্ডওয়্যারের কারণে হালনাগাদ উইন্ডোজ সমর্থন করবে না তাঁদের ওপেন সোর্স লিনাক্স অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করে দেখার পরামর্শ দিয়েছেন গবেষকেরা।
নতুন সব প্রযুক্তির ভিড়ে একসময়ের তুমুল জনপ্রিয় অপারেটিং সিস্টেম উইন্ডোজ এক্সপি এখন অনেকটাই সেকেলে। ব্যবহারকারীদের নিরাপত্তার ক্ষেত্রেও এক্সপি বেশ বিপজ্জনক।
মাইক্রোসফট সিকিউরিটি ইন্টেলিজেন্সের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০১৩ সালে উইন্ডোজ ৮-এর তুলনায় উইন্ডোজ এক্সপি-চালিত সিস্টেমে ম্যালওয়্যার আক্রান্তের হার ছিল ৬ গুণ বেশি। বিশ্বের গড়পড়তা তুলনামূলক সূচকে বাংলাদেশে আক্রান্তের এই হার ছিল অনেক বেশি। বাংলাদেশে তীব্রতার দিক থেকে এগিয়ে আছে বিভিন্ন ট্রোজান হর্স, এরপর আছে ওয়ার্ম এবং ভাইরাস।
এক্সপি-সংক্রান্ত সব ধরনের নিরাপত্তা হালনাগাদ, হটফিক্স এবং ব্যবহার-সংক্রান্ত সব সেবা বন্ধ হওয়ার পর আর কোনো ধরনের কারিগরি সহযোগিতা পাওয়া যাবে না। এক্সপি সহযোগিতা পুরোপুরি বন্ধ হলে কী ঘটবে, এ থেকেই অনেকটাই অনুমান করা যায়। হ্যাকার এবং স্প্যামাররা নতুন ধরনের নিরাপত্তা ত্রুটি বের করে প্রতিরক্ষাব্যবস্থায় হামলা চালায়, কর্তৃপক্ষ সেগুলো চিহ্নিত করে সময়ে সময়ে সিস্টেম হালনাগাদের মাধ্যমে আক্রমণ প্রতিহত করে। কিন্তু যখন এক্সপির আর কোনো ধরনের নিরাপত্তাজনিত হালনাগাদ পাওয়া যাবে না, স্বাভাবিকভাবেই নিরাপত্তাব্যবস্থা হয়ে উঠবে মারাত্মক ঝুঁকিপূর্ণ।

 সুত্র- প্রথম আলো

ফরেক্স ট্রেডে লস হওয়ার কারন সমূহ

আমরা একথা অনেক শুনেছি যে, ফরেক্স যারা শুরু করেন তাদের শতকরা ৯৫ জনই তাদের প্রথম একাউন্ট হারান অর্থাত শুন্য হয়ে যান। কিন্তু কেন? কারন তারা ফরেক্সের বেসিক রুলস গুলো মেনে চলে না। দেখা যাক কি কি কারন ট্রেডাররা ফরেক্সে লস করে।



• অভিজ্ঞতার অভাবঃ প্রথম দৃষ্টিতে ফরেক্স কিন্তু সহজ মনে হয়। কারন যেহুতু লাভ অথবা লস, আন্দাজে ট্রেড করে অনেকেই প্রচুর লাভ করে ফেলে। তখন তারা সিদ্ধান্ত নেয় যে রিয়েল ট্রেডিং করবে। কিন্তু আপনি লস না করলে কখন বুঝতে পারবেন না যে কিভাবে আপনি ঐ সকল অবস্থাগুলো পরে মোকাবেলা করবেন। সেজন্য আপনাকে অনেকদিন সিরিয়াসলি ডেমোতে ট্রেড করতে হবে। কিন্তু অধিকাংশ মানুষ ডেমোতে এত সময় ট্রেড করতে চায় না। সে ক্ষেত্রে সেন্ট অ্যাকাউন্টে ট্রেড করতে পারেন। ধরে রাখুন ফরেক্সে আপনার প্রথম ২টি ডিপোজিট আপনি হারাবেন। বুঝে ট্রেড করার চেষ্টা করুন। দেখবেন তখন ট্রেডিং অনেকটা সহজ লাগবে।

• সিগন্যালের ওপর নির্ভরশীলতাঃ অধিকাংশ ট্রেডার সিগন্যালের ওপর নির্ভরশীল। বন্ধুদের কথায় বা অপরিচিত লোকের কথায় ট্রেড করে। নিজে কোন অ্যানালাইসিস না করে কেউ বাই করতে বললেই বাই করে, সেল করতে বললে সেল করে। পরিনামে লস। আবার কেউ কেউ তো $১০০-$২০০ দিয়ে সিগন্যালও কিনে থাকেন। কিন্তু একটা কথা ভাবুন, যদি সিগন্যাল গুলো আসলেই সবসময় পারফেক্ট হত, তাহলে কেন সিগন্যাল প্রভাইডার তা বিক্রয় করছে? সে নিজে ট্রেড করেই তো বিল গেটস হয়ে যেতে পারে। সুতরাং, কারো কোন কথা শুনে বা চার্ট দেখে ঝোঁকের বসে ট্রেড করবেন না। নিজে যা বুঝেন, তা দিয়ে ট্রেড করার চেষ্টা করুন। আরও শেখার চেষ্টা করুন। অন্যদের জিজ্ঞেস করুন।

• উদ্দেশবিহীন ট্রেডিং করাঃ অধিকাংশ ট্রেডার জানে না যে বাই করতে হবে না সেল করতে হবে। প্রাইস একটু বেড়ে গেলেই তারা মনে করে যে এটা আবার কমবে, তখন সেল ট্রেড দিয়ে বসে। এভাবে ট্রেড করলে আজীবনই লস খাবেন। মার্কেট অ্যানালাইসিস করতে চেষ্টা করুন। বিডিপিপস ফরেক্স স্কুলের ইন্ডিকেটর সেকশনে দেখুন কিছু বেসিক ইন্ডিকেটর সম্পর্কে দেয়া আছে। এগুলো এবং সাথে অন্য ইন্ডিকেটর নিয়ে গবেষনা করুন। টেকনিক্যাল অ্যানালাইসিসের কিছু কিছু জিনিস শেখার চেষ্টা করুন। আস্তে আস্তে সব কিছুই আপনার কাছে সহজ হয়ে যাবে।

• বড় রিস্ক নিয়ে ট্রেড করাঃ অধিকাংশ মানুষ ফরেক্সকে মানি মেকিং মেশিন মনে করে। মনে করে ফরেক্সে ১ দিনেই ব্যালেন্স দ্বিগুণ করা যায়। অধিকাংশ ট্রেডার তার ক্যাপিটালের অনুপাতে অনেক বড় রিস্ক নিয়ে ট্রেড করে। দেখা যায় অ্যাকাউন্টে $১০০ আছে, কিন্তু $১ পিপস ভ্যালুর ট্রেড ওপেন করে বসে আছে। ১০০ পিপস আপনার বিপরিতে মুভ করলেই আপনি ফকির হয়ে যাবেন। সুতরাং সিদ্ধান্ত নিন, মানি ম্যানেজমেন্ট করতে শুরু করুন।

• ট্রেডিং স্ট্রাটেজি না থাকাঃ আপনার অবশ্যই একটি ট্রেডিং স্ট্রাটেজি থাকা উচিত। আপনি কিভাবে ট্রেড করবেন, কত পিপস স্টপ লস বা টেক প্রফিট ব্যবহার করবেন, কত ভলিউমে ট্রেড করবেন সবকিছু আগে থেকেই সেট করে রাখা উচিত। এবং আপনার সব ট্রেডেই তা ফলো করা উচিত। তা নাহলে দেখা যাবে একটি ট্রেডে আপনার প্রফিট ৫০ পিপসে $৫, আরেকটি বড় রিস্ক নিয়ে করা ট্রেডে লস ৫০ পিপসে $৫০. তাই সবার প্রথমে আপনার ট্রেডিং স্ট্রাটেজি তৈরি করুন। অন্যদের ট্রেডিং স্ট্রাটেজি দেখুন, তারপর যেটা ভাল লাগে, পরিবর্তন করে নিজের পছন্দমত নিজের ট্রেডিং সিস্টেম তৈরি করুন।

• নিজের ওপর আত্মবিশ্বাস থাকাঃ অনেক ট্রেডার অনেক বেশি আত্মবিশ্বাসী হয়ে থাকে। তারা মনে করে প্রাইস এখন বাড়বে বা কমবে এবং সেই অনুসারে ট্রেড করে কোন প্রকার অ্যানালাইসিস ছাড়া। কিন্তু মানুষই মানুষের শত্রু। নিজেকে বিশ্বাস করবেন না। মার্কেট কি বলে তা দেখুন।



লস ঠেকাতে এই কথাগুলো মনে রাখবেনঃ

• লোভ করবেন না

• ইমোশনাল হবেন না

• নিজের মনগড়া সিদ্ধান্তে ট্রেড করবেন না

• মানি ম্যানেজমেন্ট ফলো করে ট্রেড করবেন

• ট্রেডিং স্ট্রাটেজি মেনে চলবেন

• অ্যানালাইসিস ছাড়া কোন ট্রেড করবেন না

গুরুত্বপূর্ণ কিছু রান কমান্ড


গুরুত্বপূর্ণ কিছু রান কমান্ড

নিচের রান কমান্ড গুলো ব্যবহার করে কম্পিউটারের অনেক প্রোগ্রাম অতি তাড়াতাড়ি
এক্সেস করা যায়, {like: tree, temp, prefetch} ।

নোট - এই সম্পর্কে জানা থাকলে ভাল,আর না থাকলে দেখতে পারেন,কাজে লাগতে পারে। ভুল হলে ক্ষমা করবেন ।

 রান অপশন এর শর্টকাট কি হল ;(windows logo button + R)

*To Access* = *Run Command*

১।Accessibility Controls = access.cpl
২।Add Hardware Wizard = hdwwiz.cpl
৩।Add/Remove Programs= appwiz.cpl
৪।Administrative Tools = control admintools
৫।Adobe Photoshop (if installed) = photoshop
৬।Automatic Updates = wuaucpl.cpl
৭।Bluetooth Transfer Wizard= fsquirt
৮।Calculator = calc
৯।Certificate Manager = certmgr.msc
১০।Check Disk Utility = chkdsk
১১।Command Prompt = cmd
১২।Computer Management= compmgmt.msc
১৩।Control Panel=control
১৪।Device Manager =্ = devmgmt.msc
১৫।Disk Cleanup Utility = cleanmgr
১৬।Disk Defragment= dfrg.msc
১৭।Disk Management= diskmgmt.msc
১৮।Disk Partition Manager= diskpart
১৯।Display Properties= control desktop
২০।Display Properties= desk.cpl
২১।Display Properties=
(w/Appearance Tab Preselected)= control color

২২।Driver Verifier Utility= verifier
২৩।Event Viewer= eventvwr.msc
২৪।Files and Settings Transfer Tool= migwiz
২৫।Folders Properties= folders
২৬।Help and Support= helpctr
২৭।Indexing Service= ciadv.msc
২৮।Internet Connection Wizard= icwconn1
২৯।Internet Properties= inetcpl.cpl
৩০।Internet Setup Wizard= inetwiz
৩১।IP Configuration
(Display Connection Configuration)= ipconfig /all
৩২।IP Configuration
(Display DNS Cache Contents)= ipconfig /displaydns
৩৩।IP Configuration
(Delete DNS Cache Contents)= ipconfig /flushdns
৩৪।IP Configuration
(Release All Connections)= ipconfig /release
৩৫।IP Configuration
(Renew All Connections)= ipconfig /renew
৩৬।IP Configuration
(Refreshes DHCP & Re-Registers DNS)= ipconfig /registerdns
৩৭।IP Configuration
(Display DHCP Class ID) = ipconfig /showclassid
৩৮।IP Configuration
(Modifies DHCP Class ID)= ipconfig /setclassid
৩৯।Logs You Out Of Windows= logoff
৪০।Microsoft Word (if installed)= winword
৪১।Microsoft Powerpoint (if installed)= powerpnt
৪২।Microsoft Excel (if installed)= excel
৪৩।Microsoft Access (if installed)= msaccess
৪৪।Mouse Properties= control mouse
৪৫।Mouse Properties= main.cpl
৪৬।Network Connections control= netconnections
৪৭।Network Connections= ncpa.cpl
৪৮।Network Setup Wizard= = netsetup.cpl
৪৯।Notepad= notepad
৫০।On Screen Keyboard= osk
৫১।Paint= pbrush
৫২।Performance Monitor= perfmon.msc
৫৩।Power Configuration= powercfg.cpl
৫৪।Registry Editor= = regedit
৫৫।Registry Editor= regedit32
৫৬।Shuts Down Windows= shutdown
৫৭।Sounds and Audio= mmsys.cpl
৫৮।Task Manager= taskmgr
৫৯।User Account Management= nusrmgr.cpl
৬০।Windows Firewall= firewall.cpl
৬১।Windows Magnifier= magnify
৬২।Windows Version
(to show which version of windows)= winver
৬৩।Wordpad= write
educarebd24 educarebd24 educarebd24