সকল এডুকেয়ারবিডি২৪ এর বন্ধুদের জানাই শুভেচ্ছা। এডুকেয়ারবিডি২৪
নিয়ে কোন সাজেশন থাকলে আমাদেরকে অবশ্যই জানাবেন। কারন আপনাদের সাজেশনই পারে এডুকেয়ারবিডি২৪ কে সমৃদ্ধ করতে।
আমাদের ইমেইলঃ
contact@educarebd24.com

স্ক্রিনের দিকে তাকিয়ে থাকার ক্ষতি থেকে চোখ রক্ষা করার উপায় -

যারা সারাদিন কম্পিউটারের সামনে কাজ করেন তারা সবাই শেষ বিকেলের দিকে ক্লান্তি বোধ করে, অস্পষ্ট দেখতে পায়। আবার কিছু সময় মাথাব্যাথা শুরু হয়। এই উপসর্গ কম্পিউটার ভিশন সিন্ড্রোম হিসাবে পরিচিত।
এটি আধুনিক যুগের এক রোগ আর শুধু যুক্তরাষ্ট্রেই ৬০ শতাংশ মানুষ এই রোগে ভোগে। দুই ঘন্টার বেশী সময় কম্পিউটার কাজ, স্মার্টফোন ব্যবহার অথবা টেলিভিশন দেখার ফলে চোখের ক্ষতির ঝুঁকি অনিবার্য। সৌভাগ্যবসত, অস্বস্তি এবং সম্ভাব্য ক্ষতি কমানোর জন্য বিশেষজ্ঞরা কিছু বিষয় মেনে চলার সুপারিশ করে থাকেন। এর ভিত্তিতে এখানে চারটি সহজ উপায় দেয়া হল

টেক্সট সম্প্রসারিত করা
ছোট আকৃতির লেখা পড়তে চোখের উপর বেশী চাপ পড়ে। তাই টেক্সট এর আকার বড় করে নিলে পড়তে সুবিধা হয় পাশাপাশি চোখের আরাম হয়।

গরমে যেসব খাবার এড়িয়ে চলবেন |

গরমে মানুষের দেহে পানি শুন্যতার সৃষ্টি হয়, কারন প্রচন্ড ঘামের ফলে দেহ থেকে বের হয়ে যায় পানি। এতে করে মানুষ ক্রমাগত অসুস্থ হয়ে পরছে। তবে একটু সচেতন হয়ে এই গরমে কিছু খাবার নিয়মিত খাদ্য তালিকায় রাখলে কিছুটা মুক্তি মিলবে বলে আশা করা যাচ্ছে।
এই গরমে আমরা আপনার সুস্বাস্থ্য কামনা করি। ঘামের ফলে আপনার শরীর থেকে পানি বের হয়ে যাই, তাই আপনি বেশি বেশি ঠাণ্ডা, পানি পাওয়া যায় এবং আপনার শরীরে পানি ধরে রাখে এমন খাবার খাদ্য তালিকায় যুক্ত করেন। তবে এক্ষেত্রেও আপনাকে সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে, আপনি অবশ্যই কেমিক্যাল এবং ফরমালিন মুক্ত খাবার খাবেন।

ফুড পয়জনিং থেকে বাঁচুন |

পরিবেশ-পরিস্থিতির কারনে অনেক সময় আমাদের খাবার ঠিকটাক থাকে না। আর খাবারের অনিয়ম মানেই পেটের সমস্যা। ছোটখাট পেটের সমস্যায় দু-একটা ঔষধ খেলেই সেরে যায়। কিন্তু যদি অসুখের নাম ‘ফুড পয়জনিং’ হয় তাহলে এত সহজে মেটে না এমনকি বিষয়টি ৪৮ ঘন্টার বেশি যদি থাকে তাহলে প্রাননাশের সম্ভাবনা পর্যন্ত দেখা যায়। তাই ‘ফুড পয়জনিং’ থেকে সাবধানে থাকুন। তবে কিছু বিষয় এড়িয়ে চললে ফুড পয়জনিং এর সমাধান সহজেই করতে পারবেন।

শীতের রুক্ষতাকে কীভাবে মোকাবেলা করবেন?

কুয়াশায় ঘেরা সকাল, ধোয়া ওঠা ভাপা পিঠা, শিশিরে ভেজা ঘাস-সহ আরও অসাধারণ কিছু মুহূর্ত নিয়ে খুব শীগগির হাজির হয়েছে শীতকাল। অনেকের কাছেই শীতকাল পরম আকাঙ্ক্ষিত হলেও অধিকাংশেরই রয়েছে শীতকাল-ভীতি। কারন- শীতের শুষ্ক এবং রুক্ষ আবহাওয়া। এই আবহাওয়া আমাদের ত্বকের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর। আবার এই সময়টাতে দিনের দীর্ঘ সময় সূর্যের দেখা মেলে না যার ফলশ্রুতিতে আমাদের ত্বকের আদ্রতা একেবারেই হ্রাস পায় এবং আমাদের ত্বক হয় ওঠে রুক্ষ। কিন্তু খুব সহজেই শীতের এই রুক্ষতাকে বিদায় জানিয়ে শীতের সাথে সখ্য গড়ে তোলা যায়। কিন্তু কীভাবে? আজ আমরা জানব শীতকালে আমাদের ত্বকের সুরক্ষার কার্যকরী কিছু উপায়।

আসুন যেনেনি ব্যায়াম যেগুলো আপনার শরীরকে করবে নিখুঁত ও আকর্ষণীয়।

শরীরের আকৃতিটা একটু মেদবহুল হয়ে গেলে চিন্তার শেষ থাকে না। সুন্দর সুগঠিত শরীরের ঝরঝরে অনুভূতি তো আর মেদবহুল শরীরের পাওয়া যায়না। আর তাই শরীরের অতিরিক্ত মেদ কমাতে মানুষের চেষ্টার শেষ নেই।

মেদ কমিয়ে ফেলার জন্য ব্যায়ামের বিকল্প নেই। কিন্তু ঠিক কোন ব্যায়ামটি করবেন শরীরের মেদ ঝরাতে তা নিয়ে অনেকেই দ্বিধায় থাকেন।

Daily exercise that your body is perfect, and that's interesting.

You have to worry about the shape of the body when it's little bloated. Beautiful, well-designed body fat in the body and there is no feeling refreshed. So it is not the end of man's efforts to reduce body fat. 

Their have no option to reduced fat without exercise. But not just any exercise of the body fat loss, many people are confused.

মশার উপদ্রবে অতিষ্ঠ? আসুন মশা তাড়াই শরীরের কোন প্রকার ক্ষতি না কারে সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক উপায়ে।

শহর কিংবা গ্রাম যেখানেই থাকেনা কেনো মশার থেকে দূরে থাকতে পারবেন না। রাতের ঘুমটা পর্যন্ত হারাম করে দেয়া এই মশার যন্ত্রণা থেকে মুক্তি পাবার জন্য আমরা কত রকম কৃত্তিম রাসাইনিক দ্রব্য ব্যবহার করি যা মশা তাড়ানোর পরিবর্তে শরীরের ক্ষতি বেশি করে। আমারা যারা পউরসাভার ভিতরে থাকি তারা রাত দিন পউরসভাকে দুষি। কারন সরকার থেকে যে মেডিসিন তাদেরকে দেয়া হয়ে থাকে তা তারা বিক্রি করে নিজেদের পকেট ভারি করে। আর যে স্প্রে তারা ব্যাবহার করে তা নিয়ে রয়েছে বহু সংশয়। কারন এ স্প্রে গুল মশার থেকে মানুষের বিশেষত শিশু ও বয়স্কদের বেশি ক্ষতি করে। অথচ সামান্য একটু কষ্ট করলে আমাদের বাড়িকে মশা মুক্ত করা সম্ভাব মাত্র দু-মিনিটে। 


আসুন দেখি আমরা কিভাবে এটা তৈরি করতে পারি।
উপকরণ সমুহ-
১। একটি পাতিলেবু
২। কিছু লবঙ্গ ( ৩০ পিছ)

প্রথমে পাতিলেবুকে মাঝখান দিয়ে কেটে নিন। এখন পাতিলেবুতে লবঙ্গ গুজে দিন ঠিক উপরের ছবির মত করে। এর পর পাতিলেবু দুটিকে ঘরে রাখলে সেই ঘরে আর মশা ঘেঁষার সাহস পাবে না। আর এতে মশা ছাড়া আর কারও ক্ষতি হবার কোন সম্বাবনা নাই। সুতরাং এখনি তৈরি করে দাখতে পারেন। উপকার হলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানবেন। সভাই ভালো থাকবেন।

যুক্তরাজ্যে তৈরি হলো কৃত্রিম রক্ত

কৃত্রিম রক্ত  উদ্ভাবনের দাবি জানিয়েছেন যুক্তরাজ্যের গবেষকরা। তারা জানিয়েছেন, মানুষের জীবন বাঁচাতে এই কৃত্রিম রক্ত যেকোনো গ্রুপের মানুষের শরীরে প্রবেশ করানো যাবে ।

গবেষকদের দাবি, এই কৃত্রিম রক্ত নিরাপদ এবং ভাইরাস মুক্ত। এই রক্ত সংরক্ষণের জন্য বিশেষ কোন তাপমাত্রার প্রয়োজন হবে না। হায়েম ০২ নামের একটি প্রকল্পের অধিনে কৃত্রিম রক্ত তৈরির কাজ সুরু হয়। স্বাভাবিক তাপমাত্রায়ে প্রায় ২ বছর এই রক্ত সংরক্ষণ করে রাখা যাবে। 
গবেষক দল বলেন। তাদের এই উদ্ভাবনটি এখনো প্রাথমিক অবস্থাতে, বাণিজ্যিকভাবে এই রক্ত আরও সহজলভ্য হতে আরও কিছুদিন সময় লাগবে। তবে আশার কথা হোল যুক্তরাজ্যের সরকারি মেডিক্যাল সাইন্স অ্যাসোসিএশন এই প্রকল্পকে তরান্বিত করতে ২৫ লাখ ডলারের বেশি অর্থ বরাদ্দ করেছে।

হার্ট এ্যাটাক সম্পর্কে জানুন


কখন হয় হার্ট এ্যাটাক 
হূদযন্ত্রকে রক্ত সরবরাহ করে যে ধমনীগুলো এর একটি অবরুদ্ধ হলে পরিণতিতে ঘটতে পারে হার্ট এ্যাটাক এর অন্তর্গত কারণ হরো করোনারি হূদরোগ এর ঝুঁকিগুলো হলো ধূমপান, রক্তে উচুমান কোলেস্টেরল, স্থূলতা, ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, অতিরিক্ত বয়স

হার্ট এ্যাটাক হলো জরুরী অবস্থা হৃদযন্ত্র কর্মচঞ্চল থাকার জন্য, হৃদপেশীর চাই প্রচুর অক্সিজেন পুষ্টি উপকরণ হৃদযন্ত্রকে রক্ত সরবরাহ করে করোনারি ধমনী,এর মাধ্যমে রক্ত যায় হৃদপেশীতে, রক্তের মাধ্যমে সেখানে পৌঁছায় অক্সিজেন পুষ্টি উপকরণ হৃদপেশীতে যে ধমনী রক্তের জোগান দেয় এর একটি রুদ্ধ হলে ঘটে হার্ট এ্যাটাক অন্তর্গত কারণ হলো করোনারি হৃদরোগ করোনারি ধমনীর ভেতরের দেয়ালে ধীরে ধীরে জমে উঠে চর্বির স্তর চর্বিপুঞ্জ হয় জমা একে বলে প্লাক বা এথারোমা তাই ক্রমে ক্রমে ধমনীপথ হয়ে যায় অপ্রশস্ত

ভুঁড়ি নিয়ে আর চিন্তা নয় !

ভুঁড়ি হলে যে শুধু দেখতে খারাপ লাগে তা কিন্তু নয়, এটি অস্বস্তিকর এবং বিব্রতকরও বটে। ভুঁড়ি কমাতে কেউ কেউ দিনের পর দিন না খেয়ে শরীরের বারোটা বাজিয়ে দেন। ডায়েটিং না করে কিছু বিষয় মেনে চললেই আপনি দ্রুত কমিয়ে আনতে পারেন আপনার ভুঁড়ি।
প্রতিদিন সকালে কিংবা বিকালে কমপক্ষে ৩০ মিনিট হাটুন। নিয়মিত হাটলে ভুঁড়ি কমবে।

সিড়ি দিয়ে উপর নিচ উঠা-নামা করুন। লিফটের বদলে সিড়ি ব্যবহার করলে ভুঁড়ি বাড়বে না বরং শরীরের অতিরিক্ত ক্যালরি কমবে।
একটানা বসে কাজ করবেন না। প্রতিঘণ্টা অন্তর অন্তর একবার হলেও উঠে দাড়ান। এবং সব সময় সোজা হয়ে কাজ করার চেষ্টা করুন। দীর্ঘসময় কুজো হয়ে একটানা কাজ করবেন না। এতে ভুঁড়ি বাড়ার সম্ভবনা বেড়ে যায়।

অল্প সময়ে ভুঁড়ি কমানোর সহজ উপায় হচ্ছে বসে হাত দিয়ে পায়ের আঙ্গুল স্পর্শ করার চেষ্টা করুন। প্রতিদিন ১০ মিনিট করে এই ব্যায়াম করলে ভুঁড়ি কমবে।
একবারে বেশি করে খাবেন না। অল্প অল্প করে বারবার খাওয়ার চেষ্টা করুন।
বেশি করে শাকসবজি, ফলমূল খান।  
দিনে কমপক্ষে ১০ গ্লান পানি খান। পানি হজম করার ক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়। শরীরের অবাঞ্জিত চর্বি কমাতে সাহায্য করে। তবে অ্যালকোহল জাতীয় খাবার খাবেন না।
প্রতিদিন খালি পেটে ২ থেকে ৩ কোয়া রসুন খান। রসুন খেলে শরীরের রক্ত সঞ্চালন ভালো হবে। ফলে শরীরে চর্বি জমতে পারে না।
মিষ্টি, ভাজা পোড়া ও অতিরিক্ত তৈলাক্ত জাতীয় খাবার পরিহার করুন।



তথ্য সূত্রঃ সময়কাল

অতিরিক্ত মাত্রার প্রাণিজ প্রোটিন আমাদের জন্য ক্ষতিকর !!!

এইটা আমার প্রথম পোস্ট। কোন ভুল হলে ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেকবেন। আসুন এখন মুল কথাই আসা যাক। 
অতিরিক্ত মাত্রার প্রাণীজ প্রোটিন সিগারেটের মতোই ক্ষতিকর। যদিও সবার জন্য নয়। এই সাবধানবাণী প্রযোজ্য পঞ্চাশ ঊর্ধ্ব পুরুষ এবং মহিলাদের ক্ষেত্রেই। আমেরিকার ইউনিভার্সিটি অফ সাউদার্ন ক্যালিফোর্নিয়ার একদল গবেষক- অধ্যাপক সম্প্রতি এই তথ্যটি প্রকাশ করেছেন।
গবেষণা চলেছে বহুদিন ধরেই। মার্কিন মুলুকের এক লক্ষেরও বেশি পঞ্চাশ ঊর্ধ্ব পরুষ- মহিলাকে নিয়ে সমীক্ষাটি চালিয়েছেন তারা। শুধু আমেরিকাতেই নয়, লন্ডন, ফ্রান্স- সহ অন্য কিছু দেশেও সমীক্ষাটি করা হয়েছিল। গবেষণা থেকে জানা গিয়েছে, পঞ্চাশ থেকে ষাট- এই বসের মধ্যে প্রাণীজ প্রোটিন বেশি খেলে তা থেকে শরীরে নানা ধরনের বিষক্রিয়া তৈরি হতে পারে।তাই ওই বয়েসে মুরগির মাংস, পাঁঠার মাংস, ডিম, মাছ, চিজ এসব যতটা সম্ভাব কম খতে পারলে ভাল। গবেষক এবং চিকিৎসকদেরও দাবি, লাগাতার ধূমপান করলে শরীরের একাধিক অঙ্গপ্রত্যঙ্গ যেভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়, তার সমতুল্য ক্ষতিসাধন করতে পারে এই অতি মাত্রার প্রাণীজ প্রোটিন। তাহলে কি খাবেন? নানা ধরনের ডাল, খাদ্যশস্য, কলাই জাতীয় খাবার আর এর সঙ্গে প্রচুর শাকসবজি।  আর অবশই ফল। তবে সবজি এবং ফলের কছুটা বাছবিচার করা উচিৎ। যেসব সবজি খেলে ইউরিক অ্যাসিড বাড়তে পারে, কিংবা যে সমস্ত সুমিষ্ট ফল সুগার বাড়াতে পারে, সেগুলা অবশ্যই এড়িয়ে চলা উচিৎ। 
তবে ভেঙে পড়ার কোনও কারন নেই। কেন না মাঝের দশ- থেকে পনেরটা বছর একটু সংযম রক্ষা করতে পারলেই কেল্লা ফতে। ৬৫ বছরের পর আবার সব খাবার খেতে পারবেন একদম নিশ্চিন্তে। কারন ওই সময়টা আবার শরীরে প্রাণীজ প্রোটিনের চাহিদা বেড়ে যায়। 
 
সভাই সুস্ত থাকবেন। ধন্যবাদ…………… 

দাঁত শিরশির করা দূর করার কৌশল

দাঁত শিরশির করা একটি বিরক্তিকর ও কষ্টকর সমস্যা। খাবার, বিশেষ করে ঠান্ডা বা গরম তরল কিছু পান করতে গিয়ে বা দাঁত ব্রাশ করা, এমনকি শ্বাসনিতে গেলে অনেক সময় দাঁত শিরশির করে ওঠে। টক বা মিষ্টি জাতীয় খাবার খেতে গেলেও একই অনুভূতি হতে পারে। কিন্তু কেন করে এই দাঁত শিরশির
 
 
এ অবস্থা কখন সৃষ্টি হয়?
দাঁতে এনামেল ক্ষয় হয়ে গেলে
দাঁতে গর্তের সৃষ্টি হলে
অনেক দিনের পুরোনো ফিলিং থাকলে
মাড়ি ক্ষয় হয়ে দাঁতের রুট বা গোড়া বের হয়ে গেলে
দাঁত আঘাত প্রাপ্ত হলে প্রাথমিক অবস্থায় বা সঠিক সময়ে সঠিক কারণ নির্ধারণ করে চিকিৎসা নিন।

সঠিক যত্ন দরকার
নিয়মিত দাঁত ব্রাশ করলে দাঁতের ফাঁকে কোনো জীবাণু তৈরি হতে পারবে না। রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে এবং সকালে নাশতা করার পরে  দাঁত ব্রাশ করুন।
দাঁতের সংবেদনশীলতা কমায় এমন টুথপেস্ট ব্যবহার করুন। এমন টুথপেস্ট আপনাকে দাঁত শিরশিরের যন্ত্রণা থেকে রেহাই দেবে অনেকটা।
ব্রাশ করবেন আস্তে আস্তে। দাঁতের ওপর বেশি চাপ দেবেন না। জোরে ব্রাশ করলে দাঁতের শিরশির ভাব আরও বেড়ে যেতে পারে।
হালকা কোমল শলাকার ব্রাশ ব্যবহার করবেন।
যেকোনো অ্যাসিড জাতীয় বা অম্লযুক্ত খাবার খাওয়ার সময় সচেতন হোন। যেমন ফলের জুস, ভিনেগার, কোমল পানীয়—এসব দাঁতের এনামেল নষ্ট করে। তাই এসব খাবার পরই দাঁত পরিষ্কার করে ফেলুন।
দাঁতে দাঁত ঘষা বা দাঁত চেপে রাখার অভ্যাস ত্যাগ করুন। এতেও এনামেলের ক্ষতি হয়।
অনেকেই দাঁতের যে অংশ শিরশির করে, সে অংশটি আর ব্রাশ করেন না। কিন্তু এতে সমস্যা আরও বাড়ে।
সূত্র – প্রথম আলো

এই সময়ে হাঁপানি, শ্বাসকষ্ট


হাঁপানি রোগীদের জন্য এই সময়টা সবচেয়ে খারাপ। বাতাসে উড়ছে প্রচুর ধুলাবালু, পরিবেশের তাপমাত্রা পাল্টাচ্ছে ঘন ঘন আর চারদিকে বাড়ছে ভাইরাস সংক্রমণের প্রকোপএই সব কটিই হাঁপানির আকস্মিক আক্রমণের জন্য আদর্শ। 

হাঁপানি কেন হয়?
 
বিশেষ কোনো পদার্থের প্রতি শ্বাসতন্ত্রের অতি সংবেদনশীলতা হলো হাঁপানির মূল কারণ। এটি হতে পারে ঠান্ডা হাওয়া, ধুলাবালু, সামান্য পরিশ্রম, জীবাণু, পোষা প্রাণীর লোম, ওষুধপত্র, এমনকি বাতাসে উড়তে থাকা ফুলের রেণু, তুলার কণা যেকোনো কিছু। ধরনের জিনিসের সংস্পর্শে এলে আক্রান্ত ব্যক্তির শ্বাসতন্ত্রের পেশিগুলো সংকুচিত হয়ে যায়, নিঃসৃত হতে থাকে নানা রাসায়নিক। শ্বাসনালি সরু হয়ে আসে, শুরু হয় শ্বাসকষ্ট। যাঁদের পরিবারে হাঁপানির ইতিহাস আছে, অথবা নানা ধরনের অ্যালার্জি আছে, তাঁদের হাঁপানি হওয়ার ঝুঁকি বেশি।

কীভাবে বুঝবেন?

বছরে দু-তিনবার বা তার বেশিবার শ্বাসকষ্ট, সঙ্গে কাশি, দম বন্ধ হয়ে আসা এবং শ্বাস-প্রশ্বাসের সঙ্গে বুকে শব্দএই হলো হাঁপানির লক্ষণ। ঠান্ডা আবহাওয়ায় ভোরের দিকে উপসর্গ বাড়ে। ধরনের সমস্যা থাকলে হাঁপানি নির্ণয় করা কঠিন নয়। তবে মাত্রার তীব্রতা দেখার জন্য স্পাইরোমেট্রি করা যেতে পারে। বুকের এক্স-রে সাধারণত স্বাভাবিক থাকে, তবে রক্তে অ্যালার্জির মাত্রা নিরূপণকারী বিভিন্ন পরীক্ষায় অস্বাভাবিকতা দেখা যায়।
বিশ্বজুড়ে প্রতিবছর মৃত্যু হচ্ছে ২৫ কোটি
বিশ্বজুড়ে হাঁপানিতে ভুগছে ৩০ কোটি

হাঁপানিকী করি

হাঁপানির রোগীরা আক্রমণকারী অ্যালার্জেনকে সাধারণত ভালো করেই চেনেন। এগুলো যথাসম্ভব এড়িয়ে চলবেন। ধুলাবালিতে নাক ঢেকে রাখবেন, ঝুল বা বিছানা বা কার্পেট ঝাড়ার মতো কাজ করবেন না। পোষা প্রাণী থেকে দূরে থাকুন। যাঁদের ফুলের রেণুতে অ্যালার্জি তাঁরা পার্কে বা বাগানে যেতে সাবধান। ঠান্ডা লাগাবেন না। ভোরে রাতে এই সময় গায়ে হালকা গরম কাপড় রাখুন। গোসলে হালকা গরম পানি ব্যবহার করুন। ধূমপান বাদ দিন। সময় আক্রমণ বেড়ে যেতে পারে বলে আগে থেকেই আপনার চিকিৎসকের সঙ্গে যোগাযোগ করে ইনহেলারের মাত্রা সময় ঠিক করে নিন।

২০২৫ সাল নাগাদ এই তালিকায় যুক্ত হবে আরও ১০ কোটি মানুষ। বিগত শতাব্দী থেকেই আশঙ্কাজনক হারে বেড়ে চলেছে এই রোগের প্রকোপ, উন্নত উন্নয়নশীল সব দেশেই, শিশু বয়স্কসব বয়সের মানুষের মধ্যেই।

লিখেছেন ডা. মৌসুমী মরিয়ম সুলতানা।

সূত্র: দৈনিক প্রথম আলো
educarebd24 educarebd24