সকল এডুকেয়ারবিডি২৪ এর বন্ধুদের জানাই শুভেচ্ছা। এডুকেয়ারবিডি২৪
নিয়ে কোন সাজেশন থাকলে আমাদেরকে অবশ্যই জানাবেন। কারন আপনাদের সাজেশনই পারে এডুকেয়ারবিডি২৪ কে সমৃদ্ধ করতে।
আমাদের ইমেইলঃ
contact@educarebd24.com

পুরোনো ল্যাপটপ কেনার আগে কি কি দেখে কিনবেন? না জানা থাকলে জেনে নিন।

আপনার বাজেটে যদি একটি নতুন ল্যাপটপ পছন্দ না হয়, তাহলে আপনি কিনে ফেলতে পারেন একটি পুরাতন/ সেকেন্ড হ্যান্ড ল্যাপটপ অনেক কম দামে।
কিন্তু আপনি যখন একটি পুরাতন ল্যাপটপ কিনতে যাবেন তখন অবশ্যই সেটা ঠিক ভাবে কাজ করে নাকি দেখে নিবেন। পুরাতন ল্যাপটপ কেনার আগে যেসব জিনিস দেখে নেয়া অত্যন্ত জরুরী সেগুলি হল-

১) স্ক্রীন- সম্ভবত এটি সবচেয়ে জরুরী জিনিস যেটা ল্যাপটপ কেনার আগে দেখা উচিত কারণ আমরা সবসময় এই স্ক্রীনের দিকেই তাকিয়ে থাকব, কিন্তু আমরা অনেকেই এটিকে তেমন গুরুত্ব দেইনা। আপনার ল্যাপটপের স্ক্রীন যদি কোনভাবে ভেঙ্গে যায় তাহলে সেটা সারানো সবচেয়ে ব্যয়বহুল। আপনি যদি অনেক কম দামে ল্যাপটপ পেতে চান তাহলে স্ক্রীনে সমস্যা সহ ল্যাপটপ কিনতে পারেন, কিন্তু অবশ্যই সেই সমস্যা যেন খুব বেশি না হয়। যেমন, কোন ল্যাপটপের যদি এক কোণ কাজ না করে তাহলেও আপনি তা দিয়ে আপনার কাজ চালিয়ে নিতে পারবেন, অথবা যদি স্ক্রীনের ব্রাইটনেস অনেক কম হয় তাও
কাজ চালানো যায় বেশিরভাগ সময়।
যদি স্ক্রীনের সমস্যা সহ কিনতে আপনার আপত্তি থাকে, তাহলে আগে অবশ্যই জেনে নিন স্ক্রীনের সমস্যাটি কি, না হলে পরে আপনার পকেট থেকে অনেক টাকা চলে যেতে পারে সেটি ঠিক করাতে। আর যদি আপনি স্ক্রীনের কোন সমস্যা ছাড়া ল্যাপটপ কিনতে চান তাহলে কেনার আগে অবশ্যই সেটা চালিয়ে ঠিক মত যাচাই করে নিন।

২) কীবোর্ড- কীবোর্ডও ল্যাপটপের অনেক জরুরী একটি অংশ, যদিও এটি বদলাতে তেমন খরচ পরে না, কিন্তু বদলানোটাই তো ঝামেলার কাজ, তাই আগেই দেখে নিন ঠিক আছে কিনা কীবোর্ডটি। কম ব্যবহৃত কীগুলোর একটি দুটি কম কাজ করলে বা কাজ না করলেও তেমন সমস্যা হয় না, কিন্তু খেয়াল রাখবেন বেশিরভাগ কীতে যাতে এই সমস্যা না থাকে। মাঝে মাঝে অনেক কী চাপতে অনেক জোড় দেয়া লাগে, আপনার ল্যাপটপটির ক্ষেত্রে এমন হচ্ছে নাকি দেখে নিন, কয়েকটাতে সমস্যা থাকলেও জরুরী কীগুলিতে যাতে এই সমস্যাটি না থাকে সেদিকে খেয়াল রাখুন।
অনেক সময় একেক ল্যাপটপের কী এর ফরম্যাট একেক রকম হয়, কীবোর্ড ছোট বা বড় করার জন্য অনেক সময় অনেক কী বাদ দেয়া হয় বা যোগ করা হয়। তাই দেখে নিন আপনি যেটি কিনতে যাচ্ছেন সেটির ফরম্যাট কি আপনার পছন্দ হয় নাকি, আপনি সেই ফরম্যাটে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করছেন কিনা।
কীবোর্ডের সাথে সাথে টাচপ্যাডটি ঠিক মত কাজ করছে কিনা তাও দেখে নিন। অনেক সময় ল্যাপটপের টাচপ্যাড কাজ করে না এবং আলাদা মাউস ব্যবহার করা লাগে, আপনি যেটি কিনবেন সেটি ভালোভাবে আগে চালিয়ে দেখে নিন।


৩) ব্যাটারি- বেশিরভাগ পুরাতন ল্যাপটপেই ব্যাটারি অনেক দুর্বল থাকে বা নষ্ট থাকে। কেনার আগে তাই অবশ্যই জেনে নিন পাওয়ার কর্ড ছাড়া ল্যাপটপের চার্জ কতক্ষন থাকে। আপনার যদি পাওয়ার কর্ড ছাড়া তেমন ব্যবহার করা না লাগে, তাহলে আপনার নতুন ব্যাটারি না কিনলেও চলবে, আপনি ল্যাপটপের সাথের কর্ড দিয়েই কাজ চালাতে পারবেন। কিন্তু আপনার যদি ল্যাপটপটি পোর্টেবল হিসেবে ব্যবহার করা লাগে। তাহলে অবশ্যই আগে ব্যাটারির অবস্থা জেনে নিন এবং বদলানো লাগলে খরচ কেমন পড়বে তাও জেনে নিন আগেই।
৪) ব্যাটারি চার্জার বা পাওয়ার অ্যাডাপ্টার- ব্যাটারি ঠিক মত চলছে নাকি জানার চেয়ে চার্জার ঠিক মত চলছে নাকি সেটা জানা বেশি জরুরী। কারণ ব্যাটারির চার্জ যখনি শেষ হোক আপনাকে সেটি রিচার্জ অবশ্যই করতে হবে। তাই চার্জারটি বা অ্যাডাপ্টারটি ঠিক আছে কিনা তা অবশ্যই আগে দেখে নিন।
কিছু কিছু ল্যাপটপের অ্যাডাপ্টার ইউনিভার্সাল হয় না, সেই ক্ষেত্রে আপনি যেটি কিনতে যাচ্ছেন সেটা কি আপনি চালাতে পারবেন নাকি অবশ্যই দেখে নিন।

৫) অপারেটিং সিস্টেম/ সফটওয়্যার- ল্যাপটপ চালাতে গেলে অবশ্যই একটি অপারেটিং সিস্টেম (যেমন- উইন্ডোজ, লিনাক্স ইত্যাদি) দরকার। বিভিন্ন সফটওয়্যারও দরকার হয় সেই সিস্টেমটি চালাতে গেলে। আপনি যেটি কিনবেন সেটাতে অপারেটিং সিস্টেম ইন্সটল করা আছে নাকি দেখে নিন। যদি না থাকে তবে বিক্রেতাকে জিজ্ঞেস করে নিন তার কাছে অরিজিনাল ডিস্ক আছে নাকি, যদি না থাকে তাহলে আপনার আলাদা করে ইন্সটলেশন ডিস্ক কেনা লাগতে পারে।

৬) হার্ড ড্রাইভের সাইজ- আপনি যেই ল্যাপটপটি কিনতে যাচ্ছেন সেটির হার্ড ড্রাইভের সাইজ দেখে নিন আগেই, কারণ আপনার যদি অনেক ডেটা স্টোর করা লাগে এবং হার্ড ড্রাইভে জায়গা কম থাকে তাহলে আপনার আবার আলাদা করে হার্ড ড্রাইভ কেনা লাগতে পারে। তাই বেশি জায়গার হার্ড ড্রাইভ সহ ল্যাপটপ কেনাই ভালো।

৭) মেমোরি সাইজ- হার্ডড্রাইভে অনেক জায়গা থাকলেও অনেক সময় দেখা যায় র্যা ম কম থাকার কারণে আপনার ল্যাপটপ অনেক স্লো হয়ে যায়। কিন্তু র্যাকম আপগ্রেড করা হার্ডড্রাইভ আপগ্রেড করা থেকে সহজ, তাই কম মেমোরির ল্যাপটপ কিনলেও আপনি পরে র্যামম বদলে আপনার ল্যাপটপের মেমোরি বাড়াতে পারবেন।

৮) প্রসেসর- ল্যাপটপ কেনার আগে প্রসেসরটিও দেখে নিন। আপনার যদি স্লো কম্পিউটার পছন্দ না হয় তাহলে ভালো প্রসেসরের ল্যাপটপ কিনুন, যেমন কোর টু ডুও, কোর আই ৩, কোর আই ৫, কোর আই ৭ ইত্যাদি।
৯) ব্লুটুথ, ওয়াই-ফাই, ওয়েবক্যাম- ব্লুটুথ, ওয়াই-ফাই, ওয়েবক্যাম এগুলি ঠিকমত কাজ করছে নাকি দেখে নিন। আজকাল অনেকেই ওয়াই-ফাই দিয়ে নেট কানেক্ট করে থাকেন, তাই এটি ঠিক থাকা অত্যন্ত জরুরী। ব্লুটুথও কাজ করছে নাকি দেখে নিন। ওয়েবক্যামটি চলে নাকি দেখে নিন কেনার আগে।

১০) স্পিকার- ল্যাপটপের স্পিকারটি ঠিক আছে নাকি দেখা অনেক জরুরী। গান শুনতে বা মুভি দেখতে স্পিকার লাগে আমাদের। অনেক সময় স্পিকারের আওয়াজ স্পষ্ট থাকে না, বা ফাটা থাকে, সেটি আগেই দেখে নিন। হেডফোনের পোর্ট, ইউএসবি পোর্ট ও অন্যান্য পোর্টগুলোও ঠিক মত কাজ করছে নাকি চালিয়ে দেখে নিন।

এ সব কিছু বাদেও আরও কিছু জরুরী জিনিস আছে, যেমন আপনার এই ব্র্যান্ডটি পছন্দ কিনা, এই ডিজাইনটি পছন্দ হচ্ছে কিনা, বা এই ল্যাপটপটি কি আপনার ভালো লাগছে কিনা ইত্যাদি। সব কিছু বিবেচনা করে যেই ল্যাপটপটি আপনার সাধ ও সাধ্যের মধ্যে হবে এবং আপানার পছন্দসই হবে সেই ল্যাপটপটিই আপনার কেনা উচিত।

এক্সপির পথচলার ইতি

 ৮ এপ্রিল ২০১৪ , শেষ হয়ে যাচ্ছে এক যুগেরও বেশি সময় ধরে জনপ্রিয় উইন্ডোজ এক্সপি অপারেটিং সিস্টেমের পথচলা। কাল থেকেই এক্সপির সব হালনাগাদ সেবা বন্ধ করে দেবে মাইক্রোসফট। এক যুগেরও আগের এ অপারেটিং সিস্টেমটির ব্যবহার বন্ধ করে নতুন সংস্করণে আপডেট করার পরামর্শ দিচ্ছে বিশ্বের বৃহত্তম সফটওয়্যার নির্মাতা প্রতিষ্ঠানটি। সাইবার দুর্বৃত্তদের কবল থেকে রক্ষা পেতে দ্রুত এক্সপি হালনাগাদ করে নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন তাঁরা।

মাইক্রোসফটের পক্ষ থেকে সতর্ক করে দেওয়া হয়েছে যে, এক্সপির হালনাগাদ বন্ধ হলে অ্যান্টিম্যালওয়্যার সিস্টেমের সমর্থন কার্যকর থাকবে না। প্রযুক্তি-বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এক্সপি থেকে উইন্ডোজের নতুন সংস্করণে আপগ্রেড করে নিলে বেশ কিছু নতুন সুবিধা পাওয়া যায়। এক্সপিতে অ্যাপ্লিকেশন চালানো, ই-মেইল, ওয়েবসাইটে দেখার কাজ ভালোভাবে করা গেলেও যেসব সুবিধা বা ফিচার উইন্ডোজের নতুন অপারেটিং সিস্টেমে একে একে আসছে, সেগুলো দিয়ে এক্সপির চেয়েও অনেক বেশি কাজ পাওয়া সম্ভব।

এক্সপি নিয়ে কী করবেন?অনেকদিন ধরেই উইন্ডোজ এক্সপি থেকে পরবর্তী কোনো সংস্করণের অপারেটিং সিস্টেমে (ওএস) আপগ্রেড করে নেওয়ার পরামর্শ দিয়ে আসছে মাইক্রোসফট। যাঁরা এখনও উইন্ডোজ এক্সপি ব্যবহার করছেন কালকের পর থেকেই তাঁরা ভাইরাস ও ম্যালওয়্যার আক্রমণের জন্য উন্মুক্ত হয়ে পড়তে পারেন বলে মাইক্রোসফটের নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করেছেন। কারণ, উইন্ডোজ এক্সপির নিরাপত্তার জন্য মাইক্রোসফট সিকিউরিটি এসেনশিয়াল সফটওয়্যারের কোনো সংস্করণ ৮ তারিখের পর মাইক্রোসফটের ওয়েবসাইটে পাওয়া যাবে না। যাঁরা এক্সপি ব্যবহার করছেন তাঁদের জন্য মাইক্রোসফটের পরামর্শ হচ্ছে এক্সপি থেকে পিসি অন্য কোনো অপারেটিং সিস্টেমে হালনাগাদ করে নেওয়া বা নতুন কোনো হালনাগাদ ওএসযুক্ত পিসি কিনে ফেলা।
অবশ্য মাইক্রোসফটের উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের সর্বশেষ সংস্করণ উইন্ডোজ ৮.১ পিসিতে ইনস্টল করতে পুরোনো সংস্করণের হার্ডওয়্যারের তুলনায় কিছু হালনাগাদ হার্ডওয়্যারের প্রয়োজন হতে পারে। 
মাইক্রোসফট জানিয়েছে, উইন্ডোজের হালনাগাদ অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করতে পিসি সর্বনিম্ন সিস্টেম দাঁড়াতে হবে এক গিগাহার্টজের প্রসেসর, এক গিগাবাইটের মেমোরি, ১৬ গিগাবাইটের হার্ডড্রাইভ, অ্যাপ্লিকেশন প্রোগ্রামিং ইন্টারফেস ডাইরেক্ট এক্স৯ সমর্থনযোগ্য গ্রাফিকস কার্ড এবং উইন্ডোজ ডিসপ্লে ড্রাইভার মডেল সফটওয়্যার।
মাইক্রোসফট জানিয়েছে, যারা এক্সপি থেকে আপগ্রেড করে নিতে চান তাদের জন্য মাইক্রোসফটের ওয়েবসাইটে একটি টিউটোরিয়াল দেওয়া হয়েছে এবং আপগ্রেড করে নেওয়ার প্রয়োজনীয় সব নির্দেশনা সাইট থেকে পাওয়া যাবে। পিসি উইন্ডোজের সর্বশেষ সংস্করণ সমর্থন করবে কিনা তাও পরীক্ষা করে দেখা যাবে।

 মাইক্রোসফট সার্ভিস বন্ধ করে দেওয়ার আগে উইন্ডোজ এক্সপির জনপ্রিয়তা ২৭ শতাংশ

তবে যাঁরা উইন্ডোজ হালনাগাদ করতে পারবেন না বা নতুন পিসি কিনতে পারবেন না তাদের জন্য বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ হচ্ছে থার্ড পার্টি বা তৃতীয় পক্ষের নিরাপত্তা সফটওয়্যার ব্যবহার করে এক্সপির ব্যবহার চালিয়ে যেতে পারেন। তবে উইন্ডোজ এক্সপির জন্য নিরাপত্তা সফটওয়্যার বা এর প্রয়োজনীয় উপকরণ পাওয়ার জন্য খুব কম সাইট, প্রোগ্রাম বা সেবা খুঁজে পাওয়া যাবে।
যাঁদের পিসিতে হার্ডওয়্যারের কারণে হালনাগাদ উইন্ডোজ সমর্থন করবে না তাঁদের ওপেন সোর্স লিনাক্স অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করে দেখার পরামর্শ দিয়েছেন গবেষকেরা।
নতুন সব প্রযুক্তির ভিড়ে একসময়ের তুমুল জনপ্রিয় অপারেটিং সিস্টেম উইন্ডোজ এক্সপি এখন অনেকটাই সেকেলে। ব্যবহারকারীদের নিরাপত্তার ক্ষেত্রেও এক্সপি বেশ বিপজ্জনক।
মাইক্রোসফট সিকিউরিটি ইন্টেলিজেন্সের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০১৩ সালে উইন্ডোজ ৮-এর তুলনায় উইন্ডোজ এক্সপি-চালিত সিস্টেমে ম্যালওয়্যার আক্রান্তের হার ছিল ৬ গুণ বেশি। বিশ্বের গড়পড়তা তুলনামূলক সূচকে বাংলাদেশে আক্রান্তের এই হার ছিল অনেক বেশি। বাংলাদেশে তীব্রতার দিক থেকে এগিয়ে আছে বিভিন্ন ট্রোজান হর্স, এরপর আছে ওয়ার্ম এবং ভাইরাস।
এক্সপি-সংক্রান্ত সব ধরনের নিরাপত্তা হালনাগাদ, হটফিক্স এবং ব্যবহার-সংক্রান্ত সব সেবা বন্ধ হওয়ার পর আর কোনো ধরনের কারিগরি সহযোগিতা পাওয়া যাবে না। এক্সপি সহযোগিতা পুরোপুরি বন্ধ হলে কী ঘটবে, এ থেকেই অনেকটাই অনুমান করা যায়। হ্যাকার এবং স্প্যামাররা নতুন ধরনের নিরাপত্তা ত্রুটি বের করে প্রতিরক্ষাব্যবস্থায় হামলা চালায়, কর্তৃপক্ষ সেগুলো চিহ্নিত করে সময়ে সময়ে সিস্টেম হালনাগাদের মাধ্যমে আক্রমণ প্রতিহত করে। কিন্তু যখন এক্সপির আর কোনো ধরনের নিরাপত্তাজনিত হালনাগাদ পাওয়া যাবে না, স্বাভাবিকভাবেই নিরাপত্তাব্যবস্থা হয়ে উঠবে মারাত্মক ঝুঁকিপূর্ণ।

 সুত্র- প্রথম আলো

গুরুত্বপূর্ণ কিছু রান কমান্ড


গুরুত্বপূর্ণ কিছু রান কমান্ড

নিচের রান কমান্ড গুলো ব্যবহার করে কম্পিউটারের অনেক প্রোগ্রাম অতি তাড়াতাড়ি
এক্সেস করা যায়, {like: tree, temp, prefetch} ।

নোট - এই সম্পর্কে জানা থাকলে ভাল,আর না থাকলে দেখতে পারেন,কাজে লাগতে পারে। ভুল হলে ক্ষমা করবেন ।

 রান অপশন এর শর্টকাট কি হল ;(windows logo button + R)

*To Access* = *Run Command*

১।Accessibility Controls = access.cpl
২।Add Hardware Wizard = hdwwiz.cpl
৩।Add/Remove Programs= appwiz.cpl
৪।Administrative Tools = control admintools
৫।Adobe Photoshop (if installed) = photoshop
৬।Automatic Updates = wuaucpl.cpl
৭।Bluetooth Transfer Wizard= fsquirt
৮।Calculator = calc
৯।Certificate Manager = certmgr.msc
১০।Check Disk Utility = chkdsk
১১।Command Prompt = cmd
১২।Computer Management= compmgmt.msc
১৩।Control Panel=control
১৪।Device Manager =্ = devmgmt.msc
১৫।Disk Cleanup Utility = cleanmgr
১৬।Disk Defragment= dfrg.msc
১৭।Disk Management= diskmgmt.msc
১৮।Disk Partition Manager= diskpart
১৯।Display Properties= control desktop
২০।Display Properties= desk.cpl
২১।Display Properties=
(w/Appearance Tab Preselected)= control color

২২।Driver Verifier Utility= verifier
২৩।Event Viewer= eventvwr.msc
২৪।Files and Settings Transfer Tool= migwiz
২৫।Folders Properties= folders
২৬।Help and Support= helpctr
২৭।Indexing Service= ciadv.msc
২৮।Internet Connection Wizard= icwconn1
২৯।Internet Properties= inetcpl.cpl
৩০।Internet Setup Wizard= inetwiz
৩১।IP Configuration
(Display Connection Configuration)= ipconfig /all
৩২।IP Configuration
(Display DNS Cache Contents)= ipconfig /displaydns
৩৩।IP Configuration
(Delete DNS Cache Contents)= ipconfig /flushdns
৩৪।IP Configuration
(Release All Connections)= ipconfig /release
৩৫।IP Configuration
(Renew All Connections)= ipconfig /renew
৩৬।IP Configuration
(Refreshes DHCP & Re-Registers DNS)= ipconfig /registerdns
৩৭।IP Configuration
(Display DHCP Class ID) = ipconfig /showclassid
৩৮।IP Configuration
(Modifies DHCP Class ID)= ipconfig /setclassid
৩৯।Logs You Out Of Windows= logoff
৪০।Microsoft Word (if installed)= winword
৪১।Microsoft Powerpoint (if installed)= powerpnt
৪২।Microsoft Excel (if installed)= excel
৪৩।Microsoft Access (if installed)= msaccess
৪৪।Mouse Properties= control mouse
৪৫।Mouse Properties= main.cpl
৪৬।Network Connections control= netconnections
৪৭।Network Connections= ncpa.cpl
৪৮।Network Setup Wizard= = netsetup.cpl
৪৯।Notepad= notepad
৫০।On Screen Keyboard= osk
৫১।Paint= pbrush
৫২।Performance Monitor= perfmon.msc
৫৩।Power Configuration= powercfg.cpl
৫৪।Registry Editor= = regedit
৫৫।Registry Editor= regedit32
৫৬।Shuts Down Windows= shutdown
৫৭।Sounds and Audio= mmsys.cpl
৫৮।Task Manager= taskmgr
৫৯।User Account Management= nusrmgr.cpl
৬০।Windows Firewall= firewall.cpl
৬১।Windows Magnifier= magnify
৬২।Windows Version
(to show which version of windows)= winver
৬৩।Wordpad= write

কম্পিউটার হার্ডওয়্যার এর প্রতিটি পার্টসের নাম জেনে নিন

আপনার পিসি নিজে তৈরি করেন তাহলে যেমন খরচ বাচবে তেমনি পিসি সম্পর্কে নিজের ভাল একটা ধারণাও হবে। কিন্তু আপনি যদি পিন কাউন্ট এবং সকেট শেপস সম্পর্কে ভাল না জানেন বা ঠিক মতো মনে না রাখতে পারেন তাহলে গুগলের সাহায্য নিতে নিতে আপনাকে ক্লান্ত হয়ে যেতে হবে।
তাই এখানে এমন একটি ছবি শেয়ার করা হলো যেখানে পিসির সব পোর্ট,কানেক্টর,সকেট, কার্ডস, স্লট এবং ক্যাবল আইটেম বাই আইটেম ক্যাটাগরি অনুযায়ি সাজানো আছে। যা দেখে দেখে খুব সহজেই পিসির সব পার্টস যুক্ত করা যাবে। আমার মনে হয় পিসির জন্য এর চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ ছবি আর হতে পারে না!
আপনি যদি নিচের এই ছবিটি সম্পূর্ণ রেজুলেশন 4320 x 6120 version ডাউনলোড করতে চান তাহলে ঐ লিঙ্কে ক্লিক করে ডাউনলোড করে নিতে পারেন। তাহলে ডিটেইলস দেখতে পারবেন।
যে কোন ধরনের প্রসেসর যেমন, ইন্টেল, এএমডি, অ্যাপল বা অন্যান্য তারপর নেটবুক র‍্যাম, পিসি র‍্যাম, পোর্ট মানে সব রকম পোর্টের সাথে সমন্বয় করে ছবিটি তৈরি করা হয়েছে। সব চেয়ে ভাল হয় ফুল রেজুলেশনের ছবিটা ডাউনলোড করে নিলে।
educarebd24 educarebd24