সকল এডুকেয়ারবিডি২৪ এর বন্ধুদের জানাই শুভেচ্ছা। এডুকেয়ারবিডি২৪
নিয়ে কোন সাজেশন থাকলে আমাদেরকে অবশ্যই জানাবেন। কারন আপনাদের সাজেশনই পারে এডুকেয়ারবিডি২৪ কে সমৃদ্ধ করতে।
আমাদের ইমেইলঃ
contact@educarebd24.com

কী বোর্ডের ফাংশন(F1, F2……) কী(key) তো বহুত দেখলেন, এইবার ব্যবহার করা শিখুন।

আস্সালামুআলাইকুম। আজকে বহুদিন পরে আমি পোস্ট করতেছি। আগেই সবার কাছ থেকে ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি। কারণ এই লেখাটা মৌলিক লেখা নয়। এক অর্থে কপি-পেস্ট লেখাই বলা চলে। তবে এক জায়গা থেকে লেখাটা দেখে দেখে আমাকেই টাইপ করতে হয়েছে। বাংলাদেশের স্বনামধন্য জাতীয় একটি পত্রিকার সাথে প্রকাশিত একটি ক্রোড়পত্রে আমি এই লেখাটা পেয়েছি। গতকালই একজনের বাসায় এইটা আমার চোখে পড়ে। যেভাবে আমি এই তথ্য গুলো মিস করেছি হয়ত অনেকেই আছেন আমার মতই মিস করেছেন। তাদের জন্যই আজকের এই পোস্ট।
বিষয়টা সম্পর্কে একটু ধারণা দিই। আপনারা সবাই জানেন যে আমাদের কম্পিউটারের কি-বোর্ডে F1-F12 পর্যন্ত মোট ১২ টি ফাংশনাল বাটন আছে। এই বাটনগুলোর কিছু কিছু কাজ আমরা জানি। তবে সবগুলো জানা লোকের সংখ্যা খুবই কম। আমি উপকৃত হয়েছি। তাই আপনাদের জন্য কপি-পেস্ট করে দিচ্ছি। আর একটা কথা এর জন্য আমাকে 

কোন ধন্যবাদ দেবার প্রয়োজন নেই। কারণ লেখাটা আমার না। চলুন শুরু করা যাক।
এই ফাংশন কি উইন্ডোজের সব জায়গায় হেল্প মেনু হিসেবে কাজ করে থাকে। আপনি যদি কোনো প্রোগ্রামে কাজ করতে গিয়ে হঠাৎ কোনো অংশের কাজ না পারেন বা কোনো সাহায্যের প্রয়োজন পড়ে, তাহলে F1 চাপলে সেই প্রোগ্রামের সাহায্য পর্দায় চালু হয়ে যাবে। হেল্প দেখে সেই বিষয় শিখে নিতে পারবেন। SHIFT + F1 চাপলে সংবেদনশীল সাহায্য সেবা বিন্যাস আকারে প্রকাশ পাবে। CTRL + ALT+ F1 চাপলে মাইক্রোসফট সিস্টেম তথ্য দেখা যাবে।
এটি ব্যবহার করে যেকোনো ফাইল, ফোল্ডারের নাম বদলানো (রিনেম) যায়। যেকোনো ফোল্ডার নির্বাচন করে F2 চাপলে সেই ফোল্ডারের নাম বদলের সুযোগ পাবেন। ওয়ার্ডে এই ফাংশন কির কিছু উল্লেখযোগ্য ব্যবহার রয়েছে। ALT + CTRL +F2 চাপলে পুরোনো ডকুমেন্ট ফাইল খোলা যাবে। CTRL + F2 চেপে প্রিন্ট নমুনা (প্রিভিউ) দেখা যাবে। ALT + SHIFT  + F2 চাপলে ফাইল সেভ করা যাবে। SHIFT + F2 চেপে লেখা কপি করা যাবে। F2 কি চেপে কোনো কোনো মাদারবোর্ডের বায়োস সেটাপে এ ঢোকা যায়।
কম্পিউটারে কাজ করার সময় কোনো তথ্য খুঁজে নিতে হলে F3 চাপতে হবে। এমএস-ডসের নির্দেশনা আবার দেখানোর কাজে F3 ব্যবহার হয়। মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে লেখা নির্বাচন করে SHIFT + F3 কি চাপলে নির্বাচিত অংশের লেখা ছোট হাতের থেকে বড় হাতের লেখায় পরিণত হবে।
 
ওয়েবসাইট দেখার সফটওয়্যার ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার চালু করে F4 চাপলে ওয়েব ঠিকানা লেখার জায়গায় ‘হিস্ট্রি’ (সাম্প্রতিক সময়ে দেখা ওয়েবসাইটের তালিকা) দেখাবে। ALT + F4 চাপলে উইন্ডোজে চালু থাকা যেকোনো প্রোগ্রাম বন্ধ করা যাবে। মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে F4 কি চাপলে সর্বশেষ কাজ পুনরায় হবে (আনডু)। SHIFT + F4 চাপলে Find or Go To কাজ করবে। CTRL + F4 চাপলে চালু থাকা ডকুমেন্টসের উইন্ডো বন্ধ হবে।
 
এটি চাপলে চালু থাকা উইন্ডোজ রিফ্রেশ হবে। ইন্টারনেট দেখার সফটওয়্যারে F5 চাপলে ওয়েবসাইটের ওই পাতা আবার আসবে(লোড হবে)। পাওয়ার পয়েন্টে F5  চেপে স্লাইডশো দেখা যায়। ওয়ার্ডে F5 কি চাপলে Find and Replace window চালু হবে। SHIFT + F5 চেপে আগের রিভিশনে ফিরে যাওয়া যায়। CTRL + SHIFT + F5 চাপলে Bookmarks  সম্পাদন করা যাবে। ALT + F5 চাপলে ওয়ার্ড প্রোগ্রাম বন্ধ হবে।
 
এই কি চাপলে কারসর ইন্টারনেট ব্রাইজারের ঠিকানা লেখার জায়গায় (অ্যাড্রেস বার)চলে যাবে। মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে CTRL + F6 কি চাপলে চালু থাকা সব ডকুমেন্টকে পর্যায়ক্রমে দেখাবে। CTRL + SHIFT + F6 চাপলে আরেকটি ওয়ার্ড ডকুমেন্ট চালু হবে।
 
উইন্ডোজে এই কির খুব বেশি কাজ নেই। তবে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে SHIFT + F7 কি চাপলে এর অভিধান থেকে সমার্থক শব্দ খুঁজে নেওয়া যাবে।
 
উইন্ডোজ চালু হওয়ার সময় এই কি চাপলে উইন্ডোজ সেফ মুডে কাজ শুরু করবে। ওয়ার্ডে SHIFT + F8 চাপলে নির্বাচিত অংশকে সংকোচন করা যায়। ALT + F8 চাপলে ম্যাক্রো চালু হবে।
 
এটি চাপলে উইন্ডোজ মিডিয়া প্লেয়ারের আওয়াজ (ভলিউম) বাড়ানো যায়। ওয়ার্ডে CTRL + F9 কি চাপলে ফাঁকা ক্ষেত্র তৈরি হবে।
 
এটি চাপলে উইন্ডোজ মিডিয়া প্লেয়ারের ভলিউম কমানো যায়। F10 চাপলে অধিকাংশ প্রোগ্রামের মেনু বার দেখায়। যেকোনো ফোল্ডার নির্বাচন করে SHIFT + F10 চাপলে শর্টকাট মেনু দেখাবে।
 
যেকোনো ইন্টারনেট ওয়েব ব্রাউজারে F11 চাপলে সেটি পর্দাজুড়ে (ফুলস্ক্রিন) দেখাবে। মাইক্রোসফট এক্সেলে SHIFT + F11 চাপলে নতুন স্প্রেডশিট খোলা যাবে। CTRL + F11 চাপলে নতুন ম্যাক্রো ওয়ার্ডবুকে যোগ হবে।
 
অভ্র বাংলা কি-বোর্ড বাংলা/ইংরেজি লেখা যাবে F12 কি চেপে। মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে CTRL + SHIFT + F12 কি চেপে যেকোনো ডকুমেন্টস প্রিন্ট করা যাবে। SHIFT + F12 কি চাপলে ওয়ার্ড ডকুমেন্ট সেভ করা যাবে।

এইবার মাত্র এক ক্লিক দিয়ে করুন “রিফ্রেশ” আপনার সকল ড্রাইভ।

কেমন আছেন সবাই? আশা করি সবাই বরাবরের মতই অনেক ভাল আছেন।আজ আপনাদের দেখাব কি ভাবে এক ক্লিক এ আপনার পিসি'র সকল ড্রাইভ কে রিফ্রেশ করবেন।শুধু নিচের লিখা গুল কে কপি করে Not pad এ পেষ্ট করুন আর  save as  এ গিয়ে Refresh Drive.bat নামে save করুন।
তার পর save করা ফাইল এ গিয়ে ক্লিক করুন আর মজা দেখুন।


Echo off
cd/
tree
C:
tree
D:
tree
E:
tree
F:
tree

( NB : উপরে ৪ টি ড্রাইভ দেয়া হয়েছে যদি আপনার পিসি তে আরো ড্রাইভ থাকে  তাহলে tree নিচে লিখুন আপনার ড্রাইভ এর নাম তারপর tree তারপর সেভ করুন ।)

এবার, মাউস হিসাবে কাজ করবে আপনার নিজের মাথা, গ্যারেন্টী সহ

আশা করি সবাই বিন্দাস আছেন, কোনও কারন বসত যদি না থাকেন, ১০০% গ্যারেন্টী দিচ্ছি, এটা ব্যাবহার করলে হয়ে যাবেন।
মাত্র ১২.৪৩ MB-র দ্বারা আপনার মাথা কে-ই বানিয়ে ফেলুন আপনার কম্পিউটার-এর মাউস।
আজ নেট ঘাঁটতে ঘাঁটতে এই আদ্ভুত সফটওয়্যার টি আচমকাই খুঁজে পেলাম। তাই, শেয়ার না করে থাকতে পারলাম না। : )

এবার আমার স্টাইলে দেখে নিন Software টির Details:
Name: Camera mouse 2012
Size: ১২.৪৩ MB
License: Freeware (অর্থাৎ লাইসেন্স কি-এর গল্প নেই)
OS: Windows XP / Vista / 7 / 8 32-bit
Released on: 24th November, 2012
*Requirements: One computer, Electricity, & Webcam

শুধু ডাউনলোড করে ইন্সটল করে নিলেই হবে।
এবার বলি সফটওয়্যার টি কি করবে, আপনি যখন সফটওয়্যার টি ওপেন করবেন, তখন স্ক্রীন-এ আপনার ছবি ওয়েবক্যাম-এর মাধ্যমে আসবে, এরপর আপনাকে, আপনার মুখের যে কোনও অংশ সিলেক্ট করতে হবে। তারপর সফটওয়্যারটি আপনার দেখিয়ে দেওয়া স্থান কে  ক্রমাগত trace করবে, আর সেই মত মাউস পয়েন্টার-ও নড়বে। তবে মুখের একটি অংশ সিলেক্ট করার সময় নাক কে বাছলেই ভালো হয়, কেননা ওটা মোটামুটি স্ক্রীন-এর মাঝে থাকে, তাই স্ক্রীন ছেড়ে বেরিয়ে যাওয়ার সম্ভবনা কমে যাবে।
আর কয়েকটি কথা বলি, সফটওয়্যার টি প্রচণ্ড সংবেদনশীল, তাই শুরু করার সময়ের জন্য কিছু সেটিংস্‌ recommend করছি, যাতে আপনাদের ব্যাবহার করতে সুবিধা হয়।

প্রথমে, Settings থেকে “Clicking” ট্যাব-এর সব কটি box-এ tick মেরে দিন।
চিত্রঃ 
এর পর “Control” tab-এও সব box-এ tick দিন।
চিত্রঃ

এরপর “Gains”-এর দুটো option-এই “very low” select করুন।
চিত্রঃ

এরপর “Misc.” tab থেকে প্রথম option টি কে Extreme করুন।
চিত্রঃ

এরপর Alt+D press করে OK করে দিন।
ব্যাস কাজ শেষ।
এরপর আরামে ব্যাবহার করুন।
ঐ যাঃ , কি কাণ্ড দেখেছেন, আর একটু হলেই Download link দিতেই ভুলে যাচ্ছিলাম :p
বেশ, তবে ৩ টে লিঙ্ক দিচ্ছি, যেটা থেকে খুশি Download করুন।

পোস্টটা কেমন হল জানাবেন, কোনও সমস্যা হলেও জানাবেন কিন্তু নির্দ্বিধায়।

আপনার LCD/LED মনিটরের পিক্সেল ঠিক আছে?

আজকাল কম্পিউটার মানেই LCD বা LED মনিটর। বিশাল দেহ বিশিষ্ট CRT মনিটর কেউ কিনে না বললেই চলে। তো আপনি যে LCD মনিটর কিনছেন তা কি ঠিক আছে? ডেড পিক্সেল আছে কিনা নিশ্চিত হচ্ছেন কি করে?
বা কারও কাছ থেকে পুরাতন LCD মনিটর কিনার সময় মনিটর ঠিক আছে কিনা তা চেক করাটাই বুদ্ধিমানের কাজ হবে। কিভাবে চেক করবেন? সেটা জানানোর জন্যই আমার এই পোস্ট।

IsMyLcdOK নামের অসাধারণ সফটওয়্যারের মাধ্যমে খুব সহজেই চেক করে নিতে পারবেন আপনার মনিটর ঠিক আছে কিনা। ছোট এই ফ্রি সফটওয়্যারের মাধ্যমে চেক করতে পারবেন ডেড পিক্সেল,স্টাক পিক্সেল বা ক্ষতিগ্রস্ত পিক্সেল আছে কিনা।
কেমন হতে পারে ডেড পিক্সেল?
যেভাবে চেক করবেন:
প্রথমে সফটওয়্যার রান করুন। নিচের মতো দেখতে পাবেন।
তারপর সিরিয়ালে 1,2,3 চেপে White test, Black test, Red test ইত্যাদি পরীক্ষা করতে পারবেন। যদি চান অটোমেটিক সব টেস্ট হোক তাহলে F5 চেপে ENTER চাপুন। তাহলে একে একে সব টেস্ট দেখতে পারবেন।
ডেড পিক্সেল না থাকলেতো ভালই।
এই সফটওয়্যার শুধু চেক করবে কিন্তু ঠিক করতে পারবে না। এখন কথা হলো ডেড পিক্সেল ঠিক করার উপায় কি? হ্যাঁ উপায় আছে। তবে সেটা নিয়ে না হয় অন্য আরেক দিন বলবো।
ডাউনলোডঃ
IsMyLcdOK 1.31 (32 বিট)
IsMyLcdOK 1.31 (64 বিট)
সাইজ মাত্র ৯ কেবি
ভালো থাকবেন।

এখন থেকে আর কষ্ট করে Recycle Bin থেকে কোন ফাইল মোছার বাড়তি ঝামেলা নেই!!!!




কেমন আছেন । আশা করি ভালই আছেন।
আপনি যখন আপনার কম্পিউটার থেকে কোন ফাইল মোছেন তখন সে ফাইল টি প্রথমে Recycl Bin এ জমা হয়, সেখান থকে পরবর্তী আপনি আপনার মুছে ফেলা ফাইলগুলি পুনরদ্ধার করতে পারেন।
কিন্তু আপনি যখন নিশ্চিত ভাবে কোন ফাইল মোছেন তখন Recycle Bin থেকে ফাইল গুলি মোছার বাড়তি ঝামেলা পোহাতে হয়। সেজন্য আমি আজকে আপনাদের ছোট্ট একটি কৌশল শিখিয়ে দেব যাতে করে আপনাদের আর এই বাড়তি ঝামেলা টা পোহাতে হবেনা।।


১)আপনি যে ফাইল বা ফাইলগুলি মুছতে চান সেগুলো নির্বাচন করুন
২)তারপর SHIFT+DELETE চাপ দিন
৩) এবার একটি ডাইলগ বক্স আসবে সেখান থেকে Yes নির্বাচন করুন।

ভাল লাগলে কমেন্ট করবেন।সবাই ভাল থাকবেন।

সূত্রঃটেকটিউনস

কম্পিউটারে কাজ করার পদ্ধতি !!!!

কেমন আছেন । আশা করি ভালই আছেন।
আমরা যারা কম্পিউটারে কাজ করি তার হয়তবা যে যেমন ইচ্ছা বসি এবং আমাদের কাজ শেষ করে উঠে যা্‌ই। কিন্ত এই কাজ করার সময় আমরা ভাবি না যে এভাবে কাজ করার ক্ষেত্রে আমাদের নিজেদের শরীরের কোন ক্ষতি হচ্ছে কিনা।
নিচে কিছু ছবির মাধ্যমে দেখানোর চেষ্টা করলাম যে কিভাবে কাজ করলে নিজে র শরীরের কোন ক্ষতি হবে না।







ভালো লাগলে কমেন্ট করতে ভুলবেন না। সবাই ভাল থাকবেন।

সূত্রঃটেকটিউনস
educarebd24 educarebd24