সকল এডুকেয়ারবিডি২৪ এর বন্ধুদের জানাই শুভেচ্ছা। এডুকেয়ারবিডি২৪
নিয়ে কোন সাজেশন থাকলে আমাদেরকে অবশ্যই জানাবেন। কারন আপনাদের সাজেশনই পারে এডুকেয়ারবিডি২৪ কে সমৃদ্ধ করতে।
আমাদের ইমেইলঃ
contact@educarebd24.com

সিভিতে যোগ করুন গুরুত্বপূর্ণ ৬টি বিষয় I

চাকরির জন্য জীবনবৃত্তান্ত বা সিভি নিখুঁতভাবে বানানো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আর এ ক্ষেত্রে সবার আগে জোর দিতে হবে-যেন গুরুত্বপূর্ণ কোনো বিষয় বাদ না পড়ে। এ লেখায় তুলে ধরা হলো তেমন ছয়টি বিষয়।

১. যোগাযোগের তথ্য

এটা অনেকের কাছেই হাস্যকর বিষয় যে, যোগাযোগের তথ্য ছাড়া সিভি কিভাবে হতে পারে। কিন্তু এখনো অনেক চাকরিপ্রার্থীর সিভিতে যোগাযোগের জন্য উপযুক্ত ফোন, ই-মেইল কিংবা চিঠি পাঠানোর মতো ঠিকানা পাওয়া যায় না। অনেকে আবার বহু ঠিকানা দিয়ে একটা বিভ্রান্তি সৃষ্টি করে। এ ক্ষেত্রে সবচেয়ে ভালো হয় 'যোগাযোগের ঠিকানা' শিরোনামে একটি সার্বক্ষণিক চালু মোবাইল ফোন, একটি ই-মেইল ও একটি চিঠি পাঠানোর মতো নির্ভরযোগ্য ঠিকানা দেওয়া।

নেটওয়ার্ক নেই, তবুও ইন্টারনেট! আসুন জরুরি কাজ সারি ইন্টারনেটে নেটওয়ার্ক ছাড়াই।

আমরা যারা ইন্টারনেট ছাড়া থাকতে পারি না তাদের জন্য ছোটো একটি এপ্স। প্রায়ই বিভিন্ন জায়গায় মোবাইলে নেটওয়ার্ক না থাকায় আমাদের ঝামেলায় পড়তে হয়। রণে, বনে, জলে-জঙ্গলে লো কানেকটিভিট জায়গায় আপনি রয়েছেন, ইন্টারেনেট কোনও ভাবেই ব্যবহার করতে পারচ্ছেন না। কিন্তু বস কে এখনি ইমেল করতে হবে। এমন বিপদে পড়লে কী করবেন? অবশ্যই স্মরণ করুন বি-বাউন্ড (Be-Bound) অ্যাপকে।

বি-বাউন্ড অ্যাপের নতুনত্ব হল লো ব্যান্ডউইথ জায়াগায় আপনি এই অ্যাপের মাধ্যমে খুব সহজে ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারবেন। Wi-Fi, Edge, 3G নেটওয়ার্কের কোনও দরকার নেই। আপনি আপনার স্মার্টফোনে ডাউনলোড করুন বি-বাউন্ড। অ্যাপ লোড করার পরই ইমেল, আবহাওয়া রিপোর্ট, নিউজ, স্টক সবকিছু আপনার হাতের মুঠোয়। এই অ্যাপ ব্যবহার করতে পারবেন সম্পূর্ণ ফ্রিতে। ইন্টারনেটের সাশ্রয়ও হবে।
গুগল প্লে থেকে ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন। অথবা সরাসরি ডাউনলোড করতে পারেন এখান থেকে

আজ এ পর্যন্ত। ধন্যবাদ 

আপনি ইংরেজিতে এই পোস্ট পড়তে চান । এখানে ক্লিক করুন। 

Computer Password ভুলে গেলে করণীয় ! কম্পিউটারের এ্যাডমিনিষ্ট্রেটর কিবাবে হবেন। চলুন জেনে রাখি।

সাধারণত বাসার কম্পিউটারে একাধিক ইউজার থাকে ফলে এ্যাডমিনিষ্ট্রেটিভ একাউন্ট ব্যবহার করতে হয় নিরাপত্তার জন্য। এ্যাডমিনিষ্ট্রেটিভ একাউন্ট ব্যতিত কোন সফটওয়্যার যেমন ইনষ্টল করা যায় না তেমনই অনেককিছুই পরিবর্তন করা যায় না। যদি কোন কারণে এ্যাডমিনিষ্ট্রেটিভ এর পাসওয়ার্ড ভুলে যান তাহলে সেক্ষেত্রে বেশ বিপাকে পড়তে হয়। হয়তোবা নতুন করে অপারেটিং সিস্টেম ইনষ্টল কারারও প্রয়োজন হতে পারে। এমতবস্থায় আপনি যদি limited user ব্যবহার করে থাকেন তাহলে সহজেই limited user এর মাধ্যমে এ্যাডমিনিষ্ট্রেটিভ এর পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করতে বা নতুন ইউজার খুলতে অথবা বর্তমান লিমিটেড ইউজারকে এ্যাডমিনিষ্ট্রেটিভ হিসাবে ব্যবহার করতে পারেন। এজন্য কমান্ড প্রোম্পট খুলে (রানে গিয়ে Crtl+R চেপে cmd লিখে এন্টার করলে) নিচের পদ্ধতি অবলম্বন করুন।
cd\ লিখে enter করুন,
c: লিখে enter দিন,
cd windows\system32 লিখে enter দিন,
copy logon.scr logon.old লিখে enter দিন,
copy cmd.exe logon.scr লিখে enter দিন,
এছাড়াও সরাসরি উইন্ডোজের system32 ফোল্ডারে ঢুকে logon.scr ফাইলকে যেকোন নামে rename করে আবার cmd.exe ফাইলকে logon.scr নামে rename করতে পারেন। এবার কম্পিউটার restart করুন এবং কম্পিউটার logon না করে অপেক্ষা করুন তাহলে নির্দিষ্ট সময় পরে স্ক্রিনসেভারের ওয়েট টাইম) স্ক্রিনসেভারের পরিবর্তে কমান্ড প্রোম্পট খুলবে। যদি এই পদ্ধতিতে কমান্ড প্রোম্পট না খোলে তাহলে বিকল্প হিসাবে কমান্ড প্রোম্পট খুলে নিচের পদ্ধতি অবলম্বন করুন।
cd\ লিখে enter দিন,
c: লিখে enter দিন,
cd windows\system32 লিখে enter দিন,
copy sethc.exe sethc.old লিখে enter দিন,
copy cmd.exe sethc.exe লিখে enter দিন,এছাড়াও সরাসরি উইন্ডোজের system32 ফোল্ডারে ঢুকে sethc.exe ফাইলকে rename করে আবার cmd.exe ফাইলকে sethc.exe নামে রিনেম করুন। এবার কম্পিউটার রিস্টার্ট করুন এবং কম্পিউটার logon না করে শিফট (Shift) কী পাঁচবার চাপুন তাহলে কমান্ড প্রোম্পট খুলবে।
এখন এ্যাডমিনিষ্ট্রেটিভ এর পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করতে net user administrator 2007 লিখুন তাহলে এ্যাডমিনিষ্ট্রেটিভ এর পাসওয়ার্ড পরিবর্তন হয়ে ২০০৭ হয়ে যাবে। আর আপনি যদি পাসওয়ার্ড পরিবর্তন না করে নতুন ইউজার খুলতে চান তাহলে net user nasir /add লিখে এন্টার দিন তাহলে nasir নামে নতুন একটি ইউজার তৈরী হবে। এবার nasir ইউজারকে এ্যাডমিনিষ্ট্রেটিভ হিসাবে ব্যবহার করতে হলে net localgroup administrator nasir/add লিখুন এবং এন্টার দিন। তাহলে আপনার বর্তমান ইউজার (nasir) এ্যাডমিনিষ্ট্রেটিভ হিসাবে ব্যবহার করা যাবে। একইভাবে বর্তমান ব্যবহার করা যে কোন লিমিটেড ইউজারকে এ্যাডমিনিষ্ট্রেটিভ হিসাবে ব্যবহার করতে পারেন।
login করার সময় কমান্ড প্রোম্পট আসেল control userpassword2 লিখে এন্টার করলে ইউজার একাউন্টস আসবে যেখান থেকে সহজেই পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করা বা ইউজার তৈরী করা যাবে।
আর nusrmgr.cpl লিখে এন্টার করলে ইউজার একাউন্টস ম্যানেজমেন্ট আসবে এবং lusrmgr.msc লিখে এন্টার করলে লোকাল ইউজারস এন্ড গ্রুপ আসবে যেখান থেকেও ইউজার তৈরী বা পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করা যাবে।
এছাড়াও কমান্ড প্রোম্পট শুধূ control লিখে এন্টার করলে ইউজার কনট্রোল প্যানেল খোলবে।

ভালো লাগলে বা কোন প্রয়োজন থাকলে কমেন্ট করুন। সবাই ভালো থাকবেন। 

পুরোনো ল্যাপটপ কেনার আগে কি কি দেখে কিনবেন? না জানা থাকলে জেনে নিন।

আপনার বাজেটে যদি একটি নতুন ল্যাপটপ পছন্দ না হয়, তাহলে আপনি কিনে ফেলতে পারেন একটি পুরাতন/ সেকেন্ড হ্যান্ড ল্যাপটপ অনেক কম দামে।
কিন্তু আপনি যখন একটি পুরাতন ল্যাপটপ কিনতে যাবেন তখন অবশ্যই সেটা ঠিক ভাবে কাজ করে নাকি দেখে নিবেন। পুরাতন ল্যাপটপ কেনার আগে যেসব জিনিস দেখে নেয়া অত্যন্ত জরুরী সেগুলি হল-

১) স্ক্রীন- সম্ভবত এটি সবচেয়ে জরুরী জিনিস যেটা ল্যাপটপ কেনার আগে দেখা উচিত কারণ আমরা সবসময় এই স্ক্রীনের দিকেই তাকিয়ে থাকব, কিন্তু আমরা অনেকেই এটিকে তেমন গুরুত্ব দেইনা। আপনার ল্যাপটপের স্ক্রীন যদি কোনভাবে ভেঙ্গে যায় তাহলে সেটা সারানো সবচেয়ে ব্যয়বহুল। আপনি যদি অনেক কম দামে ল্যাপটপ পেতে চান তাহলে স্ক্রীনে সমস্যা সহ ল্যাপটপ কিনতে পারেন, কিন্তু অবশ্যই সেই সমস্যা যেন খুব বেশি না হয়। যেমন, কোন ল্যাপটপের যদি এক কোণ কাজ না করে তাহলেও আপনি তা দিয়ে আপনার কাজ চালিয়ে নিতে পারবেন, অথবা যদি স্ক্রীনের ব্রাইটনেস অনেক কম হয় তাও
কাজ চালানো যায় বেশিরভাগ সময়।
যদি স্ক্রীনের সমস্যা সহ কিনতে আপনার আপত্তি থাকে, তাহলে আগে অবশ্যই জেনে নিন স্ক্রীনের সমস্যাটি কি, না হলে পরে আপনার পকেট থেকে অনেক টাকা চলে যেতে পারে সেটি ঠিক করাতে। আর যদি আপনি স্ক্রীনের কোন সমস্যা ছাড়া ল্যাপটপ কিনতে চান তাহলে কেনার আগে অবশ্যই সেটা চালিয়ে ঠিক মত যাচাই করে নিন।

২) কীবোর্ড- কীবোর্ডও ল্যাপটপের অনেক জরুরী একটি অংশ, যদিও এটি বদলাতে তেমন খরচ পরে না, কিন্তু বদলানোটাই তো ঝামেলার কাজ, তাই আগেই দেখে নিন ঠিক আছে কিনা কীবোর্ডটি। কম ব্যবহৃত কীগুলোর একটি দুটি কম কাজ করলে বা কাজ না করলেও তেমন সমস্যা হয় না, কিন্তু খেয়াল রাখবেন বেশিরভাগ কীতে যাতে এই সমস্যা না থাকে। মাঝে মাঝে অনেক কী চাপতে অনেক জোড় দেয়া লাগে, আপনার ল্যাপটপটির ক্ষেত্রে এমন হচ্ছে নাকি দেখে নিন, কয়েকটাতে সমস্যা থাকলেও জরুরী কীগুলিতে যাতে এই সমস্যাটি না থাকে সেদিকে খেয়াল রাখুন।
অনেক সময় একেক ল্যাপটপের কী এর ফরম্যাট একেক রকম হয়, কীবোর্ড ছোট বা বড় করার জন্য অনেক সময় অনেক কী বাদ দেয়া হয় বা যোগ করা হয়। তাই দেখে নিন আপনি যেটি কিনতে যাচ্ছেন সেটির ফরম্যাট কি আপনার পছন্দ হয় নাকি, আপনি সেই ফরম্যাটে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করছেন কিনা।
কীবোর্ডের সাথে সাথে টাচপ্যাডটি ঠিক মত কাজ করছে কিনা তাও দেখে নিন। অনেক সময় ল্যাপটপের টাচপ্যাড কাজ করে না এবং আলাদা মাউস ব্যবহার করা লাগে, আপনি যেটি কিনবেন সেটি ভালোভাবে আগে চালিয়ে দেখে নিন।


৩) ব্যাটারি- বেশিরভাগ পুরাতন ল্যাপটপেই ব্যাটারি অনেক দুর্বল থাকে বা নষ্ট থাকে। কেনার আগে তাই অবশ্যই জেনে নিন পাওয়ার কর্ড ছাড়া ল্যাপটপের চার্জ কতক্ষন থাকে। আপনার যদি পাওয়ার কর্ড ছাড়া তেমন ব্যবহার করা না লাগে, তাহলে আপনার নতুন ব্যাটারি না কিনলেও চলবে, আপনি ল্যাপটপের সাথের কর্ড দিয়েই কাজ চালাতে পারবেন। কিন্তু আপনার যদি ল্যাপটপটি পোর্টেবল হিসেবে ব্যবহার করা লাগে। তাহলে অবশ্যই আগে ব্যাটারির অবস্থা জেনে নিন এবং বদলানো লাগলে খরচ কেমন পড়বে তাও জেনে নিন আগেই।
৪) ব্যাটারি চার্জার বা পাওয়ার অ্যাডাপ্টার- ব্যাটারি ঠিক মত চলছে নাকি জানার চেয়ে চার্জার ঠিক মত চলছে নাকি সেটা জানা বেশি জরুরী। কারণ ব্যাটারির চার্জ যখনি শেষ হোক আপনাকে সেটি রিচার্জ অবশ্যই করতে হবে। তাই চার্জারটি বা অ্যাডাপ্টারটি ঠিক আছে কিনা তা অবশ্যই আগে দেখে নিন।
কিছু কিছু ল্যাপটপের অ্যাডাপ্টার ইউনিভার্সাল হয় না, সেই ক্ষেত্রে আপনি যেটি কিনতে যাচ্ছেন সেটা কি আপনি চালাতে পারবেন নাকি অবশ্যই দেখে নিন।

৫) অপারেটিং সিস্টেম/ সফটওয়্যার- ল্যাপটপ চালাতে গেলে অবশ্যই একটি অপারেটিং সিস্টেম (যেমন- উইন্ডোজ, লিনাক্স ইত্যাদি) দরকার। বিভিন্ন সফটওয়্যারও দরকার হয় সেই সিস্টেমটি চালাতে গেলে। আপনি যেটি কিনবেন সেটাতে অপারেটিং সিস্টেম ইন্সটল করা আছে নাকি দেখে নিন। যদি না থাকে তবে বিক্রেতাকে জিজ্ঞেস করে নিন তার কাছে অরিজিনাল ডিস্ক আছে নাকি, যদি না থাকে তাহলে আপনার আলাদা করে ইন্সটলেশন ডিস্ক কেনা লাগতে পারে।

৬) হার্ড ড্রাইভের সাইজ- আপনি যেই ল্যাপটপটি কিনতে যাচ্ছেন সেটির হার্ড ড্রাইভের সাইজ দেখে নিন আগেই, কারণ আপনার যদি অনেক ডেটা স্টোর করা লাগে এবং হার্ড ড্রাইভে জায়গা কম থাকে তাহলে আপনার আবার আলাদা করে হার্ড ড্রাইভ কেনা লাগতে পারে। তাই বেশি জায়গার হার্ড ড্রাইভ সহ ল্যাপটপ কেনাই ভালো।

৭) মেমোরি সাইজ- হার্ডড্রাইভে অনেক জায়গা থাকলেও অনেক সময় দেখা যায় র্যা ম কম থাকার কারণে আপনার ল্যাপটপ অনেক স্লো হয়ে যায়। কিন্তু র্যাকম আপগ্রেড করা হার্ডড্রাইভ আপগ্রেড করা থেকে সহজ, তাই কম মেমোরির ল্যাপটপ কিনলেও আপনি পরে র্যামম বদলে আপনার ল্যাপটপের মেমোরি বাড়াতে পারবেন।

৮) প্রসেসর- ল্যাপটপ কেনার আগে প্রসেসরটিও দেখে নিন। আপনার যদি স্লো কম্পিউটার পছন্দ না হয় তাহলে ভালো প্রসেসরের ল্যাপটপ কিনুন, যেমন কোর টু ডুও, কোর আই ৩, কোর আই ৫, কোর আই ৭ ইত্যাদি।
৯) ব্লুটুথ, ওয়াই-ফাই, ওয়েবক্যাম- ব্লুটুথ, ওয়াই-ফাই, ওয়েবক্যাম এগুলি ঠিকমত কাজ করছে নাকি দেখে নিন। আজকাল অনেকেই ওয়াই-ফাই দিয়ে নেট কানেক্ট করে থাকেন, তাই এটি ঠিক থাকা অত্যন্ত জরুরী। ব্লুটুথও কাজ করছে নাকি দেখে নিন। ওয়েবক্যামটি চলে নাকি দেখে নিন কেনার আগে।

১০) স্পিকার- ল্যাপটপের স্পিকারটি ঠিক আছে নাকি দেখা অনেক জরুরী। গান শুনতে বা মুভি দেখতে স্পিকার লাগে আমাদের। অনেক সময় স্পিকারের আওয়াজ স্পষ্ট থাকে না, বা ফাটা থাকে, সেটি আগেই দেখে নিন। হেডফোনের পোর্ট, ইউএসবি পোর্ট ও অন্যান্য পোর্টগুলোও ঠিক মত কাজ করছে নাকি চালিয়ে দেখে নিন।

এ সব কিছু বাদেও আরও কিছু জরুরী জিনিস আছে, যেমন আপনার এই ব্র্যান্ডটি পছন্দ কিনা, এই ডিজাইনটি পছন্দ হচ্ছে কিনা, বা এই ল্যাপটপটি কি আপনার ভালো লাগছে কিনা ইত্যাদি। সব কিছু বিবেচনা করে যেই ল্যাপটপটি আপনার সাধ ও সাধ্যের মধ্যে হবে এবং আপানার পছন্দসই হবে সেই ল্যাপটপটিই আপনার কেনা উচিত।

এবার Excel এ Table এর Headings গুলোর অবস্থান লক করুন খুব সহজে!

অনেক সময় দেখা যায় আপনাকে একটা বড়সড় সাইজের কাজ Worksheet এ করতে হচ্ছে। মনে করুন আপনি একটা Salary Sheet বানাচ্ছেন। যাতে কয়েকশর মত Entry দেয়া লাগতে পারে। এবং এতে আপনাকে শিরোনাম অনুযায়ী ইনপুট দেয়া লাগে। যেমন -
Name, Designation, Basic ইত্যাদি ইত্যাদি।
আরো বিভিন্ন রকম কাজ আছে যাতে আপনার শিরোনাম অনুযায়ী কাজ করতে হয়। এ ধরনের কাজ করতে গেলে যে সমস্যাটা হয় তা হলো, উপরের দিক থেকে নিচের দিকে গেলে অনেক সময় আপনি বুঝতে পারবেন না কোন শিরোনামের অধীনে আপনি ফিগার বসাচ্ছেন।
আপনার হেডার সমূহ যাতে সারাক্ষণ Visible থাকে তার জন্য আপনাকে Freeze Panes নামে একটি অপশন ব্যবহার করতে হবে।
  • Office 2000 – Office 2013 পর্যন্ত সকল Version এ ই এই ফিচারটি বিদ্যমান আছে।
  • Office 2000/XP/2003 ব্যবহারকারীরা Freeze Panes অপশনটি পাবেন Window Menu তে।
  • আর Office 2007/2010/2013 ব্যবহারকারীরা এটি অপশনটি পাবেন View Tab এর Window  Section এ।
তবে অফিস এর পুরনো ভার্সনগুলোতে Freeze Panes অপশন ব্যবহার করাটা একটু টাফ। এতে কিছু কিছু ফিচার নেই। নতুন ভার্সনে কিছু নতুন Feature আছে। এখানে আপনি সরাসরি টপ রো Freeze করতে পারবেন। কিন্তু আগের গুলোতে আপনাকে ম্যানুয়ালী কাজটা করতে হবে। নতুনটাতে আপনি সরাসরি প্রথম কলামটিও লক করতে পারবেন।
যদি আপনার প্রথম ৩টি Row লক করা লাগে, তবে আপনি ৪ নম্বর Row তে কার্সর  রেখে Freeze Panes অপশনটি ব্যবহার করবেন। যে অংশটুকু ফ্রীজ করেছেন, আপনি নিচের দিকে স্ক্রল করতে করতে একেবারে Worksheet এর শেষে চলে গেলেও সেগুলো দৃশ্যমান থাকবে।

মজার ব্যাপার হল এটা শুধু আপনার রো এর পজিশন লক করে দিবে। যদি আপনাকে ৫ টি পৃষ্ঠা প্রিন্ট করা লাগে তবে শুধু প্রথম পৃষ্ঠাতেই হেডারসমূহ প্রিন্ট হবে। সব পাতায় এটা আসবে না।

আজ এ পর্যন্ত। যদি কোন প্রশ্ন থাকে তাহলে কমেন্ট করতে ভুলবেননা । সবাই ভালো থাকবেন। 

মোবাইল ক্যামেরায় ছবি তোলার কিছু টিপস। আসুন জেনেনি এখুনি।

যুগের বিবর্তনে এবং প্রযুক্তির ছোঁয়ায় এখন আমাদের হাতের মুঠোয় আমরা যে স্মার্টফোনগুলো ব্যবহার করি এগুলোতে অনান্য কম্পোনেন্টের পাশাপাশি ক্যামেরা ইউনিটেও চমৎকার কিছু সুবিধা যোগ করা হচ্ছে। এবং এরই প্রেক্ষিতে ছবি তোলা এখন শুধু পয়েন্ট অ্যান্ড শুট অথবা ডিএসএলআরের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নেই। বরং এখন কেউ কোথাও ঘুরতে বা কোন অনুষ্ঠানে যাওয়ার সময় হাতে করে একটি বাড়তি ডিভাইস নিয়ে যেতেই স্বাচ্ছন্দ বোধ করেন না, স্মার্টফোনকেই যথেষ্ট মনে করেন। তবে অবশ্যই সিরিয়াস ফটোগ্রাফারদের কথা আলাদা। ইদানিং ফেসবুক, টুইটার এবং এরকম অনান্য সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম গুলো লক্ষ্য করলেই বোঝা যায় যে এখন সাধারণ মানুষও বেশ ছবি তুলে থাকেন। কেননা এখনকার বেশির ভাগ লো-এন্ড মোবাইল ফোনগুলোতেও ছবির মান মোটামুটি ভালোই আসে, আর এখান থেকেই সাধারণ মানুষের মাঝেও জন্ম নিচ্ছে একটি করে ফটোগ্রাফারের স্বত্বা। হয়তো আপনিও একজন শখের এবং এক্সট্রিম ফোনোগ্রাফার অর্থাৎ আপনার স্মার্টফোনটি দিয়েই ছবি তোলেন। আর আজকের ব্লগে আমি আপনাদের সাথে এমন কিছু টিপস শেয়ার করব যার মাধ্যমে আপনি আপনার মোবাইলের ক্যামেরা ইউনিটটির সর্বোচ্চ ব্যবহার করতে পারবেন। চলুন, জেনে নেয়া যাকঃ

১। ফটোগ্রাফির বেসিক নিয়ম গুলো জানুনঃ ফটগ্রাফির কিছু বেসিক নিয়ম কানুন রয়েছে, আপনি ইন্টারনেট ঘাটলেই বিষয়গুলো বিস্তারিত জেনে নিতে পারবেন। যেমন ধরুন, সূর্যের সাত নিয়ম, রুল অফ থার্ড – ইত্যাদি। এগুলো জেনে নেয়ার মাধ্যমে আপনি সহজেই ভালো ফ্রেম নির্ধারন করতে পারবেন এবং ছবি তোলার পর অন্তত আগের কম্পোজিশন গুলোর ভিন্নতা আপনি নিজেই ধরতে পারবেন। এই বেসিক নিয়ম গুলো আপনার ফটোগ্রাফির বেস শক্ত করে নিতে (ভিত্তি) পারবেন এবং এই নিয়ম গুলো মেনে ছবি তুললে অতি সাধারণ একটি ছবিকেও অন্যের কাছে গ্রহণযোগ্য করে তুলতে পারবেন।

২। আলোর কথা মাথায় রাখুনঃ মোবাইল ফোনের ক্যামেরায় এখনো একটি সীমাবদ্ধতা রয়েই গিয়েছে। বেশির ভাগ মোবাইলের ক্যামেরাই লো-লাইটে ভালো ছবি তুলতে সক্ষম নয়। তাই ছবি তোলার ক্ষেত্রে প্রথমে এমন একটি দিক নির্বাচন করুন যেন সেই দিকের বিপরীতে অবজেক্টকে রাখলে অন্তত ক্যামেরা প্রয়োজনীয় আলো পেতে পারে। স্থির সাবজেক্টের ক্ষেত্রে আপনি আপনার অবস্থান পরিবর্তন করার চেষ্টা করে দেখতে পারেন। ‘সিল্যুয়েট’ ফটোগ্রাফির ক্ষেত্রে এই দিক নির্দেশনা বিপরীত হবে।

৩। লেন্স পরিষ্কার রাখুনঃ মোবাইল ব্যবহার করতে করতে এক সময় দেখা যায় মোবাইলের বডিতে স্ক্র্যাচ (দাগ) পড়েছে। এবং ক্যামেরা পিছনে থাকায় ক্যামেরার উপরের নিরাপত্তা স্তরেও দাগের কারণে ছবি ঝাপসা আসতে পারে। এর জন্য হয় এমন কিছু ব্যবহার করুন যা আপনার মোবাইলটির ক্যামেরা প্রোটেক্ট করতে পারে। এবং যদি দাগ পড়েই যায় তবে আপনি ছবি তোলার সময় ব্যাক কভার (সব মডেল আবার এক নয়) খুলে ছবি তুলতে পারেন। আর, মোবাইলের ক্যামেরার লেন্সের উপর মাঝে মাঝে ধুলোবালি বা জলীয় বাষ্প জমে যেতে পারে,তাই মাঝে মধ্যেই লেন্স পরিষ্কার করুন।

৪। ডিজিটাল জুম ব্যবহার করবেন নাঃ নিশ্চয়ই খেয়াল করেছেন আপনার মোবাইল ক্যামেরায় ছবি তোলার সময় জুম করে ছবি তুললে বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই ছবির মান যাচ্ছেতাই হয়। কেননা, মোবাইলের ক্যামেরা গুলোতে ডিজিটাল জুম ব্যবহার করা হয়ে থাকে ফলে জুম ব্যবহার করলে ছবি ফাটা ফাটা আসে এবং ছবিতে প্রচুর পরিমানে আইএসও দেখা যায়। তাই, চেষ্টা করবেন জুম না করে ছবি তোলার। দরকার হলে যতটা সম্ভব সাবজেক্টের কাছে গিয়ে ছবি তুলে দেখতে পারেন।

৫। ফ্ল্যাশ ব্যবহারে সতর্ক হনঃ এখন প্রায় মোবাইলের ক্যামেরা ইউনিটেই এলইডি ফ্ল্যাশ থাকে। ফ্ল্যাশে ব্যবহারে আপনার সতর্ক থাকা উচিৎ। কেননা, অটো ফ্ল্যাশ নামে যে অপশনটি ক্যামেরা অ্যাপে ইন্টিগ্রেট করা থাকে তা মাঝে মধ্যেই সঠিক ভাবে কাজ করেনা। দেখা গেল, আপনি ছবি তুলছেন দিনের আলোয় যেখানে পর্যাপ্ত আলো রয়েছে। কিন্তু আপনার মোবাইলের ফ্ল্যাশটা তবুও জ্বলে উঠে আপনার ছবিতে ১২টা বাজিয়ে দিল। আবার ধরুন, অন্ধকারে যখন আপনার ফ্ল্যাশ দরকার তখন হঠাত করে ফ্ল্যাশের অটো মোড কাজ করলো না। তাই, ফ্ল্যাশ ব্যবহার করতে চাইলে আপনার প্রয়োজন বুঝে হয় ফ্ল্যশ অন অথবা ফ্ল্যাশ অফ মোডে ব্যবহার করা উচিৎ। আর আপনার যদি ফ্ল্যাশের আলোটা কিছুটা রাফ মনে হয় বা নির্দিষ্ট একটি মুহুর্তের জন্য অতিরিক্ত মনে হয় তবে আপনি ফ্ল্যাশের সামনে একটি সাদা টিস্যু পেপার ব্যবহার করতে পারেন, ভালো ফল পাবেন।

৬। রেজ্যুলেশন সেটিংস খেয়াল করুনঃ আপনি আপনার ক্যামেরা অ্যাপের অপশনে গিয়ে বিভিন্ন রকম অপশন দেখতে পারবেন, যার মাঝে ছবির কোয়ালিটি এবং রেজ্যুলেশন নির্ধারন করে দেয়া যায়। আপনার মনে প্রশ্ন আসতে পারে ‘যে এখনো কেন রেজ্যুলেশনে ৬৪০x৪৮০ দেয়া থাকে?’ আসলে, আপনিতো আর একই পারপাসে ছবি তুলবেন না। ভিন্ন ভিন্ন কারণে আপনি একেক রেজ্যুলেশন নিয়ে কাজ করতে পারেন। যেমন, আপনি একজনকে একটি ছবি তুলে এমএমএস পাঠাতে চাইছেন। তখন আপনি ছোট রেজ্যুলেশনের ছবি ব্যবহার করতে পারেন। ছোট রেজ্যুলেশনের ছবি গুলোর মান কিন্তু ভালো হয় এবং মেমরীতে সেভও হয় দ্রুত। আবার তাই বলে যেন এমন না হয় যে আপনি সারাদিন ছবি তুলে বাসায় গিয়ে কম্পিউটারে ছবিগুলো ট্রান্সফার করে দেখলেন ছবিগুলো সব ছোট সাইজের।

৭। হাত না কাঁপিয়ে ছবি তুলতে চেষ্টা করুনঃ আইফোন এবং অনান্য স্মার্টফোনের জন্যেও এখন ট্রাইপড পাওয়া যায় প্রযুক্তি বাজারে। সম্ভব হলে ট্রাইপড ব্যবহার করুন। কেননা, ছবি তোলার সময় যদি আপনার হাত সামান্য কাপে তবে তা আপনার স্মার্টফোনের ছোট পর্দায় না দেখতে পেলেও আপনি যখন কম্পিউটারে দেখবেন তখন আপনার চোখে সেই ত্রুটি ধরা পড়বে। এজন্যে, ট্রাইপড ব্যবহার করুন বা ছবিতোলার সময় যে হাত দিয়ে মোবাইলটি ধরবেন সেই হাতের কনুই পেটের সাথে লাগিয়ে ছবি তুলুন। এতে করে বাড়তি সাপোর্ট পাবেন।

৮। হোয়াইট ব্যালান্সঃ মূলত মোবাইলের ক্যামেরা সমূহ হোয়াইট ব্যালেন্স বেশ ভালো ভাবেই ডিটেক্ট করতে পারে কিন্তু সমস্যা হয় যখন আপনি ছবি তুলতে যাবেন লো-লাইট কন্ডিশনে। তাই, লো-লাইট কন্ডিশনে ছবি তোলার ক্ষেত্রে ক্যামেরা অ্যাপ চালু করেই ছবি না তুলে ক্যামেরাকে নির্দিষ্ট সাবজেক্টের উপর ফোকাস করতে যথেষ্ট সময় দিন, ভালো ফল পাবেন। এছাড়াও আপনি ক্যামেরার অপশন থেকে বিভিন্ন রকম হোয়াইট ব্যালান্স সেটিং ব্যবহার করতে পারেন যেমন, ডে-লাইট, ফ্লুরোসেন্ট, ক্লাউডি ইত্যাদি। এগুলোও আপনার ছবিতে ভেরিয়েশন আনতে সাহায্য করবে।

৯। এক্সপোসারঃ এক্সপোসার – বিষয়টি যেমন ডিএসএলআরে গুরুত্ব পূর্ন তেমনি মোবাইল ক্যামেরাতেও। মূলত সমগ্র ফটোগ্রাফিক দুনিয়াতেই এর মহত্ব অনেক। এক্সপোসারের ভুল সিলেকশন যেমন চমৎকার পরিবেশের একটি ছবিকেও বিদঘুটে করে তুলতে পারে তেমনি বুঝে শুনে ব্যবহার করলে আপনি সাধারণ মানের একটি বিষয়কেও কিছু ক্ষেত্রে অসাধারণ করে তুলতে পারবেন। আপনি আপনার মোবাইলের ক্যামেরা সেটিংসে গিয়ে দেখবেন এক্সপোসার বৃদ্ধি বা কমানোর সুবিধা আছে। লো-লাইট কন্ডিশনে যদি আপনি এক্সপোসার সামান্য বাড়িয়ে ছবি তুলতে পারেন তবে আপনি বেশ ভালো ফলাফল পাবেন।

১০। পোস্ট প্রসেসিংঃ আপনি ছবিতোলার পর মোবাইলে বা কম্পিউটারে ছবি গুলো হয়ত কিছুটা এডিট করে থাকেন? এই প্রসেসটিকেই বলা হয় পোস্ট প্রসেসিং। কম্পিউটারে ফটোশপ, গিম্প টাইপের সফটওয়্যার দিয়ে ভালো মানের পোস্ট প্রসেসিং করে একটি ফেলে দেয়া ছবিকেও করে তুলতে পারেন সুন্দর। পোস্ট প্রসেসিং এর মাধ্যমে আপনি আপনার ছবিকে নতুন ভাবে অলংকৃত করে তুলতে পারেন। শেষ কথাঃ ইদানীং সময়ে সবারই মোবাইলে ছবি তোলার ক্রেজকে লক্ষ্য করেই আজ আমার এই ব্লগটি লেখা। ছবি যখন তুলবেনই, আরও একটু জেনে-বুঝে যত্ন করেই না হয় তুলুন? যাই হোক, আজ আর লিখবোনা। ভালো থাকুন, নিয়ম গুলো মানার চেষ্টা করুন।

অন্যের কম্পিউটার থেকে ফেসবুক লগ আউট করতে ভুলে গেলে কি করবেন! আসুন জেনেনি।

ফেসবুক আমরা সকলে ব্যবহার করি।  কোন কোন সময় এমন হয় যে, কোন সাইবার ক্যাফের কম্পিউটার বা অন্য কার কম্পিউটারে ফেসবুক লগইন করেছেন কিন্তু আসার সময় বিদ্যুৎ চলে গেছে বা আপনি লগ আউট করতে ভুলে গেছেন বা কারো মোবাইল থেকে ফেসবুক লগইন করেছেন লগ আউট করতে ভুলে গেছেন। এটা একটি বিশাল বিপদ। এখন যে কেউ ওই কম্পিউটার বা মোবাইল দিয়ে আপনার ফেসবুক আক্সেস করতে পারবে । এখন আপনি কি করবেন?
আবার ওই কম্পিউটার বা মোবাইল এ গিয়ে লগ আউট করে আসবেন !! নাহ, ফেসবুক সিকিউরিটি এর দউলতে এটা আপনাকে করতে হবে না । আপনি আপনার কম্পিউটার বা মোবাইল থেকেই ঐ কম্পিউটার বা মোবাইল এর ফেসবুক লগ আউট করতে পারবেন।
এজন্য যা করতে হবে দেখে নিন ……
১. প্রথমে আপানার PC বা MOBILE থেকে ফেসবুক এ লগইন করুন।
২. এবার Account Setting এ যান।
৩. তারপর Security অপশনে Active Sessions এ ক্লিক করুন
৪. এখন Current Session   এ আপনার চলতি PC এর তথ্য দেখাবে আর Also Active এ শিরোনামে লগইন সক্রিয় আছে এমন কম্পিউটারের সময়, ডিভাইসের নাম, কোন শহর, আইপি কত, কোন ব্রাউজার, কোন অপারেটিং সিস্টেম তা দেখাবে।
৫. এবার ঐ আগের কম্পিউটার লগ আউট করতে End Activity ক্লিক করুন তাহলেই Computer থেকে লগ আউট হয়ে যাবে।
বিঃদ্রঃ অন্যের মোবাইল বা কম্পিউটার দিয়ে ফেসবুক এ লগইন করার সময় কখনই “Keep me login” এ ক্লিক করবেন না । আর , পাসওয়ার্ড ও সেভ করবেন না ।
আশা করি উপকারে আসবে ।
কেমন লাগলো কমেন্ট করে জানাবেন ।

ভুলে গেছেন ওয়াই–ফাই পাসওয়ার্ড? খুজে নিন আপনার পাসওয়ার্ড মাত্র ১ মিনিটে।।

অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমে চলা স্মার্টফোনে তারহীন ওয়াই-ফাই নেটওয়ার্ক ব্যবহার করা যায়। অনুমতি থাকলে কোনো অফিস বা প্রতিষ্ঠানের ওয়াই-ফাই সংযোগ ব্যবহার করে বিনা মূল্যে ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারেন। অনেক সময় ব্যবহৃত নেটওয়ার্কের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে সমস্যাই হয়। চাইলেই অ্যান্ড্রয়েডচালিত ‘রুটেড ফোনে’ ভুলে যাওয়া পাসওয়ার্ড বের করা যায়। এ ক্ষেত্রে ফোন অবশ্যই ‘রুটেড’ হতে হবে এবং টার্মিনাল এমুলেটর বা ইএস এক্সপ্লোরার অ্যাপ লাগবে।

গুগল প্লে স্টোর থেকে এই অ্যাপ ফোনে ইনস্টল করে নিন। রুট হচ্ছে সিস্টেমের ফাইলে প্রবেশের অনুমতি তৈরি করে নেওয়া। আপনার ফোন যদি রুটেড না হয় তাহলে (http://goo.gl/LWfHLP) এবং (http://goo.gl/kpUZDB) ওয়েব ঠিকানায় গিয়ে কাজাটি কীভাবে করতে হয় সেটি দেখে নিতে পারেন। এবার টার্মিনাল এমুলেটর অ্যাপে চালু করে সেখানে su লিখে Enter দিন। লক্ষণীয় যে su লিখে এন্টার করার পর Super User Access চাইবে, Access না দিলে পরের ধাপ কাজ করবে না।

আর ফোন যদি রুটেড না হয় তাহলেও su কাজ করবে না। এরপর কোনো ভুল ছাড়াই cat data/misc/wifi/wpa_supplicant.conf লিখে আবার এন্টার করুন। কাজটি সফলভাবে করতে পারলে ssid এবং psk-এ ওয়াই-ফাই নেটওয়াকের্র আইডি এবং পাসওয়ার্ড দেখতে পাবেন। ইএস এক্সপ্লোরার চালু করে /data/misc/wifi/ ডিরেক্টরিতে যান। এবার এখানে wpa_supplicant.conf ফাইলটি টেক্সট আকারে খুললে ssid এবং pskতে আইডি এবং পাসওয়ার্ড দেখতে পাবেন। ES explorer অ্যাপে “/system” এবং “/data” ডিরেক্টরিটি আগেই মাউন্ট করে নিতে হবে। 


সুত্র- প্রথম আলো 

মশার উপদ্রবে অতিষ্ঠ? আসুন মশা তাড়াই শরীরের কোন প্রকার ক্ষতি না কারে সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক উপায়ে।

শহর কিংবা গ্রাম যেখানেই থাকেনা কেনো মশার থেকে দূরে থাকতে পারবেন না। রাতের ঘুমটা পর্যন্ত হারাম করে দেয়া এই মশার যন্ত্রণা থেকে মুক্তি পাবার জন্য আমরা কত রকম কৃত্তিম রাসাইনিক দ্রব্য ব্যবহার করি যা মশা তাড়ানোর পরিবর্তে শরীরের ক্ষতি বেশি করে। আমারা যারা পউরসাভার ভিতরে থাকি তারা রাত দিন পউরসভাকে দুষি। কারন সরকার থেকে যে মেডিসিন তাদেরকে দেয়া হয়ে থাকে তা তারা বিক্রি করে নিজেদের পকেট ভারি করে। আর যে স্প্রে তারা ব্যাবহার করে তা নিয়ে রয়েছে বহু সংশয়। কারন এ স্প্রে গুল মশার থেকে মানুষের বিশেষত শিশু ও বয়স্কদের বেশি ক্ষতি করে। অথচ সামান্য একটু কষ্ট করলে আমাদের বাড়িকে মশা মুক্ত করা সম্ভাব মাত্র দু-মিনিটে। 


আসুন দেখি আমরা কিভাবে এটা তৈরি করতে পারি।
উপকরণ সমুহ-
১। একটি পাতিলেবু
২। কিছু লবঙ্গ ( ৩০ পিছ)

প্রথমে পাতিলেবুকে মাঝখান দিয়ে কেটে নিন। এখন পাতিলেবুতে লবঙ্গ গুজে দিন ঠিক উপরের ছবির মত করে। এর পর পাতিলেবু দুটিকে ঘরে রাখলে সেই ঘরে আর মশা ঘেঁষার সাহস পাবে না। আর এতে মশা ছাড়া আর কারও ক্ষতি হবার কোন সম্বাবনা নাই। সুতরাং এখনি তৈরি করে দাখতে পারেন। উপকার হলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানবেন। সভাই ভালো থাকবেন।
educarebd24 educarebd24