দাঁত শিরশির করা একটি বিরক্তিকর ও কষ্টকর সমস্যা। খাবার, বিশেষ করে
ঠান্ডা বা গরম তরল কিছু পান করতে গিয়ে বা দাঁত ব্রাশ করা, এমনকি শ্বাসনিতে
গেলে অনেক সময় দাঁত শিরশির করে ওঠে। টক বা মিষ্টি জাতীয় খাবার খেতে
গেলেও একই অনুভূতি হতে পারে। কিন্তু কেন করে এই দাঁত শিরশির
এ অবস্থা কখন সৃষ্টি হয়?
দাঁতে এনামেল ক্ষয় হয়ে গেলে
দাঁতে গর্তের সৃষ্টি হলে
অনেক দিনের পুরোনো ফিলিং থাকলে
মাড়ি ক্ষয় হয়ে দাঁতের রুট বা গোড়া বের হয়ে গেলে
দাঁত আঘাত প্রাপ্ত হলে প্রাথমিক অবস্থায় বা সঠিক সময়ে সঠিক কারণ নির্ধারণ করে চিকিৎসা নিন।
সঠিক যত্ন দরকার
নিয়মিত দাঁত ব্রাশ করলে দাঁতের ফাঁকে কোনো জীবাণু তৈরি হতে পারবে না। রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে এবং সকালে নাশতা করার পরে দাঁত ব্রাশ করুন।
দাঁতের সংবেদনশীলতা কমায় এমন টুথপেস্ট ব্যবহার করুন। এমন টুথপেস্ট আপনাকে দাঁত শিরশিরের যন্ত্রণা থেকে রেহাই দেবে অনেকটা।
ব্রাশ করবেন আস্তে আস্তে। দাঁতের ওপর বেশি চাপ দেবেন না। জোরে ব্রাশ করলে দাঁতের শিরশির ভাব আরও বেড়ে যেতে পারে।
হালকা কোমল শলাকার ব্রাশ ব্যবহার করবেন।
যেকোনো অ্যাসিড জাতীয় বা অম্লযুক্ত খাবার খাওয়ার সময় সচেতন হোন। যেমন ফলের জুস, ভিনেগার, কোমল পানীয়—এসব দাঁতের এনামেল নষ্ট করে। তাই এসব খাবার পরই দাঁত পরিষ্কার করে ফেলুন।
দাঁতে দাঁত ঘষা বা দাঁত চেপে রাখার অভ্যাস ত্যাগ করুন। এতেও এনামেলের ক্ষতি হয়।
অনেকেই দাঁতের যে অংশ শিরশির করে, সে অংশটি আর ব্রাশ করেন না। কিন্তু এতে সমস্যা আরও বাড়ে।
সূত্র – প্রথম আলো
দাঁতে এনামেল ক্ষয় হয়ে গেলে
দাঁতে গর্তের সৃষ্টি হলে
অনেক দিনের পুরোনো ফিলিং থাকলে
মাড়ি ক্ষয় হয়ে দাঁতের রুট বা গোড়া বের হয়ে গেলে
দাঁত আঘাত প্রাপ্ত হলে প্রাথমিক অবস্থায় বা সঠিক সময়ে সঠিক কারণ নির্ধারণ করে চিকিৎসা নিন।
সঠিক যত্ন দরকার
নিয়মিত দাঁত ব্রাশ করলে দাঁতের ফাঁকে কোনো জীবাণু তৈরি হতে পারবে না। রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে এবং সকালে নাশতা করার পরে দাঁত ব্রাশ করুন।
দাঁতের সংবেদনশীলতা কমায় এমন টুথপেস্ট ব্যবহার করুন। এমন টুথপেস্ট আপনাকে দাঁত শিরশিরের যন্ত্রণা থেকে রেহাই দেবে অনেকটা।
ব্রাশ করবেন আস্তে আস্তে। দাঁতের ওপর বেশি চাপ দেবেন না। জোরে ব্রাশ করলে দাঁতের শিরশির ভাব আরও বেড়ে যেতে পারে।
হালকা কোমল শলাকার ব্রাশ ব্যবহার করবেন।
যেকোনো অ্যাসিড জাতীয় বা অম্লযুক্ত খাবার খাওয়ার সময় সচেতন হোন। যেমন ফলের জুস, ভিনেগার, কোমল পানীয়—এসব দাঁতের এনামেল নষ্ট করে। তাই এসব খাবার পরই দাঁত পরিষ্কার করে ফেলুন।
দাঁতে দাঁত ঘষা বা দাঁত চেপে রাখার অভ্যাস ত্যাগ করুন। এতেও এনামেলের ক্ষতি হয়।
অনেকেই দাঁতের যে অংশ শিরশির করে, সে অংশটি আর ব্রাশ করেন না। কিন্তু এতে সমস্যা আরও বাড়ে।
সূত্র – প্রথম আলো
valo hoeche..........
উত্তরমুছুন