সকল এডুকেয়ারবিডি২৪ এর বন্ধুদের জানাই শুভেচ্ছা। এডুকেয়ারবিডি২৪
নিয়ে কোন সাজেশন থাকলে আমাদেরকে অবশ্যই জানাবেন। কারন আপনাদের সাজেশনই পারে এডুকেয়ারবিডি২৪ কে সমৃদ্ধ করতে।
আমাদের ইমেইলঃ
contact@educarebd24.com

জিমে না গিয়ে ওজন নিয়ন্ত্রণ

সারা বিশ্বে এখন স্লিম ফিগারের জয়জয়কার। মেদবিহীন ছিপছিপে আকর্ষণীয় দেহের গড়ন সবার প্রিয়। এই প্রত্যাশা পূরণ খুব একটা কঠিন কাজ নয়। পরিমিত সুষম খাদ্য গ্রহণ এবং নিয়মিত শরীরচর্চার মাধ্যমে স্বাভাবিক ওজন আর সুস্থ শরীরের অধিকারী হওয়া সহজেই সম্ভব। এর জন্য খুব বেশি প্রচেষ্টা কিংবা নিয়মিত জিমে যাওয়ারও প্রয়োজন নেই।

মোটা হওয়ার কারণ
সাধারণত বংশগত কারণেই মোটা হওয়ার প্রবণতা থাকে।

অতিরিক্ত খাদ্য গ্রহণ মোটা হওয়া বা ওজন বাড়ার অন্যতম কারণ।
পরিশ্রমহীন অলস জীবনযাপনও মোটা হওয়ার কারণ।
আধুনিক জীবনযাত্রায় ফাস্টফুড খাওয়া মোটা হওয়ার জন্য দায়ী।
অ্যালকোহল এনার্জি/হেলদি ড্রিঙ্কস, সফট ড্রিঙ্কস ইত্যাদি ফ্যাশনিবল কোমল পানীয় মোটা হওয়ার ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়।
ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখার উপায়
ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখার সবচেয়ে সহজ ও প্রাকৃতিক উপায় হচ্ছে সুষম খাদ্য তালিকা, যাতে পর্যাপ্ত পরিমাণে কমপ্লেক্স কার্বোহাইড্রেড এবং ফাইবার আছে, মাঝারি পরিমাণে প্রোটিন আছে এবং কম পরিমাণে ফ্যাট আছে। এজন্য যা করতে হবে—
িআপনার কাজের ধরন অনুযায়ী এবং আপনার পছন্দ-অপছন্দের খাবার বর্তমান খাদ্যাভ্যাস এবং আপনার কাজের দিকে লক্ষ্য রেখে প্রতিদিনের খাদ্য তালিকা তৈরি করুন।
িখাদ্য তালিকায় যাতে আঁশযুক্ত খাবার, ভিটামিন, মিনারেল এবং এন্টি-অক্সিডেন্ট যথেষ্ট পরিমাণে থাকে সেদিকে লক্ষ্য রাখুন।
িঅতিরিক্ত মুটিয়ে যাওয়া কমাতে সব ধরনের চর্বি জাতীয় খাবার এড়িয়ে চলুন।
িশরীর সুস্থ ও কর্মক্ষম রাখতে প্রতিদিন যথেষ্ট পরিমাণে ফল ও শাক-সবজি খাবেন।
িঅসময়ে খিদে পেলে স্বাস্থ্যসম্মত স্ন্যাক্স খাবেন।
িদুপুর এবং রাতের খাবারের মাঝে অথবা খুব খিদে পেলে শুকনো রুটি, টোস্ট বিস্কুট, মৌসুমি ফল, ফলের রস, সবজির রস, কিংবা সিদ্ধ শাক-সবজি বা সালাদ খেতে পারেন।
িহেলদি ড্রিঙ্কস, এনার্জি ড্রিঙ্কস, সফট ড্রিঙ্কস ইত্যাদি কোমল পানীয় একেবারেই খাবেন না। মনে রাখবেন, যে কোনো ধরনের কোমল পানীয় মোটা হওয়ার আশঙ্কা ৬০ ভাগ বাড়িয়ে দেয়।
িবার বার অল্প করে খাবেন। তবে লাঞ্চ বা ডিনারের সময় অবশ্যই কম খাবেন।
িরাতে অবশ্যই পর্যাপ্ত ঘুমানোর চেষ্টা করবেন।
িকখনোই স্টাভেশন ডায়েট বা উপোস করবেন না। এ পদ্ধতিতে দ্রুত ওজন কমানো গেলেও শরীরে প্রয়োজনীয় পুষ্টির অভাবে নানাবিধ রোগব্যাধি দেখা দেয়।

বাড়িতে ব্যায়ামের কিছু পদ্ধতি
প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে বাড়িতে নিচের ফ্রি-হ্যান্ড ব্যায়ামগুলো করুন। এতে সময় একেবারেই কম লাগে। অথচ আপনি কর্মক্ষম বা ফিট থাকতে পারবেন এবং শরীরে অতিরিক্ত মেদ জমা হবে না।
স্পট জগিং : শরীর সুস্থ রাখার জন্য জগিং খুব ভালো ব্যায়াম। বাড়ির বারান্দা বা যে কোনো জায়গায় ২ থেকে ৫ মিনিট স্পট জগিং করবেন।
স্টেচিং : বিভিন্ন ধরনের স্টেচিং ব্যায়াম। যেমন আর্ম স্টেচিং বা লেগ লিফটিং করতে পারেন। এটি ২ থেকে ৫ মিনিট করবেন। এতে শরীরের বিভিন্ন অঙ্গে রক্ত সঞ্চালন ভালো হয় এবং বিভিন্ন অংশের ফ্যাট ঝরে।
আর্ম ফ্রন্ট রাইজ এবং সাইড রাইজ : সোজা হয়ে দাঁড়িয়ে দু’হাত সোজা করে একসঙ্গে সামনের দিকে মাথার ওপরে তুলবেন এবং নামিয়ে আনবেন ১৫ থেকে ২৫ বার। একইভাবে দু’হাত সোজাভাবে শরীরের দু’পাশ থেকে মাথার ওপর তুলবেন এবং নামাবেন ১৫ থেকে ২৫ বার।
ফ্রন্ট ব্যান্ডিং এবং সাইড ব্যান্ডিং : সোজা হয়ে দাঁড়িয়ে দু’হাতের তালু মাথার পেছনে রাখুন, এরপর পিঠ সোজা রেখে সামনের দিকে যতটা সম্ভব ঝুঁকবেন এবং আবার দ্রুত সোজা হবেন, এভাবে ১০ থেকে ১৫ বার ফ্রন্ট ব্যান্ডিং করুন। এরপর দু’পা পরস্পর থেকে ২ থেকে ৩ ফিট দূরত্বে রেখে মাথার পেছনে দু’হাতের তালু রেখে প্রথমে ডানদিক যতটা সম্ভব ঝুঁকুন এরপর দ্রুত সোজা হয়ে আগের অবস্থানে আসুন। একইভাবে বাম পাশে ঝুঁকুন এবং দ্রুত সোজা হোন। এভাবে ১৫ থেকে ২০ বার এই সাইকেলটি রিপিট করুন।
পুশ-আপস : পুশ-আপস বা বুকডন করলে চেস্ট এবং আর্মস মাসলের শক্তি বাড়ে। পুশ-আপসের সময় লক্ষ্য রাখবেন যেন হাঁটুতে ভাঁজ না পড়ে এবং হাঁটু, কোমর বা পিঠ একই সমতলে থাকে। প্রতিদিন ৫ থেকে ১০ বার এই পুশ আপস বা বুকডন করবেন।
সিটস-আপস : ভুঁড়ি কমাতে এবং পেটের মাসলের স্ট্রেংথ বাড়াতে সিটস-আপস অত্যন্ত কার্যকর। মাটিতে সোজা হয়ে শুয়ে দু’হাত বিপরীতে কাধের ওপর (ডান হাত বাম কাঁধের ওপর এবং বাম হাত ডান কাঁধের ওপর) রাখুন। এরপর কোমরের ওপর ভর দিয়ে শরীরের উপরের অংশ আস্তে আস্তে মাটি থেকে যতটা সম্ভব তোলার চেষ্টা করুন (সম্ভব হলে বসুন) এবং মাঝামাঝি অবস্থানে ৫ সেকেন্ড থাকুন। আবার আস্তে আস্তে শোয়া অবস্থায় ফিরে যান। এভাবে প্রতিদিন ৫ থেকে ১০টি সিটস-আপস করবেন।
স্কিপিং : স্কিপিং বা দড়িলাফ, দড়ি ছাড়াও করা যেতে পারে। দু’হাত দু’দিকে সোজাভাবে প্রসারিত করে কাঁধ বরাবর রাখুন। এবার পায়ের পাতার ওপর ভর দিয়ে ১ মিনিট লাফান। এরপর ১ মিনিট করে বিরতি দিয়ে ৩ থেকে ৫ বার সাইকেলটি রিপিট করুন।
মনে রাখবেন সুস্থ থাকার চাবিকাঠি আপনার হাতেই। তাই ধূমপান, মদ্যপানসহ সব ধরনের বদঅভ্যাস ত্যাগ করুন। মিষ্টি, চর্বি জাতীয় সব খাবার এবং ভাজাভুজা খাবার এড়িয়ে চলুন। স্বাস্থ্যসম্মত খাবার ও নিয়মতান্ত্রিক জীবনযাপনে অভ্যস্ত হোন। প্রতিদিনের জীবনযাত্রায় যাই ঘটুক না কেন সময় ও সুযোগ করে নিয়ে বাড়িতে থেকেই নিজে নিজে কিছুক্ষণ ব্যায়াম করে নিন। স্বাস্থ্যসম্মত পরিমিত খাদ্যাভ্যাস ও নিয়মিত ব্যায়াম— এ দুটি হচ্ছে জিমে না গিয়ে ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখার মূলমন্ত্র।
লেখক : মেডিকেল অফিসার
কিডনি রোগ (নেফ্রোলজি) বিভাগ
বিএসএমএমইউ, শাহবাগ, ঢাকা

হার্ট এ্যাটাক এবং করণীয়:

হার্ট এ্যাটাক কি?
মায়োকার্ডিয়াল ইনফার্কসনকে কথ্য ভাষায় হার্ট এ্যাটাক বলা হয়। প্রতি মিনিটে প্রায় ৭২ বার স্পন্দনের মাধ্যমে হৃদযন্ত্র সারাদেহে পাম্পের মত রক্ত সরবরাহ করে। এই হৃদযন্ত্র হঠাৎ ঠিকমত কাজ না করলে সেটা সারা দেহের জন্য বিপর্যয় ডেকে আনে।

 
হৃদযন্ত্রের পেশীর দূর্বলতা কিংবা কিংবা কোলস্টেরল জমে ধমনীর রক্ত প্রবাহে বাধা সৃষ্টির ফলে হৃদযন্ত্রে রক্তাল্পতা জনিত কারণে অক্সিজেনের সরবরাহে ব্যাঘাত ঘটে হার্ট এ্যাটাক হয়। হার্ট এ্যাটাকের সময় দ্রুত ব্যবস্থা না নিলে রোগীর মৃত্যুও হতে পারে। অবশ্য অনেক সময় রোগী বুকে ব্যাথা অনুভব করেন এবং সেটা কিছু সময় পর সেরে যায়। এটি অ্যাঞ্জিনা পেক্টোরিস নামে পরিচিত।
 
কারণ
স্যাচুরেটেড বা সম্পৃক্ত চর্বি হৃদপিন্ডের ধমনীতে জমে রক্তপ্রবাহ বন্ধ হয়ে যায়। অনেক সময় পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যায় এটি। তখন রক্ত জমাট বেঁধে যায়।
 
যাদের ঝুঁকি বেশি:
  • মধ্য বয়সী,
  • রক্তে কোলস্টেরলের পরিমাণ বেশি আছে এমন ব্যক্তি,
  • ডায়বেটিস রোগী,
  • ধূমপায়ী,
  • অতিরিক্ত ওজন আছে এমন ব্যক্তি,
  • উচ্চ রক্তচাপ আছে এমন ব্যক্তি,
  • পারিবারিক হৃদরোগের ইতিহাস,
  • চিন্তাগ্রস্ত ব্যক্তি।
 
হার্ট এ্যাটাকের লক্ষণ
  • বুকে প্রচন্ড ব্যথা, বুকে চাপ, যন্ত্রণা, ভারী লাগা। সাধারণত বুকের সামনের দিকের মধ্যভাগের হাড়ের পিছনে ব্যথা শুরু হয়। ব্যাথা থেকে তীব্রতর হতে থাকে এবং অধিক ওজন বোধ করে।
  • Angised (glyceryl trinitrate)বড়ি জীহবার নীচে রাখলেও ব্যাথা কমে না।
  • বিস্তারঃ ব্যথা বুক থেকে গলার বাম দিকে, বাম বাহু ও হাত পর্যন্ত বিস্তৃত হতে থাকে।
  • বমি বা বমির ভাবহাত-পা ঠান্ডা হয়ে আসা,
  • মাথা ঝিমঝিম করা,
  • প্রচুর ঘাম,
  • দম বন্ধ হয়ে আসা, শ্বাস কষ্ট,
  • ভয়, উদ্ধেগ, আকুল মুখচ্ছবি,
  • ক্ষীণ ও দ্রুত পালস (নাড়ির গতি),
  • মৃত্যুর ভয়,
  • নিম্ন গতি ও রক্তচাপ ইত্যাদি
  • ১৫/২০ ভাগ ক্ষেত্রে হার্ট এ্যাটাক নীরব বা বেদনাহীন বিশেষতঃ প্রবীণ ব্যক্তিদের বেলায়।
 
করণীয়:
হার্ট এ্যাটাক হয়েছে মনে হলে বা বুকে ব্যাথা অনুভব করলে প্রথমেই জিভের নিচে Angised  বা অন্য কোন glyceryl trinitrate ট্যাবলেট কিংবা স্প্রে নিতে হবে। পরিস্থিতি গুরুতর মনে হলে ৩০০ মিলিগ্রামের অ্যাসপিরিন বড়ি পানিতে গুলে কিংবা চিবিয়ে খেতে হবে। অ্যাসপিরিন রক্তকে তরল করে, জমাট বাঁধতে দেয় না। অ্যাসপিরিন কিভাবে কখন খেতে হবে সেটা আগেই চিকিৎসকের কাছ থেকে জেনে নিতে হবে।
এরপর যত দ্রত সম্ভব রোগীকে হাসপাতালে নিতে হবে। হৃদরোগের চিকিৎসা দেয়া হয় এমন হাসপাতালে নেয়ার চেষ্টা করা উচিত। ঢাকায় ল্যাব এইড হাসপাতাল, ইব্রাহীম কার্ডিয়াক হাসপাতাল, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, হার্ট ফাউন্ডেশন হাসপাতালসহ বেশ কয়েকটি হাসপাতালে হৃদরোগীদের জন্য জরুরি বিভাগ আছে।

হাসপাতালে পোঁছার পূর্ব পর্যন্ত রোগী যাতে পর্যাপ্ত আলো বাতাস পায় সেটা নিশ্চিত করতে হবে।

প্রতিরোধ:
  • ধূমপান এড়িয়ে চলতে হবে, সিগারেটের নিকোটিন রক্তনালীকে সংকুচিত করে রক্ত প্রবাহে বাধা সৃষ্টি করে,
  • দুশ্চিন্তা পরিহার করতে হবে
  • ওজন, ডায়বেটিস এবং রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে হবে,
  • হাঁটাহাঁটির অভ্যাস রাখতে হবে, ব্যায়্যাম করতে হবে,
  • সম্পৃক্ত চর্বি; যেমন গরুর মাংস, মাখন, ঘি ইত্যাদি পরিহার করতে হবে,
  • অসম্পৃক্ত চর্বি যেমন সয়াবিন তেল, মাছ, মাছের তেল, ইত্যাদি ভালো,
  • মদ্যপান এবং কফি পান পরিহার করতে হবে,
  • লবণ খাওয়া কমাতে হবে,
  • আঁশ সমৃদ্ধ খাবার বেশি খেতে হবে,
  • নিয়মিত ওষুধ সেবন করতে হবে, চিকিৎসক না বললে ওষুধ বাদ দেয়া যাবে না।
 
হার্ট এ্যাটক হলেই মৃত্যু অবধারিত নয়, সময় মত ব্যবস্থা নিলে রোগীকে বাঁচানো সম্ভব। এরপর নিয়ম মেনে জীবনযাপন করলে পুনরায় হার্ট এ্যাটাকের ঝুঁকি এড়ানো যায়।

এইবার মাত্র এক ক্লিক দিয়ে করুন “রিফ্রেশ” আপনার সকল ড্রাইভ।

কেমন আছেন সবাই? আশা করি সবাই বরাবরের মতই অনেক ভাল আছেন।আজ আপনাদের দেখাব কি ভাবে এক ক্লিক এ আপনার পিসি'র সকল ড্রাইভ কে রিফ্রেশ করবেন।শুধু নিচের লিখা গুল কে কপি করে Not pad এ পেষ্ট করুন আর  save as  এ গিয়ে Refresh Drive.bat নামে save করুন।
তার পর save করা ফাইল এ গিয়ে ক্লিক করুন আর মজা দেখুন।


Echo off
cd/
tree
C:
tree
D:
tree
E:
tree
F:
tree

( NB : উপরে ৪ টি ড্রাইভ দেয়া হয়েছে যদি আপনার পিসি তে আরো ড্রাইভ থাকে  তাহলে tree নিচে লিখুন আপনার ড্রাইভ এর নাম তারপর tree তারপর সেভ করুন ।)

এলার্জি, এ্যাজমা এবং শ্বাসকষ্ট রোগ থেকে মুক্তির জন্য কিছু বিষয় রোগীদের পালন করা জরুরী

এলার্জি, এ্যাজমা এবং শ্বাসকষ্ট রোগ থেকে মুক্তির জন্য কিছু বিষয় রোগীদের পালন করা জরুরী। ঔষুধ ছাড়া শুধু নিয়মতান্ত্রিকভাবে জীবন যাপন করলে এ রোগ নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব। এই রোগীদের চলাফেরা, ওঠাবসা, খাবার সব বিষয়ে সচেতন থাকতে হয়।





করণীয়
  • কার্পেট ব্যবহার না করা।
  • সম্পূর্ণ রুপে ধূমপান পরিহার করা।
  • বাসায় কোন প্রকার পোষা প্রাণী না রাখা।
  • মশার কয়েল বা স্প্রে করার সময় নিরাপদ দূরত্বে অবস্থান করা
  • উচ্চ মাত্রার সুগন্ধি ব্যবহার না করা।
  • ধূলাবালি থেকে বাচতে মুখে মাস্ক ব্যবহার করা।
  • ঘর ঝাড়ু দেওয়ার সময় নাকে মুখে মাস্ক, তোয়ালে বা গামছা ব্যবহার করা।
  • বিছানা বা কার্পেট, পুরাতন বই পত্র অন্য কাউকে দিয়ে ঝেড়ে নেওয়া।
  • টিভি, মশারি-স্ট্যান্ড, সিলিং ফ্যানের উপর জমে থাকা ধূলা-বালি সপ্তাহে অন্তত একবার অন্য কাউকে দিয়ে পরিস্কার করে নেওয়া 
  • বাস, মোটরগাড়ী বা যানবাহনের ধোঁয়া থেকে নিরাপদ দূরত্ব বজায় রাখা বা মাস্ক ব্যবহার করা।
  • শীতের সময় শীতবস্ত্র ধুঁয়ে ব্যবহার শুরু করা।
  • লেপ ভাল করে রোদে শুকিয়ে ব্যবহার করা।
  • শীতের সময় উলেন কাপড়ের পরিবর্তে সুতি/ জিন্সের কাপড় ব্যবহার করা।
  • পুরাতন/ বাক্সবন্দী জামা-কাপড় ধুঁয়ে রোদে ভাল করে শুকিয়ে ইস্ত্রী করে ব্যবহার করা।
  • যেকোন স্যাঁতস্যাঁতে স্থান এড়িয়ে চলা।
  • হাটার সময় ঘাস পরিহার করা।
  • ছোট বা বড় ফুল ধরা গাছের নিচে / পাশে না বসা।
  • রান্না করার সময় মশলার ঝাঁঝাঁলো গন্ধ এড়াতে মাস্ক বা গামছা ব্যবহার করা।
  • ফ্রীজে রাখা খাবার ভালো করে গরম করে গ্রহন করা।
  • ঘরে ধূঁপ ব্যবহার না করা।
  • ব্যবহৃত বিছানায় চাদর, বালিশের কভার এবং মশারীর সপ্তাহে একবার ধুঁয়ে ফেলা।
  • ঘর থেকে ছারপোকা, তেলাপোকা চিরতরে নির্মূল করা।
  • ঠান্ডা পানি এবং খাবার পরিহার করা।

যেসব খাবার পরিহার করা উচিত
  • মাছ-ইলিশ, চিংড়ি
  • মাংস-গরুর মাংস
  • দুধ
  • ডিম-হাঁসের ডিম (সাদা অংশ)
  • সবজি-মিষ্টি কুমড়া, কচু, বেগুন
  • ফল-আপেল, কলা

পালনীয়
  • প্রতিদিন সকালে ও বিকালে মুক্ত পরিবেশে ১০ (দশ) মিনিট শ্বাসের ব্যায়াম করলে উপকার পাওয়া যায়।
  • সুযোগ পাইলে জোরে জোরে শ্বাস টানা।
  • শ্বাস গ্রহনের পর প্রায় ১৫ সেকেন্ড শ্বাস ধরে রাখার অভ্যাস করা।
  • দুই ঠোট শীষ দেওয়ার ভঙ্গিতে এনে ধীরে ধীরে মুখ দিয়ে শ্বাস ত্যাগ করা।
  • শ্বাসকষ্ট বেশী হলে ভেন্টোলিন/ এ্যাজমাসল/ সালটলিন ইনহেলার ২ কাফ করে ৫ মিনিট নেওয়া।
  • শ্বাসকষ্ট এতে শ্বাসকষ্ট না কমলে দেরী না করে সঙ্গে সঙ্গে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
  • সবসময় হাসি-খুশি থাকলে ভালো হয়।
  • ভয়, হতাশা ও চিন্তাগ্রস্থ না হওয়া।
  • ডাক্তারের ব্যবস্থাপত্র ও পরামর্শ মেনে চলা ভালো।
educarebd24 educarebd24 educarebd24