সকল এডুকেয়ারবিডি২৪ এর বন্ধুদের জানাই শুভেচ্ছা। এডুকেয়ারবিডি২৪
নিয়ে কোন সাজেশন থাকলে আমাদেরকে অবশ্যই জানাবেন। কারন আপনাদের সাজেশনই পারে এডুকেয়ারবিডি২৪ কে সমৃদ্ধ করতে।
আমাদের ইমেইলঃ
contact@educarebd24.com

!! ল্যাসিক অপারেশন করিয়ে চশমা বা কন্টাক্ট লেন্সের ঝামেলা থেকে মুক্তি !!



Laser Assisted In-Situ Keratomileusis এর সংক্ষিপ্ত নাম হচ্ছে LASIK, যাদের চোখে পাওয়ারজনিত সমস্যার কারণে চশমা বা কন্টাক্ট লেন্স ব্যবহার করতে হয়, তারা ল্যাসিক অপারেশন করিয়ে চশমা বা কন্টাক্ট লেন্সের ঝামেলা থেকে মুক্তি পেতে পারেন। বিশেষ করে যারা সামরিক বাহিনীতে যোগ দিতে চান কিংবা শোবিজ জগতে প্রতিষ্ঠা পেতে চান তাদের জন্য ল্যাসিক এক সুবর্ণ সুযোগ।

 
ল্যাসিক কি?
আমাদের চোখের ভেতরে প্রাকৃতিকভাবেই একটি লেন্স থাকে। ক্যামেরা বা টেলিস্কোপের লেন্স সামনে পেছনে সরিয়ে ফোকাস করতে হয়। কিন্তু চোখের লেন্সের ফোকাস করার পদ্ধতিটি ভিন্ন। চোখের লেন্স তার আকার বদলাতে পারে। চোখের পেশীর মাধ্যমে এই আকার বদলানোর কাজটি হয়।
 
ফলে ফোকাসিং এর মাধ্যমে আমরা কাছের বা দূরের যেকোন জিনিস দেখতে পাই। বিপত্তি ঘটে চোখের এই লেন্সের ফোকাসিং ক্ষমতা কমে গেলে বা বেড়ে গেলে। কাছের বা দূরের বা উভয়ক্ষেত্রেই চোখের লেন্স ব্যবহার করে স্পষ্ট দেখা কঠিন হয়ে পড়তে পারে।
 
তখন বাইরে থেকে লেন্স ব্যবহার করতে হয় চোখের প্রাকৃতিক লেন্সকে সাহায্য করার জন্য। এটা চশমা বা কন্টাক্ট লেন্স হতে পরে। 
 
তবে লেজার রশ্নি ব্যবহার করে কর্ণিয়ার কিছু অংশ তুলেও কাজটি করা যায়। নতুন গঠনের কর্ণিয়া লেন্সের সহায়ক হিসেবে কাজ করে। তখন আর চশমা প্রয়োজন হয় না। রোগী চশমা ছাড়াই স্বাভাবিক কাজকর্ম চালিয়ে যেতে পারেন।
 
কখন এবং কাদের ল্যাসিক অপারেশন করা যায়?
মাইনাস বা প্লাস দু’ধরনের পাওয়ারের ক্ষেত্রেই ল্যাসিক চিকিৎসা দেয়া যায়। 
 
যেসব ক্ষেত্রে ল্যাসিক অপারেশন করানো যায়:
  • ক্ষীণ দৃষ্টি বা মায়োপিয়ায় পাওয়ার -২.০০ থেকে -২০.০০ ডায়াপ্টার এর মধ্যে হলে।
  • দূরদৃষ্টি বা হাইপারমেট্রোপিয়ার ক্ষেত্রে পাওয়ার +২.০০ থেকে +৮.০০ এর মধ্যে হলে।
  • বিষমদৃষ্টি বা অ্যাসটিগম্যাটিজম এর ক্ষেত্রে পাওয়ার ১.০০ থেকে ৭ ডায়াপ্টার এর মধ্যে হলে।
 
১৮ বছরের আগে ল্যাসিক অপারেশন করানো উচিত নয়, এসময় চোখের পাওয়ার দ্রুত বদলায়।
 
যেসব অবস্থায় ল্যাসিক অপারেশন করানো যায় না:
  • যাদের চোখের পাওয়ার স্থিতিশীল হচ্ছে না, দ্রুত বদলাচ্ছে তাদেরও ল্যাসিক অপারেশন করা হয় না।
  • রেটিনায় সমস্যা, চোখে গ্লুকোমা, ছানি বা অন্য কোন ভাইরাসজনিত অসুখ থাকলে ল্যাসিক করানো যায় না।
  • এইচ আই ভি, রিউমাটয়েড, অনিয়ন্ত্রিত ডায়বেটিস, আর্থ্রাইটিস ইত্যাদি রোগ থাকলে ল্যাসিক অপারেশন করানো যায় না।
  • লেজারের কারণে ভ্রূণের ক্ষতি এড়ানোর জন্য গর্ভবতী মহিলাদেরও ল্যাসিক অপারেশন করা হয় না।
 
 
প্রস্তুতি
ল্যাসিক অপ্যারেশনের আগে একট পরীক্ষা করাতে হয়, একে প্রি-ল্যাসিক টেস্ট বলা হয়। রোগীকে আদৌ ল্যাসিক চিকিৎসা দেয়া যাবে কিনা এ পরীক্ষার মাধ্যমে সেটি দেখা হয়।
 
এ পরীক্ষার আগে কয়েকদিন কন্টাক্ট লেন্স ব্যবহার থেকে বিরত থাকতে হয়।
 
অপারেশনের দিন সকালে হালকা খাবার এবং ওষুধ (যদি দেয়া হয়ে থাকে) খেয়ে হাসপাতালে যেতে বলা হয়। চোখের মেকআপের জন্য কোন উপকরণ এসময় ব্যবহার করা উচিত নয়।
 
অপারেশন পদ্ধতি:
কর্ণিয়াকে অবশ করে এ অপারেশন করা হয় বলে রোগী ব্যথা অনুভব করেন না। কর্ণিয়ার একটি পাতলা স্তর তৈরি করে সেটি উল্টে রাখা হয়। এরপর ১৫ থেকে ৬০ সেকেন্ড লেজার প্রয়োগ করা হয়। কিভাবে কতটা সময় লেজার প্রয়োগ করা হবে সেটা পাওয়ারের ওপর নির্ভর করে এবং কম্পিউটারের সাহায্যে তা হিসাব করে নেয়া হয়। পুরো অপারেশনে ১০ মিনিটের মত সময় লাগে। ১৫ থেকে ৩০ মিনিট  অবস্থানের পর রোগী হাসপাতাল ত্যাগ করতে পারেন।
 
প্রথম দিন রোগী কিছুটা ঝাপসা দেখতে পারেন, কয়েকেদিনের মধ্যেই রোগী অপারেশনের কার্যকারিতা বুঝতে পারেন। তবে পুরো ফল পেতে এক মাস লেগে যেতে পারে। ল্যাসিকের সময় এবং পর রোগী দুই-তিন ঘন্টা চোখে কিছুটা ব্যথা ও চাপ অনুভব করতে পারেন।
 
প্রয়োজনে কয়েক বছর পর আবার ল্যাসিক করানো যায়।
 
ফলোআপ:
২৪ থেকে ৪৮ ঘন্টার মধ্যে পুনরায় রোগীকে পরীক্ষা করা হতে পারে এবং ছয় মাস পর পর রোগীকে পরীক্ষা করা হয়। প্রয়োজনে চশমা বা কন্টাক্ট লেন্স দেয়া হতে পারে।
 
সাধারণত রোগীর অবস্থা বুঝে কিছু চোখের ড্রপ নিতে বলা হয় কিছুদিন পর পর ড্রপ বদলও করা হতে পারে।
 
জটিলতা
ল্যাসিকের মাধ্যমে কর্ণিয়ায় যে পরিবর্তন আনা হয়, তা পূর্বাবস্থায় ফিরিয়ে আনা যায় না।
 
৯৯ ভাগ ক্ষেত্রেই ল্যাসিক অপারেশন সফল। তবে অনেকসময় কিছু জটিলতাও দেখা দেয়। সূর্যের আলোয় অসুবিধা, চোখ শুকিয়ে আসা, চোখে রংধনু দেখা, কালার ভিশন কমে যাওয়া ইত্যাদি সমস্যা দেখা দিতে পারে।
 
মাঝে কিছুদিন দৃষ্টির ওঠানামা বা পাওয়ারের দ্রুত হ্রাসবৃদ্ধি ঘটতে পারে। এরকম সমস্যা হলে সেটা চিকিৎসককে জানানো উচিত, তিনি সে মোতাবেক ওষুধ দিতে পারেন।
 
চল্লিশের পরে ল্যাসিক
বার্ধক্য জনিত সমস্যায় ল্যাসিকের পদ্ধতি একটু ভিন্ন হতে পারে। কারণ এসময় অনেকেরই কাছে এবং দূরে দেখা দুক্ষেত্রেই পাওয়ার প্রয়োজন হয়। কিন্তু ল্যাসিক অপারেশনের মাধ্যেমে কেবল একটি পাওয়ার ঠিক করা যায়।
 
এ সমস্যার একটি সমাধান হচ্ছে মনোভিশন। অর্থাৎ ল্যাসিকের মাধ্যমে রোগীর দু’চোখে দু’রকম পাওয়ারের ব্যবস্থা করা। রোগী এক চোখে কাছের জিনিস দেখেন এবং অন্য চোখে দূরের জিনিস দেখেন।
 
আরেকটি পদ্ধতি হচ্ছে দু’চোখেই দূরে দেখার ব্যবস্থা করা। দূরে দেখার জন্য ল্যাসিক করালে কাছে দেখার জন্যও পাওয়ার অর্ধেক হয়ে যায়।
 
চিকিৎসক নন, রোগীই সিদ্ধান্ত নেন কোন পদ্ধতি তিনি ব্যবহার করবেন।
 
বিতর্ক:
যুক্তরাষ্ট্রের ফুড এন্ড ড্রাগ এডমিনিস্ট্রেশন যখন ল্যাসিক সার্জারির অনুমোদন দেয় তখন এটা নিয়ে বেশ বিতর্ক হয়েছিল। পরে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে ল্যাসিকের পর রোগীদের বিভিন্ন জটিলতার কথা বলে আরও বিতর্ক হয়েছে।
 
ল্যাসিক একেবারে ঝুঁকিমুক্ত কোন অপারেশন নয়, ল্যাসিক করানোর আগে হাসপাতালটি সম্পর্কে ভালোভাবে জেনে নেয়া উচিত।
 
কোথায়?
ঢাকার ধানমন্ডিতে অবস্থিত হারুন আই ফাউন্ডেশন হাসপাতাল, মিরপুরের ওএসবি লেজার ভিশন সেন্টার, গুলশানের ল্যাসিক সাইট সেন্টার এসব জায়গায় ল্যাসিক অপারেশনের ব্যবস্থা আছে।
 
খরচ     
হাসপাতাল
প্রি-ল্যাসিক টেস্ট
দু’চোখের ল্যাসিক
ওষুধ
হারুন আই ফাউন্ডেশন হাসপাতাল

৩,০০০ টাকা
৪৫,০০০ টাকা
৫০০-১০০০ টাকা
ওএসবি লেজার ভিশন সেন্টার
২,৫০০ টাকা
৩৫,০০০ টাকা
৫০০ থেকে ১০০০ টাকা
ল্যাসিক সাইট সেন্টার
৩৬০০ টাকা
৪৫,০০০ টাকা
৫০০ থেকে ১০০০ টাকা
 
 

ইয়াহু ম্যাসেঞ্জার থেকে ফ্রি কল করুন যেকোন মোবাইলে,ল্যান্ডফোনে

এই টিপসটি প্রথম আমি পেয়েছিলাম অন্য একটি ব্লগে।কিন্তু তখন আমি নিজেই টিপসটি প্রয়োগ করতে পারিনি।কত চেষ্টা করেছি তাও ফ্রি কল যায় না।আমি ভাবলাম যে এটি ভুল টিপস।কিছুদিন আগে কি মনে করে যেন আবার ট্রাই করলাম।ওমা! এবার দেখি ঠিকঠাক সব হলো !!আসলে ফ্রি কলের সেবাগুলো মোবাইল অপারেটরগুলো টের পেয়ে ব্লক করে দেয়।
যার কারনে অনেক সময় ইন্টারনেট থেকে ফ্রি কল করতে গেলে আমরা অনেক সময় বাধাপ্রাপত হই আর ভাবি আসলে এটি ভুয়া।কিন্তু বিষয়টি জেনে রাখলে মাঝে মাঝে ফ্রি কল পেতেও পারেন।আর ইয়াহুর ফ্রি কল আনলিমিটেড।যাহোক কথা আর না বাড়িয়ে চলুন জেনে নিই কিভাবে ইয়াহু থেকে ফ্রী কল করা যায়।
১. ইয়াহু ম্যাসেন্জার খুলুন।
২.contacts লেখার নিচে ফাকা বক্সে (ছবিতে দেখানো স্থানে)১৮০০৩৭৩৩৪১১ নম্বরটি লিখে ইন্টার চেপে কল দিন।
৩.এখন ইয়াহু থেকে স্বয়ক্রীয় কিছু কথা শোনা যাবে শুনতে থাকুন এবং অপেক্ষা করুন কখন "ফ্রি কল'' কথাটি উচ্চারন করে ওপাশ থেকে।
৪.যেই বলবে 'ফ্রি বল' আপনিও একটু জোরে বলুন ,'ফ্রি কল'
৪.যদি প্রথম চেষ্টায়ই আপনার কাজ হয়ে যায় তাহলে তো ভালোই।নয়তো কল কেটে দিয়ে আবার একই নিয়মে কল করুন এবং ফ্রি কল চালুর চেষ্টা করুন।তবে আমার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে বলছি,ফ্রী কল কথাটি বলার আগেই কল কেটে যায়,আবার অনেক সময় network busy দেখায়।তাই যে সময় network ফ্রি থাকে সেসময় চেষ্টা করুন।একবার ফ্রি কল হয়ে গেলে যতক্ষন খুশী কথা বলতে পারবেন যেকোন মোবাইলে।

লাইপোসাকশান করুন, আর নায়ক-নায়িকাদের মতো দীর্ঘদিন পর্যন্ত ধরে রাখুন চেহারা গ্ল্যামার।


সেলিব্রেটিদের ফিটনেস আমাদের মুগ্ধ না করে পারে না। কিন্তু কিভাবে তারা এই আদর্শ দৈহিক গড়ন অর্জন করেন এবং ধরে রাখেন? ফিটনেসটাই বা কিভাবে দীর্ঘদিন অটুট থাকে? খাদ্যাভ্যাস এবং স্বাস্থ্যসম্মত জীবনযাপনই এর একমাত্র কারণ নাও হতে পারে। দেশে-বিদেশে বহু সেলিব্রেটি নিয়মিতভাবে প্লাস্টিক সার্জারি করাচ্ছেন স্রেফ সৌন্দর্য বৃদ্ধির জন্য।

 
লাইপোসাকশনও এক ধরনের প্লাস্টিক সার্জারি। শরীর থেকে অতিরিক্ত মেদ বের করার প্রক্রিয়া হচ্ছে লাইপোসাকশন। কেবল সেলিব্রেটিরা নন, অনেকেই লাইপোসাকশন করাচ্ছেন। প্রতিবছর যুক্তরাষ্ট্রে পাঁচ লাখেরও বেশি লাইপোসাকশন অপারেশন হচ্ছে। বাংলাদেশেও এখন বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে লাইপোসাকশনের সুযোগ তৈরি হয়েছে।
 
লাইপোসাকশন কি?
মানুষের শরীরের কিছু নির্দিষ্ট জায়গা যেমন- মুখমন্ডল, ঘাড়, বাহু, পেট, কোমর, নিতম্ব ও উরুর চামড়ার নিচে বাড়তি মেদ জমার প্রবণতা থাকে। এই মেদ বের করতে পারলে স্থূলতার সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। লাইপোসাকশন এইচডিএল কোলস্টেরলের মাত্রা বাড়ায় ফলে হার্ট এটাক এবং স্ট্রোকের ঝুঁকি কমে। এছাড়া ইনসুলিন টলারেন্স বাড়ার কারণে সুপ্ত ডায়বেটিক রোগীদের পূর্ণ মাত্রায় ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমে।
 
কোন অংশে লাইপোসাকশন করতে হবে সেটা আগে থেকেই চিহ্নিত করে নেয়া হয়। এরপর চামড়ার নিচে সরু স্টীলের টিউব প্রবেশ করিয়ে সাকশন টিউব বা সিরিঞ্জের মাধ্যমে মেদ বের করে আনা হয়।


এর আগে আলট্রা সাউন্ড বা রাসায়নিকের মাধ্যমে চর্বি তরল করে নেয়া হয়। সাধারণত লোকাল এনেসথেশিয়ার মাধ্যমেই লাইপোসাকশন করা হয়। অধিকাংশ ক্ষেত্রে লাইপোসাকশনের পর রোগী একই দিনে বাড়ি ফিরতে পারেন এবং কয়েকদিনের মধ্যেই স্বাভাবিক কাজ শুরু করতে পারেন। তবে অতিরিক্ত মাত্রায় চর্বি বের করার ক্ষেত্রে হাসপাতালে থাকার প্রয়োজন হতে পারে।
 
তবে ওজন কমানোর জন্য লাইপোসাকশন কোন ভালো ব্যবস্থা নয়। কারো চামড়ায় কোন রোগ থাকলে বা স্থিতিস্থাপকতা কম থাকলে লাইপোসাকশন করা যায় না। অতিরিক্ত স্থূলাকায় রোগীর শরীর থেকে ছয় লিটার পর্যন্ত মেদ বের করে আনতে হতে পারে। এই অতিরিক্ত মেদ বের করার পর সংশ্লিষ্ট জায়াগার চামড়ায় শিথিলতা দেখা দিতে পারে। কিছুটা বয়সী রোগীদের ক্ষেত্রে এটা বেশি হয়। এজন্য প্লাস্টিক সার্জারি করে চামড়া ছেঁটে ফেলার প্রয়োজন হতে পারে। অপারেশন পরবর্তী সময়ে ফুলে ওঠা ঠেকাতে কয়েকদিন সংশ্লিষ্ট স্থান আঁটসাঁট পোশাকের মাধ্যমে আটকে রাখার প্রয়োজন হতে পারে।
 
লাইপোসাকশনের কিছুদিন পর আবার চর্বি জমে লাইপোসাকশনের প্রয়োজনীয়তা দেখা দিতে পারে। এটা ঠেকাতে চিকিৎসক খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তনের জন্য প্রয়োজনীয় পরামর্শ দেন। এছাড়া নিয়মিত ব্যায়ামের অভ্যাসও থাকা জরুরি।
 
ডায়াবেটিক এবং হৃদরোগীদের লাইপোসাকশনের আগে সংশ্লিষ্ট চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হয়। এছাড়া অ্যাসপিরিন জাতীয় ওষুধ সেবন করছেন এমন রোগীদের লাইপোসাকশন করা যায় না।
 
খরচ
মেদ অপসারণের ধরনের ওপর ভিত্তি করে লাইপোসাকশনের খরচ নির্ধারিত হয়। এটি এক লাখ থেকে এক লাখ ষাট হাজার পর্যন্ত হতে পারে।
 
কোথায়?
ঢাকার বিভিন্ন বেসরকারী হাসপাতালে লাইপোসাকশন করা হয়। এর মধ্যে এপলো হাসপাতাল এবং কসমেটিক সার্জারি সেন্টার অন্যতম।
 
এপোলো হাসপাতাল:
প্লট ৮১, ব্লক-ই, বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা, ঢাকা।
ফোন- ০২-৮৪০১৬৬১
ফ্যাক্স: ০২-৮৪০১৬৭৯, ০২-৮৪০১১৬১, ০২-৮৪০১৬৯১
ই-মেইল: info@apollodhaka.com
ওয়েব সাইট: www.apollodhaka.com
 
কসমেটিক সার্জারি সেন্টার:
শঙ্কর প্লাজা, ৬ষ্ঠ তলা, ৭২, সাত মসজিদ রোড, ধানমন্ডি আবাসিক এলাকা, ঢাকা-১২০৯।
ফোন: ৮১৫৩৮০৮, মোবাইল ফোন: ০১৭১১০৪৩৪৩৫
ওয়েবসাইট: www.cosmeticsurgerybd.com

এবার, মাউস হিসাবে কাজ করবে আপনার নিজের মাথা, গ্যারেন্টী সহ

আশা করি সবাই বিন্দাস আছেন, কোনও কারন বসত যদি না থাকেন, ১০০% গ্যারেন্টী দিচ্ছি, এটা ব্যাবহার করলে হয়ে যাবেন।
মাত্র ১২.৪৩ MB-র দ্বারা আপনার মাথা কে-ই বানিয়ে ফেলুন আপনার কম্পিউটার-এর মাউস।
আজ নেট ঘাঁটতে ঘাঁটতে এই আদ্ভুত সফটওয়্যার টি আচমকাই খুঁজে পেলাম। তাই, শেয়ার না করে থাকতে পারলাম না। : )

এবার আমার স্টাইলে দেখে নিন Software টির Details:
Name: Camera mouse 2012
Size: ১২.৪৩ MB
License: Freeware (অর্থাৎ লাইসেন্স কি-এর গল্প নেই)
OS: Windows XP / Vista / 7 / 8 32-bit
Released on: 24th November, 2012
*Requirements: One computer, Electricity, & Webcam

শুধু ডাউনলোড করে ইন্সটল করে নিলেই হবে।
এবার বলি সফটওয়্যার টি কি করবে, আপনি যখন সফটওয়্যার টি ওপেন করবেন, তখন স্ক্রীন-এ আপনার ছবি ওয়েবক্যাম-এর মাধ্যমে আসবে, এরপর আপনাকে, আপনার মুখের যে কোনও অংশ সিলেক্ট করতে হবে। তারপর সফটওয়্যারটি আপনার দেখিয়ে দেওয়া স্থান কে  ক্রমাগত trace করবে, আর সেই মত মাউস পয়েন্টার-ও নড়বে। তবে মুখের একটি অংশ সিলেক্ট করার সময় নাক কে বাছলেই ভালো হয়, কেননা ওটা মোটামুটি স্ক্রীন-এর মাঝে থাকে, তাই স্ক্রীন ছেড়ে বেরিয়ে যাওয়ার সম্ভবনা কমে যাবে।
আর কয়েকটি কথা বলি, সফটওয়্যার টি প্রচণ্ড সংবেদনশীল, তাই শুরু করার সময়ের জন্য কিছু সেটিংস্‌ recommend করছি, যাতে আপনাদের ব্যাবহার করতে সুবিধা হয়।

প্রথমে, Settings থেকে “Clicking” ট্যাব-এর সব কটি box-এ tick মেরে দিন।
চিত্রঃ 
এর পর “Control” tab-এও সব box-এ tick দিন।
চিত্রঃ

এরপর “Gains”-এর দুটো option-এই “very low” select করুন।
চিত্রঃ

এরপর “Misc.” tab থেকে প্রথম option টি কে Extreme করুন।
চিত্রঃ

এরপর Alt+D press করে OK করে দিন।
ব্যাস কাজ শেষ।
এরপর আরামে ব্যাবহার করুন।
ঐ যাঃ , কি কাণ্ড দেখেছেন, আর একটু হলেই Download link দিতেই ভুলে যাচ্ছিলাম :p
বেশ, তবে ৩ টে লিঙ্ক দিচ্ছি, যেটা থেকে খুশি Download করুন।

পোস্টটা কেমন হল জানাবেন, কোনও সমস্যা হলেও জানাবেন কিন্তু নির্দ্বিধায়।

নতুন সফটওয়্যার, বই, গান, গজল, সংবাদ, লাইভ স্কোর এর আপডেট পান আপনার মোবাইলে এসএমএসের মাধ্যমে … একদম ফ্রী …

আসসালামু আলাইকুম । আল্লাহ্‌র অশেষ রহমতে আমি আরেকটি পোস্ট লিখতে বসেছি । আমি জানি না আমাকে আপনাদের কততুকু ভাল লাগে ! আমার পোস্টগুলু আপনাদের কোন উপকারে আসে কি না তাও জানি না । যদি আমার পোস্টগুলু ভাল লেগে থাকে তাহলে পোস্টগুলু পড়বেন এবং যথাযথ মন্তব্য করবেন ।


আমি যে সিস্টেমের কথা বলছি তা মূলত twitter এর মাধ্যমে । এখন শুরু করা যাক । প্রথমে আপনার একটি twitter অ্যাকাউন্ট লাগবে, যদি থাকে তো ভাল না থাকলে অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে, এজন্য twitter.com ঢুকুন আপনার ব্রাউজার থেকে । এখন ডান পাশ থেকে নিচে দেখুন New to Twitter? Sign up আছে । এখান থেকে form fil-up করে sing up for twitter এ ক্লিক করুন এখন আরেকটি ফর্ম আসবে এটাও তথ্য পুরন করে সাবমিটকরুন । আপনার টুইটার অ্যাকাউন্ট খুলা শেষ ।
 এখন টুইটারে আপনার মোবাইল setup করতে হবে এজন্য twitter এ ঢুকে ডানে উপড়ে 
বাটনে ক্লিক করুন, ড্রপ-ডাউন মেনু থেকে Settings এ ক্লিক করুন , তারপর মোবাইলে ক্লিক করুন । এখন আপনি এই ছবির মত পেজ দেখতে পাবেন ।

এখন Phone Number filed এ আপনার নাম্বার লিখুন । (Airtel Citycell ব্যাবহারকারীরা শুধু এখন এই সুবিধা উপুভোগ করতে পারবেন । কারন এছাড়া অন্য operator এখনও twitter সাপোর্ট করে না । তবে মনে হয় খুব শিগ্রই অন্যান্য ফোন অ্যাক্টিভ করা যাবে ।) এবার Active Phone এ ক্লিক করুন । এখন আপনি এই ছবির মত পেজ দেখতে পাবেন ।
এখন আপনি যে নাম্বার এখানে দিয়েছেন সে নাম্বার থেকে Go লিখে 9594 এ এসএমএস পাঠাতে হবে । মেসেজ ডেলিভারড হলে আপনার ফোন অ্যাক্টিভ হয়ে যাবে ।

এখন আপনাকে নতুন সফটওয়্যার, বই, গান, গজল আপডেট মোবাইলে পেতে হলে http://twitter.com/oshadharonfans  এই ঠিকানাই যেতে হবে এবং
তে ক্লিক করতে হবে । এখন মোবাইল এ আনতে 

 এই বাটনে ক্লিক করে 

Turn on mobile notifications এ ক্লিক করুন করুন ।
এভাবে সংবাদ মোবাইলে পাওয়ার জন্য https://twitter.com/ProthomAlo_Web এ ঠিকানাই গিয়ে follow এবং Turn on mobile notifications এ ক্লিক করুন করুন ।

এভাবে Live Score মোবাইলে পাওয়ার জন্য https://twitter.com/LiveCricInfo এ ঠিকানাই গিয়ে follow এবং Turn on mobile notifications এ ক্লিক করুন করুন ।

এভাবেই আপনি নতুন সফটওয়্যার, বই, গান, গজল, সংবাদ, লাইভ স্কোর এর আপডেট পান আপনার মোবাইলে এসএমএসের মাধ্যমে পেতে পারেন একদম ফ্রী …

এখনই চালু করে নিন । মোবাইলে ফ্রীতে আপডেট পান সকল বিষয়ের । কোনও সমস্যা হলে মন্তব্য করুন আমি সমাধান করার চেষ্টা করব । আর যদি কোনও উপকারে আসে তাহলে অন্তত ধন্যবাদ জানবেন ।
সবাই ভাল থাকুন । আল্লাহ্‌ হাফেয …


কিভাবে আপনি আপনার Boss কে প্রভাবিত করবেন?

সবাইকে শীতের ঠাণ্ডা শুভেচ্ছা!
(How To Impress Your Boss At Work ?) কিভাবে আপনি আপনার Boss কে প্রভাবিত করবেন? চলুন স্বল্প ভাবে অল্প আলোচনায়। সফল চাকরিজীবী হতে হলে বুদ্ধি, শ্রম, এবং আনুগত্ত্বতা থাকতে হবে। থাকতে হবে ধাপে ধাপে এগোনর চতুরতা। মনে রাখবেন......।

  • বস সব-সময় ঠিক (Boss is always right) - বস ঠিক নয় বা আমি বসের চেয়ে ভাল জানি- এমন ধারনা আমাদের ত্যাগ করা উচিৎ।
  • কাজে মন দিন (High concentration) - বসের তদারকিতে নয়, দায়িত্ব নিয়ে নিজেই কাজগুলো সম্পন্ন করা উচিৎ।
  • আপনার বসকে বিজ্ঞ হিসেবে ডাকুন(Call your boss as a ‘Mentor’) - চাকরিজীবী হিসেবে আপনার ভুমিকা হচ্ছে আজ্ঞা পালনকারী
  • বিশ্বস্ততা তৈরি করুন(Create Loyalty)
  • আস্থার সাথে প্রকাশ করুন (Be expressive but confident)
  • আপনার বসকে নিরাপদ রাখুন(Keep your boss safe)
  • বসকে বুজিয়ে দিন আপনি তার উপর নীরবরশীল (Make him to feel like ‘Mr. Dependable’)
  • কথা কম কাজ বেশি এই মনস্তাত্ত্বিক ভাব তৈরি করুন( (Ask less do more)
  • সব সময় নতুনত্বের সাথে থাকুন (Keep yourself perpetually as an updated version)
  • সঠিক সময়ে সঠিক কাজটি করুন (Right perspective in right time)
  • বসকে বুজিয়ে দিন আপনি কর্তব্যে নিষ্ঠা(Let him to believe that you simply are perpetually on duty)
  • অফিসে ঠিক সময়ে আসুন, বসের অনুমতি ছাড়া অফিস ত্যাগ করবেননা।
  • Company র প্রতি কৃতজ্ঞ থাকুন।
সর্বশেষ একটি কথা মনে রাখবেন কোন প্রতিষ্ঠানকে একি সময়ে ১০০% ভাগ Performance না দেখিয়ে ধাপে ধাপে এগোতে থাকুন।

ওজন কমানোর ১০ টি সহজ পদ্ধতি না দেখলে মিস করবেন!!!

যারা নিজেদের মোটা বলে দাবি করেন বা যাদেরকে মটকু বলে খ্যাপানো হয় তাদের জন্য আমার এই পোষ্ট ।
দেখলে উপকার পেতে পারেন।

১. উঁচু ভবনে উঠার সময় লিফটের পরিবর্তে
সিঁড়ি ব্যবহার করুন।
২. রিক্সার পরিবর্তে পায়ে হাঁটার অভ্যাস করুন।
৩. নিয়মিত প্রতি মিনিটে ১১০ কদম হাঁটার অভ্যাস করুন ৩০-৪০ মিনিট পর্যন্ত কমপক্ষে।
৪. নিজের কাজ নিজে কারার অভ্যাস করুন, যেমন কাপড় ধোয়া।(এই টিপস টা মহিলাদের জন্য অধিক প্রযোজ্য)
৫. আপনার খাদ্যভ্যাস পরিবর্তন করুন।অধিক ক্যালরি যুক্ত খাবারের পরিবর্তে কম ক্যালরি যুক্ত খাবার গ্রহন করুন। যেমন ফলমূল, শাকসবজি বেশি বেশি খেতে হবে।
৬. খাওয়ার সময় টেলিভিশন দেখবেন না।(টেলিভিশন দেখতে দেখতে খেলে বেশি খাওয়ার সম্ভাবনা থাকে)
৭. ফাস্টফুড এর পরিবর্তে বাসায় তৈরি স্বাস্থ্যসম্মত খাবার গ্রহন করুন।
৮. রাতে ঘুমানোর ২ ঘণ্টা আগে রাতের খাবার শেষ করুন।
৯. আপনের BMI অনুযায়ী খাবারের পরিমান নির্ধারণ করুন।আপনার BMI জানার জন্য এখানে ক্লিক করুন।
১০. বেশি বেশি পানি পান করুন।দিনে কমপক্ষে ৮-১০ গ্লাস পানি পান করুন। যারা কম খেতে চান তারা খাবারের আগে পানি পান করতে পারেন তাতে খাওয়ার পরিমান কমে যাবে।খাওয়া শেষ হওয়ার সাথে সাথে বেশি পানি পান করবেন না, আধা ঘণ্টা পর বেশি পানি পান করুন।
সবাই ভাল থাকুন, সুস্থ থাকুন।
সুত্রঃ ইন্টারনেট

লম্বা হওয়ার গোপন ট্রিকস!! লম্বা হোন স্বাভাবিক ভাবে প্রাকৃতিক নিয়মে

জিনতত্ত্বের উপর ভিত্তি করে আমরা বেশিরভাগ মানুষ ভেবে থাকি যে আমদের বৃদ্ধি সম্পূর্ণ নির্ভর করে আমাদের বংশের উপর। অর্থাৎ আমরা বংশগত ভাবে ঠিক যতটুকু বৃদ্ধি পাবো তার থেকে এক চুলও বেড়ে উঠা সম্বভ নয়। তবে বৈজ্ঞানিক ভাবে প্রমানিত যে আপনার বৃদ্ধির ৮০% নির্ভর করে আপনার বংশের উপর। আর বাকি ২০% ই আপনার উপর বা অন্যান্য কিছু কৌশল বা পরিবেশের উপর।
 তাহলে দাঁড়ায় যে যদি একজন ব্যক্তির উচ্চতা হয় ৫ফুট তাহলে তার উচ্চতা ২০% করলে হয় ১ফুট আর এর থেকে পরিবেশ গত ভাবে ৬ ইঞ্চি ধরলেও আরও ৬ইঞ্চি নিজে বাড়ার জন্য থেকে যায়।
The School of Medicine of the University of Southern California in Los Angeles এর একদল চিকিৎসক যাদের দলনেতা ডঃ মিচেল ই জেনিফার, তারা কয়েক বছর ধরে পরীক্ষা চালিয়ে একটি চূড়ান্ত  উচ্চতার পূর্বাভাস সূত্র প্রকাশ করেছেন। তা হলঃ-
মেয়েদের জন্য: [(পিতার উচ্চতা - 5 ইঞ্চি) + মা এর উচ্চতা] দুই দ্বারা বিভক্ত
ছেলেদের জন্য: [(মায়ের উচ্চতা + 5 ইঞ্চি) + পিতার উচ্চতা] দুই দ্বারা বিভক্ত
তবে সকল ক্ষেত্রে যে তা হবে সেটা কিন্তু নয়।
আপনারা সবাই জানেন যে জেনেটিক্স এবং পুষ্টির মাধ্যমে উচ্চতা রয়েছে।  বেশী পরিমাণ ক্যালরি, প্রোটিন, খনিজ পদার্থ এবং প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন খাদ্যাভ্যাস যা আপনার নতুন কোষ এবং  হাড় নির্মাণ 'উপকরণ' এবং সেলের গঠন নির্মাণে সহায়তা করবে। এছাড়াও দিনে আট ঘন্টা ঘুম আপনার বৃদ্ধি ক্ষমতা বাড়াতে আরো সহায়তা করবে। এখন ব্যপার হল আপনি দিনে আট ঘন্টা কেন ষোল ঘন্টা ঘুমান তারপর আবার পরিমান মত খাবারও খান এর পর যথাযত উচ্চতা লাভ হচ্ছে না বা আপনি তার উপর সন্তুষ্ট না।

 তাই এবার আপনাদেরকে দেখানো হবে কিভাবে আপনি আপনার শরীরের ৯৯% উচ্চতা বৃদ্ধি করবেন। আসলে এটি একটি প্রক্রিয়া যা আপনি আপনার সর্বাধিক সম্ভাব্য বৃদ্ধি নিতে সাহায্য করবে।

এই উপাদান কি
আপনার উচ্চতা বাড়ার মূল উপাদান হল একটি পদার্থ যা আমাদের শরীরের প্রাকৃতিকভাবে সৃষ্ট এবং এটাকে বলা হয়: মানুষের গ্রোথ হরমোন। এটি একটি হরমোন যে আপনার শরীরের উত্পাদন (ভালো টেসটোসটের এবং ইস্ট্রজেন)
শুধু তাই নয় উচ্চতা বৃদ্ধির ক্ষেত্রে অত্যন্ত কার্যকরী - এই বায়োকেমিক্যাল রসূল যার মাধ্যমে আপনি লম্বা হন, এটি আপনার শরীরের হাড় বৃদ্ধির জন্য প্রয়োজনীয় এবং আপনার কোষ প্রয়োজনিও সেল গুলিকে দ্রুততর বিভক্ত করে। এটা 1920 এর মধ্যে প্রথম আবিষ্কৃত হয় এবং এর উচ্চতা বৃদ্ধির উপকারিতা শুধুমাত্র সম্প্রতি আবিষ্কৃত হয়েছে। 
আপনি কি জানেন যে দ্রুত বড় হওয়া  শিশুদের হরমোন স্বাভাবিক বড় হওয়া শিশুদের থেকে খুব উচ্চ স্তরের আছে। তাই, এখানে আপনাদেরকে বলা হবে কিভাবে আপনি আপনার হরমোনকে সেই স্তরে নিয়ে যাবেন যা আপনার পরিপূর্ণ বৃদ্ধির জন্য সহায়ক।
হরমোনের ক্রমবর্ধমান বৃদ্ধি সংক্রান্ত মাত্রা পদ্ধতি খুব কার্যকর, বৈজ্ঞানিকভাবেও প্রমাণিত যে এটি সম্পূর্ণ নিরাপদ!
৮সহজ স্বাভাবিকভা উপায়ে উচ্চতা বৃদ্ধি 
১. এই বৃদ্ধি পদ্ধতিটি সবচেয়ে কার্যকর উপায়। এই পদ্ধতিতে ইঞ্জেকশন দ্বারা  মানবদেহে হরমোন বৃদ্ধি করা হয়, কিন্তু এটি সম্পূর্ণ বেআইনি যার কারনে একজন ডাক্তার কখনই আপনাকে এরকম কিছু প্রেস্ক্রাইব করবে না, এবং এটি খুবই ব্যায়বহুল যার কারনে আমিও আপনাকে সাজেশ করব না।
২. দুধ পান আপনাকে লম্বা হওয়ায় অনেক সাহায্য করবে কারণ ক্যালসিয়াম আপনার শরীররের হাড় এর বৃদ্ধি ঘটায়, আরেকটা বেপার যা আমাদের দেশে নেই সেটা হল আমেরিকায় তাদের গরু মধ্যে বিভিন্ন হরমোন ইনজেকশন দেওয়া হয় যার মাধ্যমে - হরমোনের মাত্রা বৃদ্ধি হয়, এবং সেই প্রকিয়াজাতকরন দুধ হয় সাধারণ দুধ এর বিকল্প।
৩. নিয়মিত কিছু নির্দিষ্ট ব্যায়াম (ওজন উদ্ধরণ) হরমোন  (HGH) বৃদ্ধি করে।  এটি বৃদ্ধি সংক্রান্ত হরমোনের মাত্রা আরও উন্নত করার জন্য বহুল পরিচিত এবং পদ্ধতি খুবই কার্যকর. আর অতিরিক্ত পেশী আপনাকে আরো সাহয্য করবে আকর্ষণীয় চেহারার অধিকারী হতে।
৪. তীব্র sprinting ব্যায়াম মানব বৃদ্ধির হরমোনে একটি বিস্ফোরণ ঘটায় এছাড়াও আপনার হরমোনকে আরও উন্নত করে।  আসলে, যে কোনো কঠিন শারীরিক ব্যায়াম আপনাকে লম্বা হতে সাহায্য করবে। তবে অবশ্যই সেটা ২১বছর বয়স হওয়ার পর।
৫. Niacin supplementation :  Niacin একটি প্রাকৃতিক ভিটামিন নামক ভিটামিন B3. একটি গবেষণা থেকে জানা যায়, ৫০০গ্রাম নিয়াসিন নেওয়া মানুষের থেকে সাধারণ মানুষের বৃদ্ধি কম ঘটে।
৬.মানসিক চাপ কমানঃ স্ট্রেস বা মানসিক চাপ যা হচ্ছে আপনার  লম্বা বৃদ্ধি হওয়ার ক্ষেত্রে একটি বাঁধা। যাতে আপনার  হরমোনের মাত্রা কমে যায় এবং করটিসল উত্পাদিত হয়। ভিটামিন C সম্পূরকসমূহ যা  করটিসল কমাতে জোর সহায়তা করে।
৮. ঘুমঃ  কমপক্ষে ৮ ঘন্টা ঘমানো । এটি সবচেয়ে সহজ এবং অনেক কার্যকরী উপায়। সঠিক এবং সুন্দর ভাবে ঘোমানো আপনার দেহের স্বাভাবিক বৃদ্ধি মাত্রা আরো বাড়িয়ে তোলে।
তবে আপনাকে বৃদ্ধির ক্ষেত্রে কিছু জিনিস এড়িয়ে চলতে হবে ঃ
ড্রাগ এবং এলকোহল এই ২টিই আপনার বৃদ্ধির ক্ষেত্রে অনেক বড় বাঁধা। ধূমপান যেমনি সাস্থের জন্য ক্ষতিকর তেমনি দেহের হরমোন গঠনও কমিয়ে ফেলে। ( জানি এ বেপারটা আপনাদের অনেকেরই ভাল লাগেনি। তবুও এটি সত্য)
তবে ১৮ বছরের পর যারা তাদের উচ্চতা বারানোর জন্য বিস্তারিত এখানে দেখে আসতে  পারেন। নেট এ সার্চ দিয়ে আরও অনেক ফলাফল পাবেন।
এবার আপনাদের লম্বা হওয়ার জন্য বায়মের কিছু স্টেপ দেখাব যেগুলো আপনি প্রতিদিন করলে মাত্র ৬ সপ্তাহের মাথায় আপনার উপকারিতা দেখতে পাবেন।

স্টেপ ১

স্টেপ ২


স্টেপ ৩

স্টেপ ৪

আপানাদের আরো সুবিদার জন্য এই ভিডিও লিঙ্কটি দেওয়া হল
আশা করি মুটামটি ভাবে সবাই বোঝতে এবং জানতে পেরেছেন। আর ঘুমানোর নিয়ম সম্পর্কে ইউটিউব এর সার্চ দিলেই পেয়ে জাবেন।
ভাল থাকবেন সুস্থ থাকবেন। ধন্যবাদ।

পেঁয়াজ কাটলে চোখ দিয়ে পানি পরে কেন??? আসুন জেনে নেই!!

পেঁয়াজ কাটলে চোখ  দিয়ে পানি পরে কেন???
পেঁয়াজ কাটলে আপনার আমার চোখ দিয়ে যেভাবে অনবরত পানি পরে যেন কত কি হয়ে গেছে!!পেঁয়াজ থাকে অ্যামিনো এসিড sulfoxides যা পেঁয়াজ কোষে sulfenic অ্যাসিড গঠন করে। উভয় এনজাইম এবং sulfenic অ্যাসিড পেঁয়াজ কোষে  আলাদাভাবে রাখা হয়।আপনি যখন পেঁয়াজ কাটেন,
তখন এনজাইম এবং sulfenic অ্যাসিড মিক্সিং শুরু করে  এবং propanethiol S-oxide উত্পাদন শুরু করে,যা একটি উদ্বায়ী সালফার যৌগ এবং আপনার চোখের দিকে  যাওয়া আরম্ভ করে। যে গ্যাস নির্গত হয় তা আপনার চোখের পানির সাথে বিক্রিয়া করে এবং সালফিউরিক অ্যাসিড উত্পাদন শুরু করে। এই সালফিউরিক অ্যাসিড আপনার চোখের টিয়ার গ্ল্যান্ড কে আরো অশ্রু তৈরি করতে সাহায্য করে আর চোখ দিয়ে পানি পর শুরু হয়। পেঁয়াজ মধ্যে যে সালফার যৌগ থাকে তার কারনে আপনার হাতে এবং হারি পাতিলে গন্ধ হয়।
অশ্রুজল এড়ানো উপায়
১> ফ্যান অফ রাখুন। ফ্যান অন থাকলে আপনার চোখে সহজেই গ্যাস যাইতে পারে যা আপনার চোখে পানি আনতে সাহায্য করে।
২>পেঁয়াজ  কাটার আগে refrigerating করে নিতে পারেন। refrigerating করলে এনজাইম এবংsulfenic অ্যাসিড মিশতে পারে না তাই propanethiol S-oxide উত্পাদন হয় না।
৩>এছাড়াও একটি ভাল উপায়  হল কাটার আগে পানিতে ডোবানো। পানিতে ডোবানো হলে  গ্যাস পানি শোষণ করে নেয়।
৪>রুট পর্যন্ত পেঁয়াজ কাটা এড়িয়ে চলুন।
৫>অশ্রুজল এড়ানো আরেকটি কার্যকর উপায় হল একটি মোমবাতি বা কাছাকাছি একটি বাতি আলো রাখা , এটা করলে পেঁয়াজ কাটার সময় যে গ্যাস তৈরি হয় তা চোখের দিকে না গিয়ে  মোমবাতি বা বাতির আলোর  দিকে যায়।

মানব দেহের মূল উপাদান(Biochemistry) এনাটমি

মানব দেহের মূল উপাদান(Biochemistry)
মানব দেহের গঠনের মূল উপাদান(Elementary Composition OF human body)হলোঃ-
১.অক্সিজেন শতকরা ৬৫ ভাগ...।
২.হাইড্রোজেন শতকরা ১০ ভাগ...।

৩.নাইট্রোজেন শতকরা ৩ ভাগ...।
৪.ক্যালসিয়াম শতকরা ১.২৫ ভাগ...।
৫.ফসফরাস শতকরা ১ ভাগ...।
৬.পটাশিয়াম শতকরা ০.৩৫ ভাগ...।
৭.সালফার শতকরা ০.২৫ ভাগ...।
৮.সোডিয়াম শতকরা ০.১৫ ভাগ...।
৯.ক্লোরিন শতকরা ০.১৫ ভাগ...।
১০.ম্যাগনেসিয়াম শতকরা ০.০৫ ভাগ...।
১১.লৌহ শতকরা ০.০০ ভাগ...।
এছাড়াও থাকে সামান্য পরিমাণে আরও নানা পদার্থ।যেমন- আয়দিন,মাঙ্গানিজ,কপার,জিঙ্ক,ক্লোরিন,সিলিকন, কোবাল্ট, মলিবডেনাম, প্রভৃতি পদার্থ।এখন দেহে এইসব পদার্থ প্রধানত যেরকমভাবে থাকে তাহলঃ-
১.প্রোটিন/ আমিষ(একই পদার্থের দুটি ভিন্ন নাম)
২.কার্বোহাইড্রেড/শর্করা/গ্লুকোজ(একই পদার্থের ৩টি ভিন্ন নাম)
৩.স্নেহ/ফ্যাট/চর্বি/লিপিড(একই পদার্থের ৪টি ভিন্ন নাম)
৪.ভিটামিন
৫.মিনারেল সল্টস/ খনিজ লবণ
৬.জল HMR

বানিয়ে নিন একটি প্রজেক্টর! কিঞ্চিত মজা পাবেন!

বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম
সিনেমাহলে নিশ্চয়ই গেছেন। আর তা না গেলেও বর্তমানে কোথাও না কোথাও অবশ্যই প্রজেক্টর নামক বস্তুটি দেখেছেন। প্রজেক্টরের কাজ মুলত ইনপুটকে তীব্র আলোকমালায় রুপান্তরিত করে নিক্ষেপ করা। সেই আলোকমালা যখন কোন অবজেক্টে বাধা পায় তখন আমরা সেখানে আমাদের ইনপুটকৃত ইমেজটির প্রতিফলন দেখতে পাই।

প্রজেক্টর যেমন ইমেজকে বহুগুনে বর্ধিত করে তেমনি এর মুল্যও আমাদের বতমান বাজারে বহুগুনে বর্ধিত। মানসম্মত একটি প্রজেক্টর বগলদাবা করতে হলে আপনাকে গুনতে হবে কমকরে হলেও পঞ্চাশ হাজার টাকা। তাই বলে কি আমরা বড়পর্দায় কোন কিছু দেখার স্বাদ পেতে পারিনা? অবশ্যই। যদিও ব্যাপারটি অনেকটা দুধের স্বাদ ঘোলে মেটানোর মতো তবুও চেষ্টা করে দেখতে দোষ কি?

যা যা লাগবে-

১। একটি ব্যাডমিন্টন এর কর্কের খালি প্যাকেট।

২। ভালো মানের একটি ম্যাগনিফাইং গ্লাস।
৩। সাদা পর্দা (সাদা ওয়াল বা সাদা আর্ট পেপার টাঙ্গিয়ে নিন)
৪। একটি মাল্টিমিডিয়া মোবাইল সেট। (স্ক্রীন যত বড়, উজ্জল এবং বেশি রেজুলেশন হবে ছবি ততই স্পষ্ট হবে)

কাজের ধাপ-

১। প্রথমে কর্কের বক্সটি নিচের ছবির মতো করে কাটুন। তার আগে আপনার মোবাইলটির প্রস্থ মেপে নিন। এবং সেই অনুযায়ী কাটতে পারলে ভালো।
২। ম্যাগনিফাইং গ্লাসটা এই ভাবে বক্সের মাথায় সেট করুন। ম্যাগনিফাইং গ্লাস যত বড় এবং উন্নত হবে আপনার ছবি তত ভালো হবে।
৩। এবার আপনার পছন্দের একটি গান মোবাইলে চালু করে সেটাকে ফুলস্ক্রীন করুন। তার আগে যদি আপনার সেটে ডিসপ্লে লাইট এডজাষ্ট করা যায় তবে সেটাকে যথা সম্ভব উজ্জল করে নিন।
৪। এখন ছবিতে দেখানো মতো মোবাইলটি বক্সের মধ্যে সেট করুন।


৫। সাদা পর্দা তৈরি করেছেনতো? নাহলে সেটার ব্যবস্থা করুন।
৬। আপনাকে আর আলোতে রাখা সম্ভব নয়। ঘরের দরজা জানালা লাগিয়ে লাইট অফ করে ঘরকে একেবারে ঘুটঘুটে অন্ধকার করে ফেলুন।
৭। এবার রাইফেল স্টাইলে আপনার যন্ত্রপাতি সাদা পর্দার দিকে তাক করুন। আপনার মোবাইলে যে মুভি চলছে তার উল্টো প্রতিবিম্ব পর্দায় দেখতে পাবেন।
৮। যদি ঝাপসা আসে তবে মোবাইলটি লেন্স থেকে কাছে দুরে করে এডজাষ্ট করে নিন।


এবার উপভোগ করুন ঘোলের থুড়ি প্রজেক্টরের স্বাদ।
* আমি আমার ল্যাপটপ দিয়ে এই দুষ্কর্ম সাধনের অপচেষ্টা করেছিলাম কিন্তু ম্যাগনিফাইং গ্লাস ছোট হওয়ায় সেটা সফলতার মুখ দর্শন করেনি। তবে ছোট পর্দা করে গান বা টিভি চালিয়ে ছাদের দিকে তাক করে চিতপটাং হয়ে শুয়ে মাঝে মাঝে উপভোগ করি।
* চেষ্টায় আছি মোবাইলের স্ক্রীনে অস্ত্রপচার করে সেটার পিছনে লাইট লাগিয়ে কোনভাবে জোরাল ফ্লাশ করা যায় কিনা। কিন্তু সামনে পরীক্ষা। গবেষনার পিছনে সময় দেয়া যাচ্ছেনা। সফল হলে আপনাদের সাথে শেয়ার করবো।
* আবারোও বলছি ম্যাগনিফাইং গ্লাস এবং আপনার মোবাইলের ডিসপ্লে যত উন্নত হবে রেজাল্ট ততই ভালো পাবেন।
* এত ঝামেলা না করতে চাইলে অপেক্ষায় থাকুন কখন ইন্ডিয়ার Spice ফোনটি আমাদের বাজারে আসে। বিশ্বকাপ চলাকালীন সবাই নিশ্চয়ই দেখেছেন ফোনটার এ্যাড। আমিও ওই অপেক্ষাতেই আছি।


educarebd24 educarebd24 educarebd24