সকল এডুকেয়ারবিডি২৪ এর বন্ধুদের জানাই শুভেচ্ছা। এডুকেয়ারবিডি২৪
নিয়ে কোন সাজেশন থাকলে আমাদেরকে অবশ্যই জানাবেন। কারন আপনাদের সাজেশনই পারে এডুকেয়ারবিডি২৪ কে সমৃদ্ধ করতে।
আমাদের ইমেইলঃ
contact@educarebd24.com

Google Inbox জিমেইল ব্যবহারকারীদের জন্য আরও একটি সুবিধা আনল গুগল।

জিমেইল ব্যবহারকারীদের জন্য আরও একটি সুবিধা আনল গুগল। এখন বিরক্তিকর মেইল থেকে সহজেই মুক্ত থাকতে এসব মেইল আনসাবস্ক্রাইব করতে পারবেন জিমেইল ব্যবহারকারীরা। এক খবরে এ তথ্য জানিয়েছে এনডিটিভি।

অনেক সময় জিমেইল ব্যবহারকারীদের ইনবক্সে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের প্রচারণামূলক মেইল, সামাজিক যোগাযোগের বার্তা বা ফোরামের অনেক মেইল এসে ভর্তি হয়ে যায়। আনসাবসক্রাইব অপশনটি মেইলের ওপরদিকে মেইল প্রেরকের ঠিকানার পাশে লিংক আকারে থাকবে। তবে মেইল প্রেরকের জন্য সুবিধা হচ্ছে এই মেইলে তাঁরা আনসাবসক্রাইব লিংক জুড়ে না দিলে প্রেরক সেই লিংকটি দেখতে পাবে না। তখন অবশ্য প্রেরকের মেইলটিকে সহজেই স্প্যাম মেইল হিসেবে শনাক্ত করতে পারবেন মেইল প্রাপক।

গুগল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, আনসাবসক্রাইব অপশন মেইল প্রেরক ও গ্রহীতা উভয়ের জন্যই সুবিধাজনক। জিমেইল আপনাকে বিভিন্ন ব্র্যান্ড, সামাজিক যোগাযোগের তথ্য, আলোচনাসহ বিভিন্ন বিষয় হালনাগাদ তথ্য জানার সুযোগ দেয়। কিন্তু অনেক সময় অনেক মেইল আনসাবসক্রাইব করার প্রয়োজন হয়। আনসাবস্ক্রাাইব অপশনটি সেই সুবিধা দেবে।

ই-মেইল সেবাকে আরও চমকপ্রদ এবং সহজ করতেই এসেছে ‘ইনবক্স’। বিশেষ এ সুবিধায় একসঙ্গে রাখা যাবে নিজের প্রয়োজনীয় বিভিন্ন বিষয়। নিজের কেনাকাটার রসিদ, ব্যাংক স্টেটমেন্ট থেকে শুরু করে যেসব জিনিস সাধারণত বিভিন্ন সময়ে প্রয়োজন হয়, সেগুলো ইনবক্সে বিশেষ ব্যবস্থায় রাখা যাবে এবং যেকোনো সময়ে ইনবক্স থেকেই ব্যবহার করা যাবে। স্বয়ংক্রিয়ভাবেই এটি করা সম্ভব—জানিয়েছে গুগল।

ইনবক্সে আরও রয়েছে হাইলাইটস সুবিধা। এতে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো সাজানো থাকবে। এর মধ্যে থাকবে গুরুত্বপূর্ণ বার্তা, বিমান ভ্রমণের সময়সূচি, অনুষ্ঠানের তথ্য, ছবি বা ডকুমেন্টস, কাউকে ই-মেইল করার তথ্য ইত্যাদি। গুরুত্বপূর্ণ যেকোনো বিষয়ও সময়মতো মনে করিয়ে দেবে ইনবক্স। গুরুত্ব বিবেচনা করে প্রয়োজনীয় রিমাইন্ডারের কাজটি ইনবক্স নিজেই করে দেবে। এক কথায় ‘ইনবক্স’ একজন ব্যক্তিগত সহকারীর করা প্রয়োজনীয় নানান কাজই করে দেবে।
বর্তমানে নির্দিষ্ট ব্যবহারকারীরা পরীক্ষামূলকভাবে ‘ইনবক্স’ ব্যবহারের সুবিধা পাচ্ছেন। কেউ চাইলে inbox@google.com ঠিকানায় ই-মেইল করে এটি নিতে পারবেন। গুগল জানিয়েছে, ব্যবহারের শুরুর পরেই ব্যবহারকারী বুঝতে পারবেন ‘ইনবক্স’ আর জি-মেইল এক নয়। ইনবক্সের ভিডিও: http://goo.gl/TRRxqF ঠিকানায়।

যেকোনো অঙ্কের সমাধান দেবে অ্যাপ। ছবি তুললেই অঙ্কের সমাধান।

স্মার্টফোনের ক্যামেরা দিয়ে বই, খাতা বা যে কোনো জায়গায় লেখা থাকা যে কোনো অঙ্কের ছবি তুললেই, সেই অঙ্কটির বা সমীকরণের সমাধান জানাবে অ্যাপ। অসাধারণ এই অ্যাপটির নাম ‘ফটোম্যাথ’। অ্যাপটি বিনামূল্যে স্মার্টফোনে ব্যবহার করা যাবে।

গণিতভীতি যাঁদের বেশি, তাঁদের জন্য তৈরি হয়েছে ফটোম্যাথ নামের একটি স্মার্টফোন অ্যাপ্লিকেশন। যেকোনো সমীকরণ দেখেই তার সমাধান করে দিতে পারে এই অ্যাপ। আর এর জন্য ফোনের ক্যামেরা দিয়ে শুধু সেই সমীকরণটির ছবি তুলতে হবে। অ্যাপ্লিকেশনটি তৈরি করেছে ক্রোয়েশিয়ার অ্যাপ্লিকেশন নির্মাতা প্রতিষ্ঠান মাইক্রোব্লিঙ্ক।

নির্মাতারা জানিয়েছেন, যে অঙ্ক কষতে হবে এই ক্যামেরা দিয়ে শুধু তার ছবি তুললেই সঙ্গে সঙ্গে তার উত্তর পাওয়া যাবে। চাইলে অঙ্কটি কীভাবে সমাধান করা হয়েছে, তা-ও দেখে নেওয়া যাবে।

অ্যাপ্লিকেশন নির্মাতাদের দাবি, শিক্ষার্থীদের উপকারের জন্যই এই অ্যাপ্লিকেশনটি তৈরি করা হয়েছে। অনেকেই অবশ্য আশঙ্কা করছেন, শিক্ষকদের জন্য দুঃস্বপ্ন হয়ে দেখা দিতে পারে এই অ্যাপ্লিকেশনটি। এর সাহায্য নিয়ে শিশুরা পরীক্ষায় কিংবা তাদের বাড়ির কাজ চুপিসারে সমাধান করে ফেলতে পারে। 

ওদিকে অ্যাপ্লিকেশনটির নির্মাতারা দাবি করেছেন, অ্যাপ্লিকেশনটি সহজে অঙ্ক কষার কাজে লাগবে এবং কীভাবে গণিতের সমস্যার সমাধান করা যায়, তা শেখাতে সাহায্য করবে। স্মার্ট ক্যামেরা ক্যালকুলেটর হিসেবে তৈরি এই অ্যাপ্লিকেশনটি অপটিক্যাল ক্যারেক্টার শনাক্ত করে গাণিতিক সমস্যা বুঝতে পারে এবং সেই ফাংশানটি সমাধান করে ফলাফল দেখায়। 

বিজনেস ইনসাইডারের খবরে বলা হয়েছে, ফটোম্যাথ অ্যাপটি স্মার্টফোনে থাকলে, বই-খাতার যে অঙ্ক কষতে হবে, স্মার্টফোনের ক্যামেরা দিয়ে শুধু তার ছবি তুললেই সঙ্গে সঙ্গে অঙ্কের সমাধান পাওয়া যাবে। চাইলে অঙ্কটি কীভাবে সমাধান করা হয়েছে, সেটাও দেখে নেওয়া যাবে। অ্যাপটি অপটিক্যাল ক্যারেক্টার শনাক্ত করে গাণিতিক সমস্যা বুঝতে পারে এবং সেই ফাংশানটি সমাধান করে ফলাফল দেখায়।

অ্যাপটি তৈরি করেছে ক্রোয়েশিয়ার অ্যাপ্লিকেশন নির্মাতা প্রতিষ্ঠান মাইক্রোব্লিঙ্ক। বর্তমানে উইন্ডোজ ও আইওএস স্মার্টফোনে বিনামূল্যের এই অ্যাপটি ব্যবহার করা যাবে। অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোনের জন্য আগামী বছরের শুরুতে অ্যাপটি উন্মুক্ত করা হবে বলে জানিয়েছে নির্মাতা প্রতিষ্ঠানটি।

অ্যাপ্লিকেশনটির নির্মাতা মাইক্রোব্লিঙ্ক লন্ডনে অনুষ্ঠিত টেকক্রাঞ্চ ডিসরাপ্ট সম্মেলনে আইওএস ও উইন্ডোজ প্ল্যাটফর্মের জন্য এই অ্যাপ্লিকেশনটি উন্মুক্ত করেছে। এ বছরের শেষ নাগাদ অ্যান্ড্রয়েড সংস্করণেও এটি পাওয়া যাবে বলে তারা জানিয়েছে। 

মাইক্রোব্লিঙ্কের সহ-প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী দামির সাবুল টেকক্রাঞ্চকে জানিয়েছেন, ‘পিডিএফ স্ক্যানিং, অনলাইন ব্যাংকিংসহ যেসব ক্ষেত্রে ডকুমেন্ট পড়া ও বিশ্লেষণের কাজে লাগে, সে ক্ষেত্রে এই প্রযুক্তিকে কাজে লাগাতে চাই। আমরা যেহেতু কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান নই, তাই আমাদের প্রযুক্তিকে ফটোম্যাপ অ্যাপ্লিকেশনটির মাধ্যমে প্রচার করার চেষ্টা করছি। তিন বছর আগে এই প্রযুক্তি নিয়ে কাজ শুরু করেছিলাম। এখন আমাদের প্রযুক্তিকে অনেক উন্নত করতে পেরেছি এবং এর ব্যবহার বাড়ানোর চেষ্টা করে যাচ্ছি।

স্মার্টফোনের ক্যামেরা দিয়ে বই, খাতা বা যে কোনো জায়গায় লেখা থাকা যে কোনো অঙ্কের ছবি তুললেই, সেই অঙ্কটির বা সমীকরণের সমাধান জানাবে অ্যাপ। অসাধারণ এই অ্যাপটির নাম ‘ফটোম্যাথ’। অ্যাপটি বিনামূল্যে স্মার্টফোনে ব্যবহার করা যাবে।

বিজনেস ইনসাইডারের খবরে বলা হয়েছে, ফটোম্যাথ অ্যাপটি স্মার্টফোনে থাকলে, বই-খাতার যে অঙ্ক কষতে হবে, স্মার্টফোনের ক্যামেরা দিয়ে শুধু তার ছবি তুললেই সঙ্গে সঙ্গে অঙ্কের সমাধান পাওয়া যাবে। চাইলে অঙ্কটি কীভাবে সমাধান করা হয়েছে, সেটাও দেখে নেওয়া যাবে।

অ্যাপটি অপটিক্যাল ক্যারেক্টার শনাক্ত করে গাণিতিক সমস্যা বুঝতে পারে এবং সেই ফাংশানটি সমাধান করে ফলাফল দেখায়।

উইন্ডোজ স্মার্টফোনে অ্যাপটি http://goo.gl/cXbsxI ঠিকানা থেকে এবং আইওএস স্মার্টফোনে http://goo.gl/b84dFF ঠিকানা থেকে ডাউনলোড করা যাবে।


ফটোম্যাথ অ্যাপ কীভাবে কাজ করে, তা দেখুন...

COLONE Tools এর মাধ্যমে কিভাবে ছবির কোন অংশকে প্রতিস্থাপন করা হয় আসুন দেখি। পর্ব-৫

বন্ধুরা কেমন আছেন সবাই? আশা করি ভালো আছেন।গত পর্বগুলোতে আমরা ফটোশপ সম্পর্কে এবং এর ব্যবহার সম্পর্কে জেনেছি।আজ ফটোশপ টিউটোরিয়াল পর্ব-৫ শুরু করতে যাচ্ছি। এখনো পর্যন্ত জাদের কাছে অ্যাডবি ফটোশপ সফটওয়্যার টি নাই তারা এখনি এখান থেকে ডাউনলোড করে নিন

আজকে আমরা আলোচনা করব ফটোশপ এর একটি গুরুত্বপূর্ণ টুলস নিয়ে। আজ আমরা কোলন(COLONE) টুলস নিয়ে আলোচনা করব। আমরা এখানে দেখবো COLONE টুলস বাবহারের মাধ্যমে কিভাবে ছবির কোন অংশকে প্রতিস্থাপন করা হয়। আপনারা উপরে যে ছবিটি দেখছেন সেখানে একটি ছবির একটি অংশকে অন্য অংশ দারা প্রতিস্থাপন করা হয়েছে। চুলুন কথা না বাড়িয়ে ভিডিও টিউটোরিয়ালটি দেখি এবং নিজে নিজে চেষ্টা করি।


ভিডিওটি চাইলে কেও ডাউনলোড করে রাখতে পারেন তবে শুধু ডাউনলোড করলে হবে না অবশ্যই নিওমিত চর্চা করতে হবে। আগামি পর্বে আমরা কলন(COLOUR) টুলস নিয়ে আলোচনা করব। সে পর্যন্ত সাথে থাকবেন। কোন বিষয় জানার থাকলে কমেন্ট করতে ভুলবেন না। সবার সুস্ততা কামনা করছি। ধন্যবাদ ।

S.S.C Exam Routine 2015 সগ্রহ করুন এখান থেকে। সাথে থাকছে পরীক্ষার্থীদের জন্য শেষ মুহুর্তের কিছু পরামর্শ!

আগামি ০২ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ শুরু হতে যাচ্ছে এস এস সি পরীক্ষা ২০১৫। পরীক্ষার্থীদের জন্য তাদের রুটিন  বের হয়েছে।আসুন দেখেনি ২০১৫ সালের এস এস সি পরীক্ষার রুটিন- 





S.S.C Exam Routine 2015

সময় সকাল ১০.০০টা থেকে দুপুর ১.০০টা পর্যন্ত।
১. ০২/০২/১৫ - বাংলা ১ম পত্র -সোমবার 
২. ০৪/০২/১৫ - বাংলা ২য় পত্র -বুধবার 
৩. ০৮/০২/ ১৫ - ইংরেজি ১ম পত্র -রবিবার 
৪. ১০/০২/১৫ - ইংরেজি ২য় পত্র -মঙ্গলবার 
৫. ১২/০২/ ১৫ - ইসলাম ধর্ম / হিন্দু ধর্ম  -বৃহস্পতিবার 
৬. ১৫/০২/১৫ - সাধারন গনিত -রবিবার
৭. ১৮/ ০২/১৫ - পদার্থ বিজ্ঞান / ইতিহাস / ব্যবসায়পরিচিতি  -বুধবার  
৮. ২২/০২/১৫ - রসায়ন /পৌরনীতি / ব্যবসায়উদ্যোগ  -রবিবার
৯. ২৪/০২/ ১৫ - ভূগোল /বানিজ্যকভূগোল -মঙ্গলবার
১০. ২৬/০২/১৫ - উচ্চতর গনিত -বৃহস্পতিবার 
১১. ০১/০৩/ ১৫ - সাধারন বিজ্ঞান /বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয়  -রবিবার 
১২.  ০৩/০৩/ ১৫ - জীববিজ্ঞান /অর্থনীতি -মঙ্গলবার
১৩. ০৪৪/০৩/ ১৫ - কৃষি শিক্ষা / গাহস্থ্যঅর্থনীতি -বুধবার 
১৪. ০৮/০৩/ ১৫ - হিসাববিজ্ঞান -রবিবার



বি:দ্র: পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক কমিটি তারিখ পরিবর্তন ক্ষমতা সংরক্ষণ করে।


এস এস সি পরীক্ষার্থীদের জন্য শেষ মুহুর্তের কিছু পরামর্শ!


যে কোনে ক্ষেত্রে পরীক্ষা হচ্ছে মূল্যায়নের একমাত্র পদ্ধতি। এস এস সি পরীক্ষা প্রত্যেক শিক্ষার্থীর জীবনের প্রথম মাইলফলক। বিজ্ঞানি ফ্রাঙ্কলিন বলেছেন শিক্ষা ব্যতীত একজন প্রতিভাবান, খনিতে থাকার রূপার মতন। দীর্ঘ দশ বৎসরের শিক্ষা জীবনের মূল্যায়ন হয় এস এস সি পরীক্ষার মধ্য দিয়ে। তাই এই পরীক্ষা প্রত্যেক শিক্ষার্থীর জীবনের প্রথম ধাপ এর মধ্য দিয়ে যাত্রা শুরু হয় উচ্চশিক্ষার। জীবনের লক্ষ্য স্থির করার পথ এই এস এস সি পরীক্ষা। সবকিছুর মত এই পরীক্ষা পদ্ধতিতে গঠনমূলক অনেক পরিবর্তন এনে একে উন্নত করা হয়েছে। আগের পরীক্ষা পদ্ধতি এখনকার পরীক্ষা পদ্ধতির মাঝে রয়েছে অনেক ফারাক। তাই এখনকার শিক্ষার্থীরা অনেক সৌভাগবান যে তারা সৃজনশীল পদ্ধতিতে পরীক্ষা দিচ্ছে। এতে শিক্ষা গ্রহণে পুরনো রীতিতে কষ্ট করতে হচ্ছে না বরং অল্প সময়ে বেশী শিখা সম্ভব। অধিক মনোযোগী হয়ে পড়লে নিজের চিন্তা শক্তির বিকাশ ঘটিয়ে ভাল ফলা ফল করা খুব সহজ। এখন আগের তুলনায় পাসের হার বেশী আবার গৌরবান্ধিত জি পি ৫ পাওয়ার সংখ্যা ও বেশী। এটা অবশ্যই শিক্ষার ক্ষেত্রে ইতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। আগের মত মুখস্ত বিদ্যার ছড়াছড়ি নেই এখন। মেধা ও মনের বিকাশ সাধন করে, নিজের প্রতিভার পরিচয় প্রকাশিত হওয়ার সময়। এখন নিজেদের বাকি বই মনোযোগ দিয়ে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়েলেই হয়, পরীক্ষার হলে চিন্তাভাবনা করে উত্তর বের কথা যায়। আবার পরীক্ষার ফল বের হওয়ার সময় নম্বর নিয়ে চুলচেরা টানাটানি নেই, সবাই এখন একটা গ্রেড পায়। যদিও জীবনের প্রথম সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পরীক্ষা এইবার যারা দেবে স্বভাবতই কিছুটা ভয় জড়তা থাকার কথা। অভিভাবকরা চিন্তা করতে পারেন। কিন্তু এটা ভুল। কারণ এই পরীক্ষার্থী ছেলে মেয়েরা খুবই সৌভাগ্যবান কারণ ওরা এর আগে পি, এস সি ও জে এস সি পরীক্ষা দিয়ে এসেছে। তাই চিন্তা বা উৎকণ্টার কোন কারণ নেই। কারণ একজন পরীক্ষার্থী সাধারণত নির্বাচনী পরীক্ষার পূবেই তার পূর্ণাঙ্গ প্রস্তুতি সম্পন্ন করে এবং নির্বাচনি পরীক্ষা পরবর্তী সময়ে সে বিভিন্ন উপায়ে তার প্রস্তুতি নিশ্চিত করে। তাই আর ভয় নয়। নেপোলিয়ান বলেছেন, সাহস ভালবাসার মত, যার আছে আশা অঙ্গীকার। এস এস সি পরীক্ষা শুরু হতে আর মাত্র কয়েকটা দিন বাকি। এর মাঝেই সকল পরীক্ষার্থী তাদের প্রস্তুতি শেষ করে নিয়েছে। তাই আর যেটুকু সময় আছে, তাতে নতুন করে কোন কিছু না পড়াই ভাল বরং পুরনো যা পরীক্ষার জন্য পড়া হয়ে গেছে, তাই বারবার ঝালাই করা উচিত রুটিন যেহেতু পেয়ে গেছে সবাই এবার তাই সুবিধামত ছক করে নিয়ে কেবল পড়া বিষয়গুলো চর্চা কর। ঘরে বসে মডেল টেষ্ট দাও, নমুনা উত্তর লেখার চেষ্টা কর। দেখতে দেখতে সৃজনশীল পদ্ধতি পঞ্চম বছরে পা দিল যার শুরম্ন হয়েছিল ২০১০ সালে বাংলা ও ধর্মশিক্ষা বিষয়ের মাধ্যমে। বর্তমানে জে এস সি এস এস সি এবং এইচ এস সি পরীক্ষায় প্রায় সব বিষয়ই সৃজনশীল পদ্ধতিতে অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এস এস সি পরীক্ষায়ও মোট ২১টি বিষয় চালু রয়েছে। কাজেই মেধার প্রকাশ করতে হলে, কয়েকটি বিষয়ে অধিক যত্মবান হতে হবে। সঠিক নিয়মে উত্তর লিখতে সৃজনশীল ও বহু নির্বাচনী আশা মিলে নববই শতাংশ বা তারও বেশি নম্বর তোলা সম্ভব যেহেতু প্রত্যেকটা প্রশ্নের সাথে পাঠ্য বই এর সাথে সম্পর্কিত। বইয়ের বিভিন্ন বিষয় থেকে সৃজনশীল প্রশ্নের উদ্দীপক এবং সংশিস্নষ্ট চারটি করে প্রশ্ন থাকে। উদ্দীপকটি ভালভাবে পড়ে প্রথমেই বুঝে নিতে হবে সেটি পাঠ্য বইয়ের কোন অধ্যায়ের সংঙ্গে সংশিস্নষ্ট। সৃজনশীলের ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো প্রশ্নের উত্তরে সৃজনশীলের প্রতিটি সত্মর জ্ঞান, অনুধাবন, প্রয়োগ ও উচ্চতর দক্ষতার উপস্থিতি সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তরের পরিধি কোনো বিষয় নয়, এখানে বাড়তি বা অপ্রাসঙ্গিক কথা সাবলীল। জ্ঞানমূলক প্রশ্নের উত্তর একটি শব্দে দেওয়া যায়, তবে পূণাঙ্গ বাক্য লিখলে ভালো। অনুধাবনে প্রথমে এক বাক্যে জ্ঞান মূলক অংশটি লিখে তা বিশেস্নষণ করবে, পরে পাঁচ সাত লাইনের এক প্যারায়, খেয়াল রাখতে হবে যা লিখছো তা যেন অবশ্যই প্রাসঙ্গিক হয়। প্রয়োগ অংশে এক প্যারায়ই সব কথা থাকতে পারে, তবে এতে জ্ঞান, অনুধাবন ও উদ্দীপকের সঙ্গে পাঠ্য বইয়ের সমন্বয় ঘটাতে হবে। উচ্চতর দক্ষতা মানেই একটি সিদ্ধান্তের ব্যাপার, এ ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীরা জ্ঞান অনুধাবন ও প্রয়োজনীয় অংশ লিখার পর একটি সিদ্ধান্তে উপনীত হবে। এতো গেল প্রশ্নপত্র লেখার আগে করনীয় ভাবনা। এছাড়াও অনেক আনুষঙ্গিক প্রাসঙ্গিক বিষয় রয়েছে। কিন্তু মনের ভেতর কোনো টেনশন রাখা যাবে না। কয়েকদিন আগে একটা প্রতিযোগীতার নির্বাচন দেখছিলাম, হঠাৎ লক্ষ্য করলাম একজন প্রতিযোগী বেশ নরমাল পোষাকে নাচ করলো, এটা জাতীয় পর্যায়ের নাচের প্রতিযোগিতা ছিল। তো ঐ প্রতিযোগী ওর ব্যাগ এবং ব্যাগের ভেতরে থাকা নাচের কস্টিউম হারিয়ে ফেলেছে। কিন্তু ওর মনোবল এত ভাল যে, ঐ পোশাকে সে ভাল নাচ দেখিয়ে প্রতিযোগিতায় জায়গা করে নিল। তাই মনের সাহস যে কোন ব্যাপারে একটা ইতিবাচক প্রভাব ফেলে। এর জন্য কয়েকটা বিষয়ে একটু গুরুত্ব দেয়া ভাল। পরীক্ষার আগে প্রবেশপত্র হাতে পাওয়ামাত্র এর ফটোকপি করে নিতে হবে। বাড়ী থেকে পরীক্ষার হলের উদ্দ্যেশ্যে বের হওয়ার আগে দরকারি জিনিসপত্র যেমনঃপ্রবেশপত্র, রেজিষ্ট্রেশন কার্ড, কলম, পেনসিল, ঘড়ি ইত্যাদি সঙ্গে আছে কি না, তা দেখে নেবে। প্রথম দিন পরীক্ষা শুরু হওয়ার অন্তত এক ঘন্টা আগে হলে পৌঁছার চেষ্টা করবে। পৌঁছেই প্রথমে সিটপ্ল্যান দেখে নেবে।

★প্রস্তুতির পাশা পাশি শারীরিক প্রস্তুতি জরুরী। ব্যাবহারিক সহ প্রায় দেড় মাস পরীক্ষা হবে। এই সময়ে শারীরিক দিক থেকে সুস্থ থাকটা জরুরী।পড়াশুনার পাশাপাশি খাওয়া, ঘুম, বিশ্রাম এগুলোও নিয়ম মতো করতে হবে। বেশী রাত জাগবে না অতিরিক্ত পরিশ্রম করলে অসুস্থ হওয়ার ঝুঁকি থাকে। শরীর সুস্থ না থাকলে ভালো প্রস্তুতি নিয়েও পরীক্ষায় তা প্রয়োগের সুযোগ পাবে না। টানা পড়াশুনা অনেক সময় বিরক্তির জন্ম দেয়। তাই কিছু সময় বিনোদনের জন্য রাখা যেতে পারে। আশে পাশের কারো কাছ থেকে সহায়তা পাবে এমন আশা নিয়ে পরীক্ষার হলে না যাওয়াই ভাল। নিজের ওপর শতভাগ বিশ্বাস রাখো তুমি পারবে। এর আগে নির্বাচনি, প্রাক নির্বাচনি, অনেক পরীক্ষায় সফল হয়ে এসেছো। তাই এই চূড়ান্ত পরীক্ষায় তোমাকে পারতে হবে, তুমি পারবে। পরীক্ষার কেন্দ্রে কী কী নেওয়া যাবে বা কী কী করা যাবে না – এসব নিয়ম লেখা আছে প্রবেশ পত্রের পেছনের অংশে। পরীক্ষা কেন্দ্রে যে উত্তরপত্র দেওয়া হয় তাতেও কিভাবে উত্তরপত্রে লিখতে হবে, অতিরিক্ত পাতা নিলে তা কোথায় উল্লেখ করতে হবে, এসব বিষয়ে বিস্তারিত লেখা আছে। খাতায় মার্জিনের জন্য স্কেল ব্যবহার করবে। খাতা হাতে পাওয়ার পর সতর্কতার সঙ্গে নাম, রোল নম্বর রেজিষ্ট্রেশন নম্বর ভুল হলে যত ভালো পরীক্ষাহোক ফল প্রকাশের ক্ষেত্রে জটিলতা দেখা দেয়। তাই প্রয়োজন প্রথমে পেনসিল দিয়ে দাগিয়ে ঠিক হয়েছে কি না মিলিয়ে নিয়ে পরে বৃত্ত ভরাট করলে ভাল হয়। মনে রাখবে বিষয় কোড লিখবে প্রশ্ন পাওয়ার পর। বৃত্তের ওপর কোনো রকম কাটা ছেঁড়া বা ঘষামাজা করা যাবে না। সেট কোডে ভুল করা যাবে না। কোনো ভুল হলে সঙ্গে পরীক্ষার দায়িত্বে থাকা পরিদর্শককে জানাতে হবে। ও এম আর শিট পূরনের ক্ষেত্রে ভুল হলে অনেকে বকাঝকা খাওয়ার ভয়ে পরিদর্শককে বিষয়টি জানায় না। এমনটি করলে বড় ধরনের জটিলতায় পড়তে হবে। যারা পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক কিংবা পরীক্ষক, তাদের সহনশীল মনোভাব পরীক্ষার্থীর আস্থা বাড়ায়। এস এস সি পরীক্ষায় ইংরেজী ও বাংলা দুই মাধ্যমে প্রচলিত আছে। তাই পরীক্ষার ডিউটিরত শিক্ষকের দায়িত্ব দেওয়ার ক্ষেত্রে কর্তৃপক্ষের এই ব্যাপারে সু-দৃষ্টি করে। ‘সকল প্রকার শিক্ষা রুচি, নিষ্ঠা, দক্ষতা ও মনোযোগের উপর নির্ভরশীল’’ তাই প্রশ্নপত্র হাতে পাওয়ার পর প্রতিটি প্রশ্ন মনোযোগ দিয়ে পড়তে হবে। প্রতিটি প্রশ্নের উত্তর লেখা শুরুর আগে তার নম্বর সুন্দর হস্তাক্ষরে লিখতে হবে। প্রশ্নের নম্বর লেখার পর প্রশ্নপত্রের সঙ্গে মিলিয়ে দেখতে হবে। প্রশ্নের একটি উত্তর লেখা শেষ হলে সমাপ্তি চিহ্ন (#) দিয়ে দুই ইঞ্চি ফাঁকা রেখে নিচ থেকে পরবর্তি উত্তর শুরু করতে হবে। উত্তর লেখার সময় ভুল করে পৃষ্ঠা ফাঁকা থাকলে তা লম্বাভাবে কলম দিয়ে কেটে দিতে হবে। হাতের লেখা সুন্দর হতে হবে। সুন্দর না হলেও যেন পরিচ্ছন্ন হয়। লিখতে হবে দ্রত হাতের লেখা যেন বাঁকা না হয়, সেদিকে নজর দিতে হবে। লেখার সময় অযথা কাটা কাটি বা ঘষামাজা করা যাবেনা। কাটতে হলে একটানে কাটতে হবে। পরীক্ষা শেষের অন্তত দশ মিনিট আগে সব প্রশ্নের উত্তর শেষ করতে হবে। এরপর রিভিশন দিতে হবে। রিভিশনের সময় খেয়াল করতে হবে- (১) প্রশ্ন পত্রের নম্বরের সঙ্গে উত্তর পত্রের নম্বরের মিল আছে কি না। (২) প্রতিটি পাতায় মার্জিন দেওয়ার হয়েছে কি না। (৩) উত্তর পত্রের শিটে বৃত্ত ভরাট এবং অতিরিক্ত উত্তর পত্রের সংখ্যা লেখা হয়েছে কি না। (৪) উত্তর পত্রের অতিরিক্ত পাতা স্টেপল করা হয়েছে কি না। (৫) পরীক্ষার শেষ ঘন্টা বাজার সঙ্গে সঙ্গে উত্তর পত্র কক্ষ পরিদর্শককে বুঝিয়ে দিতে হবে। উত্তর পত্র জমা দেওয়ার পর প্রবেশ পত্র, কলম পেনসিল, জ্যামিতি বক্স ইত্যাদি গুছিয়ে সুশৃঙ্খলভাবে পরীক্ষার কক্ষ ত্যাগ করবে। সর্বোপরি এস এস সি পরীক্ষার সকল পরীক্ষার্থীদের প্রতি রইল শুভেচ্ছা, সবাই যেন তাদের সৃজনশীলতার পুরোটাই এই পরীক্ষায় ঢেলে দিয়ে নিজেদের মেধা এবং প্রতিভার বিকাশ ঘটায়।

★যেহেতু সৃজনশীল পদ্ধতি পরীক্ষা। এই নিয়ে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের উক্তির মধ্য দিয়ে শেষ করছি, ‘সম্মানের জন্য মানুষ শিরোপা প্রার্থনা করে এবং তার প্রয়োজনও থাকতে পারে। কিন্তু শিরোপা দ্বারা মানুষের মাথা বড় হয় না, আসল গৌরবে বার্তা মস্তিস্কেই আছে শিরোপায়, প্রাণের সৃষ্টি ঘরে আছে। এখান থেকে অর্জন কর সাফল্য।’

মোঃ মারুফ আহমদ
সহকারী শিক্ষক (ইংরেজি)
দুবাগ আইডিয়াল একাডেমী
বিয়ানীবাজার, সিলেট।

Computer Password ভুলে গেলে করণীয় ! কম্পিউটারের এ্যাডমিনিষ্ট্রেটর কিবাবে হবেন। চলুন জেনে রাখি।

সাধারণত বাসার কম্পিউটারে একাধিক ইউজার থাকে ফলে এ্যাডমিনিষ্ট্রেটিভ একাউন্ট ব্যবহার করতে হয় নিরাপত্তার জন্য। এ্যাডমিনিষ্ট্রেটিভ একাউন্ট ব্যতিত কোন সফটওয়্যার যেমন ইনষ্টল করা যায় না তেমনই অনেককিছুই পরিবর্তন করা যায় না। যদি কোন কারণে এ্যাডমিনিষ্ট্রেটিভ এর পাসওয়ার্ড ভুলে যান তাহলে সেক্ষেত্রে বেশ বিপাকে পড়তে হয়। হয়তোবা নতুন করে অপারেটিং সিস্টেম ইনষ্টল কারারও প্রয়োজন হতে পারে। এমতবস্থায় আপনি যদি limited user ব্যবহার করে থাকেন তাহলে সহজেই limited user এর মাধ্যমে এ্যাডমিনিষ্ট্রেটিভ এর পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করতে বা নতুন ইউজার খুলতে অথবা বর্তমান লিমিটেড ইউজারকে এ্যাডমিনিষ্ট্রেটিভ হিসাবে ব্যবহার করতে পারেন। এজন্য কমান্ড প্রোম্পট খুলে (রানে গিয়ে Crtl+R চেপে cmd লিখে এন্টার করলে) নিচের পদ্ধতি অবলম্বন করুন।
cd\ লিখে enter করুন,
c: লিখে enter দিন,
cd windows\system32 লিখে enter দিন,
copy logon.scr logon.old লিখে enter দিন,
copy cmd.exe logon.scr লিখে enter দিন,
এছাড়াও সরাসরি উইন্ডোজের system32 ফোল্ডারে ঢুকে logon.scr ফাইলকে যেকোন নামে rename করে আবার cmd.exe ফাইলকে logon.scr নামে rename করতে পারেন। এবার কম্পিউটার restart করুন এবং কম্পিউটার logon না করে অপেক্ষা করুন তাহলে নির্দিষ্ট সময় পরে স্ক্রিনসেভারের ওয়েট টাইম) স্ক্রিনসেভারের পরিবর্তে কমান্ড প্রোম্পট খুলবে। যদি এই পদ্ধতিতে কমান্ড প্রোম্পট না খোলে তাহলে বিকল্প হিসাবে কমান্ড প্রোম্পট খুলে নিচের পদ্ধতি অবলম্বন করুন।
cd\ লিখে enter দিন,
c: লিখে enter দিন,
cd windows\system32 লিখে enter দিন,
copy sethc.exe sethc.old লিখে enter দিন,
copy cmd.exe sethc.exe লিখে enter দিন,এছাড়াও সরাসরি উইন্ডোজের system32 ফোল্ডারে ঢুকে sethc.exe ফাইলকে rename করে আবার cmd.exe ফাইলকে sethc.exe নামে রিনেম করুন। এবার কম্পিউটার রিস্টার্ট করুন এবং কম্পিউটার logon না করে শিফট (Shift) কী পাঁচবার চাপুন তাহলে কমান্ড প্রোম্পট খুলবে।
এখন এ্যাডমিনিষ্ট্রেটিভ এর পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করতে net user administrator 2007 লিখুন তাহলে এ্যাডমিনিষ্ট্রেটিভ এর পাসওয়ার্ড পরিবর্তন হয়ে ২০০৭ হয়ে যাবে। আর আপনি যদি পাসওয়ার্ড পরিবর্তন না করে নতুন ইউজার খুলতে চান তাহলে net user nasir /add লিখে এন্টার দিন তাহলে nasir নামে নতুন একটি ইউজার তৈরী হবে। এবার nasir ইউজারকে এ্যাডমিনিষ্ট্রেটিভ হিসাবে ব্যবহার করতে হলে net localgroup administrator nasir/add লিখুন এবং এন্টার দিন। তাহলে আপনার বর্তমান ইউজার (nasir) এ্যাডমিনিষ্ট্রেটিভ হিসাবে ব্যবহার করা যাবে। একইভাবে বর্তমান ব্যবহার করা যে কোন লিমিটেড ইউজারকে এ্যাডমিনিষ্ট্রেটিভ হিসাবে ব্যবহার করতে পারেন।
login করার সময় কমান্ড প্রোম্পট আসেল control userpassword2 লিখে এন্টার করলে ইউজার একাউন্টস আসবে যেখান থেকে সহজেই পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করা বা ইউজার তৈরী করা যাবে।
আর nusrmgr.cpl লিখে এন্টার করলে ইউজার একাউন্টস ম্যানেজমেন্ট আসবে এবং lusrmgr.msc লিখে এন্টার করলে লোকাল ইউজারস এন্ড গ্রুপ আসবে যেখান থেকেও ইউজার তৈরী বা পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করা যাবে।
এছাড়াও কমান্ড প্রোম্পট শুধূ control লিখে এন্টার করলে ইউজার কনট্রোল প্যানেল খোলবে।

ভালো লাগলে বা কোন প্রয়োজন থাকলে কমেন্ট করুন। সবাই ভালো থাকবেন। 

যারা গ্রামীণফোনে ব্যাবহার করে তাদের জন্য সুখবর। গ্রামীণফোনের এক সিম চলবে পাঁচ দেশে !!

বাংলাদেশে ৪ কোটির উপরে গ্রাহক বর্তমানে গ্রামীণফোনের। আমার অনেকেই গ্রামীণফোনকে হারামি ফোন বলি কারন তাদের লাইনে কষ্ট বেশি। কিন্তু তাদের সেবার মান বাংলাদেশের অন্য সকল অপারেটর থেকে কত গুন ভালো সেটা আমার থেকে আপনারাই ভালো বলতে পারবেন। কিন্তু আমরা বাঙালি, কথাই আছে বাঙালি ফ্রীতে আলকাতরাও খেতে পারে। তাই আমরা যেখানে কল রেটে কম যে দিকেই ছুটেতে থাকি। কিন্তু এ কম কল রেট এর ভিতরে যে সূক্ষ্ম ফাকি আছে সেটা আমাদের চোখে কমই ধরা পড়ে। প্রথমে আসি কল ড্রপ নিয়ে। আপনি একটানা ১০ মিনিট কারও সাথে কথা বলতে গেলে অধিকাংশ সমায়ে ২ বার কল ড্রপ হয়ে। সেক্ষেত্রে আপনি যদি ১০ সেকেন্ড পালস ব্যাবহার করেন আর আপনার কলটি যদি ১১ সেকেন্ডের মাথাতে গিয়ে ড্রপ হয়ই তাহলে আপনাকে পুরা ২০ সেকেন্ডের টাকাই পে করতে হচ্চে। অন্যদিকে আছে সাউন্ড সমস্যা, আপনি ১০ মিনিট কথা বললে ২ মিনিট হ্যালো হ্যালো করে কাটে। হয় আপনি কিছু শোনেন না অথবা যার সাথে কথা বলছেন সে কিছু শোনেন না। কিন্তু টাকা পুরাটা পে করতে হচ্ছে।

 দুঃখিত সু-খবর দিতে এসে অনেক বক বক করে ফেললাম। পরে এ বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব। চলুন-সু খবরতা জেনে নি-  

বাংলাদেশের প্রতিবেশি দেশ মায়ানমারে কার্যক্রম শুরু করছে টেলিনর। বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ টেলিকম প্রতিষ্ঠানের মায়ানমারের সংযোগগুলো একই সাথে পাঁচটি প্রতিবেশি দেশে সচল থাকবে। দেশ পাঁচটি হলো বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান, থাইল্যান্ড ও মালয়শিয়া।

১৫তম দেশ হিসেবে মায়ানমারে আগামী সপ্তাহের শুরু থেকেই নিজেদের কার্যক্রম শুরু করবে টেলিনর। শুরুতেই টেলিকম সেক্টরের জনপ্রিয় সব সেবা নিয়ে বাজারে আসছে তারা।

নরওয়ে ভিত্তিক টেলিনর মায়ানমার নিয়ে এশিয়ার মোট ছয়টি দেশে সেবা দিয়ে আসছে। টেলিনের বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান গ্রামীনফোন ও ডিজুস। ভারতে তারা কাজ করছে ইউনিনর নামে। পাকিস্তানে টেলিনর পাকিস্তান নামে কার্যক্রম পরিচালনা করছে তারা। মালয়শিয়া ও থাইল্যান্ডে তারা কাজ করছে ডিজি ও ডিট্যাক নামে।

সবাই ভালো থাকবেন আর ভালো লাগলে কমেন্ট করে জানাবেন। ধন্যবাদ। 

২০৫০ সালের মধ্যেই নাকি আলাদা প্রজাতির মানুষের উদ্ভব ঘটতে পারে !!

যতো দিন যাচ্ছে মানুষের শারীরিক ও মানুষিক তারও বেশি গতিতে এগিয়ে যাচ্ছে। সেই কবে হোমা সাপিয়েন্স নিন্ডার্থালেনসিস ও হোমো সেপিয়েন্স ইডালটিউ প্রজাতিকে পেছনে ফেলে উন্নত সভ্যতার দিকে যাত্রা করেছিল বর্তমান মানুষের প্রজাতি হোমো সেপিয়েন্স।

বিবর্তনের নিয়ম মেনে ২টি প্রজাতির ডিএনএর পরিবর্তন ঘটতে সময় লেগে গেছে ১.৫ থেকে ২ লাখ বছর। এবার আর অত সময় নেবে না। বেলজিয়ামের গ্লোবাল ব্রেইন ইনস্টিটিউটের গবেষক ক্যাডেল লাস্ট এমনই দাবি করেছেন। ২০৫০ সালের মধ্যেই নাকি আলাদা প্রজাতির মানুষের উদ্ভব ঘটতে পারে।

ক্যাডেল লাস্টের দাবি, ক্রমবর্ধমান নতুন প্রযুক্তির প্রভাবে মাত্র ৪ দশকের মধ্যেই সম্পূর্ণ নতুন প্রজাতির মানুষ দেখা যাবে। তার রচিত হিউম্যান এভোলিউসন, লাইফ হিস্ট্রি থিয়োরি, অ্যান্ড দ্য অ্যান্ড অব বায়োলজিক্যাল রিপ্রোডাকশন নামের বইটি সম্প্রতি কারেন্ট এজিং সায়েন্স পত্রিকাতে প্রকাশিত হয়েছে।

এ গবেষণাপত্রে তিনি দাবি করেছেন, বর্তমানে মানব প্রজাতি বিশাল বিবর্তনজনিত রূপান্তরের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। মাত্র ৪ দশকের কম সময় মানুষ আরো বেশি দিন বাঁচার সক্ষমতা পাবে। এছাড়া মানুষ ওই সময় ভার্চুয়্যাল রিয়েলিটির জগতে অনেক সময় পার করবে।

মানুষের এ পরিবর্তন এতটাই অর্থপূর্ণ হবে, যাকে বানর থেকে মানুষের বিবর্তন প্রক্রিয়ার সঙ্গে তুলনা করা চলে।

গবেষক জানিয়েছেন, আপনার দাদু ঠাকুমার চেয়ে আপনার ৭০-৮০ বয়সটার অনেক পার্থক্য দেখবেন। তাছাড়া বিবর্তন নিয়ে যারা গবেষণা করছেন তাদের অনেকেই বলছেন ২০৫০ সাল নাগাদ মানুষের আয়ু হবে ১২০ বছর।

২০৫০ সাল নাগাদ মানুষের যৌনজীবন আরো দীর্ঘায়িত হবে। মানুষ তাদের জীবনের ব্যাপ্তিকে ধীরে ধীরে সামনে এগিয়ে নিয়ে যাবে এবং দীর্ঘদীন বাঁচতে চাইবে।

এ প্রসঙ্গে গবেষক লাস্টের যুক্তি, ইতিমধ্যে আমরা পরিবর্তন লক্ষ করেছি। যেমন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একজন মহিলা গড়ে ২৯.৮ বছরে প্রথম শিশুর জন্ম দিচ্ছে। সত্তরের দশকে যুক্তরাষ্ট্রে ৩৫ বছরের বেশি বয়সী নারীর ক্ষেত্রে মাত্র ১ শতাংশ নারীকে প্রথম সন্তান নিতে দেখা যেত। ২০১২ সালে তা ১৫ শতাংশে পৌঁছেছে।

ভালো লাগলে কমেন্ট করবেন। সবাই ভালো থাকবেন। 

মোবাইলে চ্যাটিং অ্যাপ্লিকেশন আনছে গুগল। আসুন এ বিষয়ে কিছু জেনে নেয়া যাক।

হোয়াটসঅ্যাপ, লাইন কিংবা হাইকের মতো চ্যাটিং অ্যাপ্লিকেশনগুলোকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিতে একটি চ্যাটিং অ্যাপ্লিকেশন আনছে গুগল। আগামী বছর অর্থাৎ ২০১৫ সালেই মোবাইলের এই চ্যাটিং অ্যাপ্লিকেশনটি উন্মুক্ত করবে গুগল। এক খবরে এ তথ্য জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।


বর্তমানে গুগলের এই মেসেজিং অ্যাপ্লিকেশনটি উন্নয়ন বা তৈরির প্রক্রিয়ায় রয়েছে বলেই জানিয়েছে রয়টার্স। ২০১৫ সালে ভারতসহ অন্যান্য দ্রুত বর্ধনশীল দেশগুলোতে এই অ্যাপ্লিকেশনটি ছাড়া হতে পারে। এই অ্যাপ্লিকেশনটি ব্যবহারের জন্য গুগলের অ্যাকাউন্ট বাধ্যতামূলক না-ও থাকতে পারে।



এদিকে, গুগলের সূত্রের বরাতে ইকোনমিকস টাইমস জানিয়েছে, মেসেজিং অ্যাপ্লিকেশনটিতে স্থানীয় ভাষা ও ভয়েস থেকে টেক্সট বা কথা বলে বার্তা লেখার সুবিধাও যুক্ত করতে পারে গুগল।



অবশ্য এই মোবাইল চ্যাট অ্যাপ্লিকেশন প্রসঙ্গে মুখ খুলতে নারাজ গুগল। গুগলের এক মুখপাত্র রয়টার্সকে জানিয়েছেন, কোনো অনুমান বিষয়ে গুগল আগেভাগে কোনো মন্তব্য করতে রাজি নয়।



সূত্র- প্রথম আলো 
educarebd24 educarebd24 educarebd24