সকল এডুকেয়ারবিডি২৪ এর বন্ধুদের জানাই শুভেচ্ছা। এডুকেয়ারবিডি২৪
নিয়ে কোন সাজেশন থাকলে আমাদেরকে অবশ্যই জানাবেন। কারন আপনাদের সাজেশনই পারে এডুকেয়ারবিডি২৪ কে সমৃদ্ধ করতে।
আমাদের ইমেইলঃ
contact@educarebd24.com

S.S.C Exam Routine 2015 সগ্রহ করুন এখান থেকে। সাথে থাকছে পরীক্ষার্থীদের জন্য শেষ মুহুর্তের কিছু পরামর্শ!

আগামি ০২ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ শুরু হতে যাচ্ছে এস এস সি পরীক্ষা ২০১৫। পরীক্ষার্থীদের জন্য তাদের রুটিন  বের হয়েছে।আসুন দেখেনি ২০১৫ সালের এস এস সি পরীক্ষার রুটিন- 





S.S.C Exam Routine 2015

সময় সকাল ১০.০০টা থেকে দুপুর ১.০০টা পর্যন্ত।
১. ০২/০২/১৫ - বাংলা ১ম পত্র -সোমবার 
২. ০৪/০২/১৫ - বাংলা ২য় পত্র -বুধবার 
৩. ০৮/০২/ ১৫ - ইংরেজি ১ম পত্র -রবিবার 
৪. ১০/০২/১৫ - ইংরেজি ২য় পত্র -মঙ্গলবার 
৫. ১২/০২/ ১৫ - ইসলাম ধর্ম / হিন্দু ধর্ম  -বৃহস্পতিবার 
৬. ১৫/০২/১৫ - সাধারন গনিত -রবিবার
৭. ১৮/ ০২/১৫ - পদার্থ বিজ্ঞান / ইতিহাস / ব্যবসায়পরিচিতি  -বুধবার  
৮. ২২/০২/১৫ - রসায়ন /পৌরনীতি / ব্যবসায়উদ্যোগ  -রবিবার
৯. ২৪/০২/ ১৫ - ভূগোল /বানিজ্যকভূগোল -মঙ্গলবার
১০. ২৬/০২/১৫ - উচ্চতর গনিত -বৃহস্পতিবার 
১১. ০১/০৩/ ১৫ - সাধারন বিজ্ঞান /বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয়  -রবিবার 
১২.  ০৩/০৩/ ১৫ - জীববিজ্ঞান /অর্থনীতি -মঙ্গলবার
১৩. ০৪৪/০৩/ ১৫ - কৃষি শিক্ষা / গাহস্থ্যঅর্থনীতি -বুধবার 
১৪. ০৮/০৩/ ১৫ - হিসাববিজ্ঞান -রবিবার



বি:দ্র: পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক কমিটি তারিখ পরিবর্তন ক্ষমতা সংরক্ষণ করে।


এস এস সি পরীক্ষার্থীদের জন্য শেষ মুহুর্তের কিছু পরামর্শ!


যে কোনে ক্ষেত্রে পরীক্ষা হচ্ছে মূল্যায়নের একমাত্র পদ্ধতি। এস এস সি পরীক্ষা প্রত্যেক শিক্ষার্থীর জীবনের প্রথম মাইলফলক। বিজ্ঞানি ফ্রাঙ্কলিন বলেছেন শিক্ষা ব্যতীত একজন প্রতিভাবান, খনিতে থাকার রূপার মতন। দীর্ঘ দশ বৎসরের শিক্ষা জীবনের মূল্যায়ন হয় এস এস সি পরীক্ষার মধ্য দিয়ে। তাই এই পরীক্ষা প্রত্যেক শিক্ষার্থীর জীবনের প্রথম ধাপ এর মধ্য দিয়ে যাত্রা শুরু হয় উচ্চশিক্ষার। জীবনের লক্ষ্য স্থির করার পথ এই এস এস সি পরীক্ষা। সবকিছুর মত এই পরীক্ষা পদ্ধতিতে গঠনমূলক অনেক পরিবর্তন এনে একে উন্নত করা হয়েছে। আগের পরীক্ষা পদ্ধতি এখনকার পরীক্ষা পদ্ধতির মাঝে রয়েছে অনেক ফারাক। তাই এখনকার শিক্ষার্থীরা অনেক সৌভাগবান যে তারা সৃজনশীল পদ্ধতিতে পরীক্ষা দিচ্ছে। এতে শিক্ষা গ্রহণে পুরনো রীতিতে কষ্ট করতে হচ্ছে না বরং অল্প সময়ে বেশী শিখা সম্ভব। অধিক মনোযোগী হয়ে পড়লে নিজের চিন্তা শক্তির বিকাশ ঘটিয়ে ভাল ফলা ফল করা খুব সহজ। এখন আগের তুলনায় পাসের হার বেশী আবার গৌরবান্ধিত জি পি ৫ পাওয়ার সংখ্যা ও বেশী। এটা অবশ্যই শিক্ষার ক্ষেত্রে ইতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। আগের মত মুখস্ত বিদ্যার ছড়াছড়ি নেই এখন। মেধা ও মনের বিকাশ সাধন করে, নিজের প্রতিভার পরিচয় প্রকাশিত হওয়ার সময়। এখন নিজেদের বাকি বই মনোযোগ দিয়ে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়েলেই হয়, পরীক্ষার হলে চিন্তাভাবনা করে উত্তর বের কথা যায়। আবার পরীক্ষার ফল বের হওয়ার সময় নম্বর নিয়ে চুলচেরা টানাটানি নেই, সবাই এখন একটা গ্রেড পায়। যদিও জীবনের প্রথম সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পরীক্ষা এইবার যারা দেবে স্বভাবতই কিছুটা ভয় জড়তা থাকার কথা। অভিভাবকরা চিন্তা করতে পারেন। কিন্তু এটা ভুল। কারণ এই পরীক্ষার্থী ছেলে মেয়েরা খুবই সৌভাগ্যবান কারণ ওরা এর আগে পি, এস সি ও জে এস সি পরীক্ষা দিয়ে এসেছে। তাই চিন্তা বা উৎকণ্টার কোন কারণ নেই। কারণ একজন পরীক্ষার্থী সাধারণত নির্বাচনী পরীক্ষার পূবেই তার পূর্ণাঙ্গ প্রস্তুতি সম্পন্ন করে এবং নির্বাচনি পরীক্ষা পরবর্তী সময়ে সে বিভিন্ন উপায়ে তার প্রস্তুতি নিশ্চিত করে। তাই আর ভয় নয়। নেপোলিয়ান বলেছেন, সাহস ভালবাসার মত, যার আছে আশা অঙ্গীকার। এস এস সি পরীক্ষা শুরু হতে আর মাত্র কয়েকটা দিন বাকি। এর মাঝেই সকল পরীক্ষার্থী তাদের প্রস্তুতি শেষ করে নিয়েছে। তাই আর যেটুকু সময় আছে, তাতে নতুন করে কোন কিছু না পড়াই ভাল বরং পুরনো যা পরীক্ষার জন্য পড়া হয়ে গেছে, তাই বারবার ঝালাই করা উচিত রুটিন যেহেতু পেয়ে গেছে সবাই এবার তাই সুবিধামত ছক করে নিয়ে কেবল পড়া বিষয়গুলো চর্চা কর। ঘরে বসে মডেল টেষ্ট দাও, নমুনা উত্তর লেখার চেষ্টা কর। দেখতে দেখতে সৃজনশীল পদ্ধতি পঞ্চম বছরে পা দিল যার শুরম্ন হয়েছিল ২০১০ সালে বাংলা ও ধর্মশিক্ষা বিষয়ের মাধ্যমে। বর্তমানে জে এস সি এস এস সি এবং এইচ এস সি পরীক্ষায় প্রায় সব বিষয়ই সৃজনশীল পদ্ধতিতে অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এস এস সি পরীক্ষায়ও মোট ২১টি বিষয় চালু রয়েছে। কাজেই মেধার প্রকাশ করতে হলে, কয়েকটি বিষয়ে অধিক যত্মবান হতে হবে। সঠিক নিয়মে উত্তর লিখতে সৃজনশীল ও বহু নির্বাচনী আশা মিলে নববই শতাংশ বা তারও বেশি নম্বর তোলা সম্ভব যেহেতু প্রত্যেকটা প্রশ্নের সাথে পাঠ্য বই এর সাথে সম্পর্কিত। বইয়ের বিভিন্ন বিষয় থেকে সৃজনশীল প্রশ্নের উদ্দীপক এবং সংশিস্নষ্ট চারটি করে প্রশ্ন থাকে। উদ্দীপকটি ভালভাবে পড়ে প্রথমেই বুঝে নিতে হবে সেটি পাঠ্য বইয়ের কোন অধ্যায়ের সংঙ্গে সংশিস্নষ্ট। সৃজনশীলের ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো প্রশ্নের উত্তরে সৃজনশীলের প্রতিটি সত্মর জ্ঞান, অনুধাবন, প্রয়োগ ও উচ্চতর দক্ষতার উপস্থিতি সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তরের পরিধি কোনো বিষয় নয়, এখানে বাড়তি বা অপ্রাসঙ্গিক কথা সাবলীল। জ্ঞানমূলক প্রশ্নের উত্তর একটি শব্দে দেওয়া যায়, তবে পূণাঙ্গ বাক্য লিখলে ভালো। অনুধাবনে প্রথমে এক বাক্যে জ্ঞান মূলক অংশটি লিখে তা বিশেস্নষণ করবে, পরে পাঁচ সাত লাইনের এক প্যারায়, খেয়াল রাখতে হবে যা লিখছো তা যেন অবশ্যই প্রাসঙ্গিক হয়। প্রয়োগ অংশে এক প্যারায়ই সব কথা থাকতে পারে, তবে এতে জ্ঞান, অনুধাবন ও উদ্দীপকের সঙ্গে পাঠ্য বইয়ের সমন্বয় ঘটাতে হবে। উচ্চতর দক্ষতা মানেই একটি সিদ্ধান্তের ব্যাপার, এ ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীরা জ্ঞান অনুধাবন ও প্রয়োজনীয় অংশ লিখার পর একটি সিদ্ধান্তে উপনীত হবে। এতো গেল প্রশ্নপত্র লেখার আগে করনীয় ভাবনা। এছাড়াও অনেক আনুষঙ্গিক প্রাসঙ্গিক বিষয় রয়েছে। কিন্তু মনের ভেতর কোনো টেনশন রাখা যাবে না। কয়েকদিন আগে একটা প্রতিযোগীতার নির্বাচন দেখছিলাম, হঠাৎ লক্ষ্য করলাম একজন প্রতিযোগী বেশ নরমাল পোষাকে নাচ করলো, এটা জাতীয় পর্যায়ের নাচের প্রতিযোগিতা ছিল। তো ঐ প্রতিযোগী ওর ব্যাগ এবং ব্যাগের ভেতরে থাকা নাচের কস্টিউম হারিয়ে ফেলেছে। কিন্তু ওর মনোবল এত ভাল যে, ঐ পোশাকে সে ভাল নাচ দেখিয়ে প্রতিযোগিতায় জায়গা করে নিল। তাই মনের সাহস যে কোন ব্যাপারে একটা ইতিবাচক প্রভাব ফেলে। এর জন্য কয়েকটা বিষয়ে একটু গুরুত্ব দেয়া ভাল। পরীক্ষার আগে প্রবেশপত্র হাতে পাওয়ামাত্র এর ফটোকপি করে নিতে হবে। বাড়ী থেকে পরীক্ষার হলের উদ্দ্যেশ্যে বের হওয়ার আগে দরকারি জিনিসপত্র যেমনঃপ্রবেশপত্র, রেজিষ্ট্রেশন কার্ড, কলম, পেনসিল, ঘড়ি ইত্যাদি সঙ্গে আছে কি না, তা দেখে নেবে। প্রথম দিন পরীক্ষা শুরু হওয়ার অন্তত এক ঘন্টা আগে হলে পৌঁছার চেষ্টা করবে। পৌঁছেই প্রথমে সিটপ্ল্যান দেখে নেবে।

★প্রস্তুতির পাশা পাশি শারীরিক প্রস্তুতি জরুরী। ব্যাবহারিক সহ প্রায় দেড় মাস পরীক্ষা হবে। এই সময়ে শারীরিক দিক থেকে সুস্থ থাকটা জরুরী।পড়াশুনার পাশাপাশি খাওয়া, ঘুম, বিশ্রাম এগুলোও নিয়ম মতো করতে হবে। বেশী রাত জাগবে না অতিরিক্ত পরিশ্রম করলে অসুস্থ হওয়ার ঝুঁকি থাকে। শরীর সুস্থ না থাকলে ভালো প্রস্তুতি নিয়েও পরীক্ষায় তা প্রয়োগের সুযোগ পাবে না। টানা পড়াশুনা অনেক সময় বিরক্তির জন্ম দেয়। তাই কিছু সময় বিনোদনের জন্য রাখা যেতে পারে। আশে পাশের কারো কাছ থেকে সহায়তা পাবে এমন আশা নিয়ে পরীক্ষার হলে না যাওয়াই ভাল। নিজের ওপর শতভাগ বিশ্বাস রাখো তুমি পারবে। এর আগে নির্বাচনি, প্রাক নির্বাচনি, অনেক পরীক্ষায় সফল হয়ে এসেছো। তাই এই চূড়ান্ত পরীক্ষায় তোমাকে পারতে হবে, তুমি পারবে। পরীক্ষার কেন্দ্রে কী কী নেওয়া যাবে বা কী কী করা যাবে না – এসব নিয়ম লেখা আছে প্রবেশ পত্রের পেছনের অংশে। পরীক্ষা কেন্দ্রে যে উত্তরপত্র দেওয়া হয় তাতেও কিভাবে উত্তরপত্রে লিখতে হবে, অতিরিক্ত পাতা নিলে তা কোথায় উল্লেখ করতে হবে, এসব বিষয়ে বিস্তারিত লেখা আছে। খাতায় মার্জিনের জন্য স্কেল ব্যবহার করবে। খাতা হাতে পাওয়ার পর সতর্কতার সঙ্গে নাম, রোল নম্বর রেজিষ্ট্রেশন নম্বর ভুল হলে যত ভালো পরীক্ষাহোক ফল প্রকাশের ক্ষেত্রে জটিলতা দেখা দেয়। তাই প্রয়োজন প্রথমে পেনসিল দিয়ে দাগিয়ে ঠিক হয়েছে কি না মিলিয়ে নিয়ে পরে বৃত্ত ভরাট করলে ভাল হয়। মনে রাখবে বিষয় কোড লিখবে প্রশ্ন পাওয়ার পর। বৃত্তের ওপর কোনো রকম কাটা ছেঁড়া বা ঘষামাজা করা যাবে না। সেট কোডে ভুল করা যাবে না। কোনো ভুল হলে সঙ্গে পরীক্ষার দায়িত্বে থাকা পরিদর্শককে জানাতে হবে। ও এম আর শিট পূরনের ক্ষেত্রে ভুল হলে অনেকে বকাঝকা খাওয়ার ভয়ে পরিদর্শককে বিষয়টি জানায় না। এমনটি করলে বড় ধরনের জটিলতায় পড়তে হবে। যারা পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক কিংবা পরীক্ষক, তাদের সহনশীল মনোভাব পরীক্ষার্থীর আস্থা বাড়ায়। এস এস সি পরীক্ষায় ইংরেজী ও বাংলা দুই মাধ্যমে প্রচলিত আছে। তাই পরীক্ষার ডিউটিরত শিক্ষকের দায়িত্ব দেওয়ার ক্ষেত্রে কর্তৃপক্ষের এই ব্যাপারে সু-দৃষ্টি করে। ‘সকল প্রকার শিক্ষা রুচি, নিষ্ঠা, দক্ষতা ও মনোযোগের উপর নির্ভরশীল’’ তাই প্রশ্নপত্র হাতে পাওয়ার পর প্রতিটি প্রশ্ন মনোযোগ দিয়ে পড়তে হবে। প্রতিটি প্রশ্নের উত্তর লেখা শুরুর আগে তার নম্বর সুন্দর হস্তাক্ষরে লিখতে হবে। প্রশ্নের নম্বর লেখার পর প্রশ্নপত্রের সঙ্গে মিলিয়ে দেখতে হবে। প্রশ্নের একটি উত্তর লেখা শেষ হলে সমাপ্তি চিহ্ন (#) দিয়ে দুই ইঞ্চি ফাঁকা রেখে নিচ থেকে পরবর্তি উত্তর শুরু করতে হবে। উত্তর লেখার সময় ভুল করে পৃষ্ঠা ফাঁকা থাকলে তা লম্বাভাবে কলম দিয়ে কেটে দিতে হবে। হাতের লেখা সুন্দর হতে হবে। সুন্দর না হলেও যেন পরিচ্ছন্ন হয়। লিখতে হবে দ্রত হাতের লেখা যেন বাঁকা না হয়, সেদিকে নজর দিতে হবে। লেখার সময় অযথা কাটা কাটি বা ঘষামাজা করা যাবেনা। কাটতে হলে একটানে কাটতে হবে। পরীক্ষা শেষের অন্তত দশ মিনিট আগে সব প্রশ্নের উত্তর শেষ করতে হবে। এরপর রিভিশন দিতে হবে। রিভিশনের সময় খেয়াল করতে হবে- (১) প্রশ্ন পত্রের নম্বরের সঙ্গে উত্তর পত্রের নম্বরের মিল আছে কি না। (২) প্রতিটি পাতায় মার্জিন দেওয়ার হয়েছে কি না। (৩) উত্তর পত্রের শিটে বৃত্ত ভরাট এবং অতিরিক্ত উত্তর পত্রের সংখ্যা লেখা হয়েছে কি না। (৪) উত্তর পত্রের অতিরিক্ত পাতা স্টেপল করা হয়েছে কি না। (৫) পরীক্ষার শেষ ঘন্টা বাজার সঙ্গে সঙ্গে উত্তর পত্র কক্ষ পরিদর্শককে বুঝিয়ে দিতে হবে। উত্তর পত্র জমা দেওয়ার পর প্রবেশ পত্র, কলম পেনসিল, জ্যামিতি বক্স ইত্যাদি গুছিয়ে সুশৃঙ্খলভাবে পরীক্ষার কক্ষ ত্যাগ করবে। সর্বোপরি এস এস সি পরীক্ষার সকল পরীক্ষার্থীদের প্রতি রইল শুভেচ্ছা, সবাই যেন তাদের সৃজনশীলতার পুরোটাই এই পরীক্ষায় ঢেলে দিয়ে নিজেদের মেধা এবং প্রতিভার বিকাশ ঘটায়।

★যেহেতু সৃজনশীল পদ্ধতি পরীক্ষা। এই নিয়ে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের উক্তির মধ্য দিয়ে শেষ করছি, ‘সম্মানের জন্য মানুষ শিরোপা প্রার্থনা করে এবং তার প্রয়োজনও থাকতে পারে। কিন্তু শিরোপা দ্বারা মানুষের মাথা বড় হয় না, আসল গৌরবে বার্তা মস্তিস্কেই আছে শিরোপায়, প্রাণের সৃষ্টি ঘরে আছে। এখান থেকে অর্জন কর সাফল্য।’

মোঃ মারুফ আহমদ
সহকারী শিক্ষক (ইংরেজি)
দুবাগ আইডিয়াল একাডেমী
বিয়ানীবাজার, সিলেট।
educarebd24 educarebd24 educarebd24

0 comments:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

প্রিয় পাঠক, এই পোস্ট পড়ার পর আপনার ভালো-লাগা, মন্দ-লাগা, জিজ্ঞাসা কিংবা পরামর্শ প্রদানের জন্য দয়া করে মন্তব্য প্রদান করুন। যা ব্লগিং চালিয়ে যেতে অনেক উৎসাহ-অনুপ্রেরণা জাগাবে। আপনার একটি মন্তব্যই এডুকেয়ারবিডি২৪ এর নিকট অনেক মূল্যবান। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। --- এডুকেয়ারবিডি২৪