সকল এডুকেয়ারবিডি২৪ এর বন্ধুদের জানাই শুভেচ্ছা। এডুকেয়ারবিডি২৪
নিয়ে কোন সাজেশন থাকলে আমাদেরকে অবশ্যই জানাবেন। কারন আপনাদের সাজেশনই পারে এডুকেয়ারবিডি২৪ কে সমৃদ্ধ করতে।
আমাদের ইমেইলঃ
contact@educarebd24.com

ঈদ এর খুশি প্রিয়জনদের সাথে শেয়ার করুন ফ্রী আনলিমিটেড এসএমএস এর মাধ্যমে ।

আস-সালামু-ওয়ালাইকুম
সকলে কেমন আছেন ? নিশ্চয়ই ভালো! আর ভালো থাকবেন নাই বা কেন! কাল যে ঈদ। :) আর তাই আপনাদের ঈদ এর খুশিকে দিগুণ করতে নিয়ে এলাম ফ্রী আনলিমিটেড এসএমএস পাঠানোর  সাইট।






এখান থেকে  আপনি যত খুশি এসএমএস করতে পারবেন।
রেজিস্ট্রেশন না করেই পাঠাতে পারেন আনলিমিটেড এসএমএস সারা বিশ্বে।

 তাহলে আর দেরি কেন?  শুরু করে দিন এসএমএস  পাঠানো।  :)
আর আপনাদের সকল এর প্রতি ঈদ এর শুভেচ্ছা  রইল ।

” তুমি ”


“ তুমি ”
ছিলাম তোমার , আছি তোমার ,
থাকবো তোমার’ই-
ভালবাসি , ভালবাসি ,
বলছি তোমায় , শুনতে পাও কি ?
যেখানেই , থাকো তুমি –
আছ মোর হৃদয় গহীনে ,
এমন করে বলো ? ভালবাসতে –
পারে  ক’জনে ?

তোমারে পেয়েছি আমি ,
চাইনা কিছু আর –
হৃদয়ের মাঝে ,  আছ তুমি ,
ভয় নেই হারাবার ।
মনের মাঝে যতন করে ,
তোমায় রেখেছি ,
ভালবাসি , ভালবাসি , ভালবাসি –
তোমায় বলছি ।

সম্পর্ক (রঙ্গিন কাগজে মোড়া সাদাকালো ভালোবাসা)


 কেমন আছেন । আশা করি ভালই আছেন।
ভালোবাসা কোনো সিদ্ধান্ত নয়, ভালোবাসা হলো বিশ্বাস আর মায়ার বন্ধনে জড়ানো এক পবিত্র দায়িত্ব। যুক্তির উপর যেখানে আবেগের আদিপত্য সেখানেই ভালোবাসা। যেখানে রঙ্গিন কাগজে মোড়া বাস্তবতা প্রায়ই ভেঙ্গে দিতে চায় সম্পর্কের ভিত্তি। সেখানেই বাস্তবতা কখনো কখনো হেরে যায় এক শরীরে গেঁথে থাকা দুটি আত্মারপবিত্র বন্ধনের কাছে। যখন কলুষিত পারিপার্শ্বিকতা তাদের এনে দাঁড় করায় হাজারটি ভাঙ্গনের কারনের সামনে, তখন তারা একটি কারন খুঁজে ফিরে সম্পর্ককে বাঁচাবার।
হাজারো ভুলের মাঝে, কষ্টের মাঝে, সন্দেহের মাঝে কাউকে ভালবাসার জন্য একটি কারনই যথেষ্ট- সেই কারনটি হচ্ছে “ভালোবাসা”। সম্পর্কের শুরুটা ঠিক এমনই।

সময়ের আবর্তে এমন সম্পর্কেও ফাটল ধরে নিছক হেয়ালিপনায়। বেড়ে যায় চাওয়া পাওয়ার অসম ব্যাবধান।অগাধ বিশ্বাস নুয়ে পরে সামান্য সন্দেহের কাছে। সীমাহীন মায়া ম্লান হয়ে যায় মোহের কাছে। সম্পর্কের গুরুত্তের চেয়ে বেশি প্রাধান্য পায় ব্যক্তিগত গুরুত্ব। চির ধরে অনুভুতিতে, বিশ্বাসে, ভালবাসায়।
সময়ের খেলায় ভাঁটা পরে আবেগে, বাস্তবতার মুখ বাকা হাঁসিতে বিবর্ণ হতে থাকে টিকে থাকা অনুভূতিরা। অধিকারেরা রূপান্তরিত হয় অনধিকার চর্চায়, আবেগ হয়ে যায় আদিক্ষেতা, বিশ্বাস হয়ে যায় সন্দেহ আর ভালোবাসা হয়ে যায় ডানা ভাঙা আহত পাখি, যে বেঁচে থাকার প্রয়োজনে নিশ্বাস তো নেয় কিন্তু তার উড়ার ক্ষমতা শেষ হয়ে যায়। ঠিক তখনি বিশ্বাস আর মায়ার বন্ধনে জড়ানো দায়িত্ব হার মানে ব্যাক্তিগত সিদ্ধান্তের কাছে। অতঃপর ভেঙ্গে যায় সম্পর্ক, দুজনের ভুলে কিংবা একজনের। থেকে যায় শুধু প্রশ্ন প্রশ্ন এবং প্রশ্ন।
প্রশ্নেরা যখন ভীষণ পোড়ায়, ভালোবাসা যখন ভীষণ কাদায় তখন শুরু হয় ভালোবাসা কে আঁকড়ে ধরার কিংবা একেবারে নিঃশেষ করে দেয়ার তুমুল যুদ্ধ। কিন্তু ফেলে আসা আবেগ, অনুভুতি, মায়া, বিশ্বাসের স্থানে জায়গা করে নেয় অসংখ্য যুক্তি, যার কাছে হেরে যায় ভালোবাসাকে আবার গড়ে তোলার জন্য দুজনের কিংবা একজনের সব প্রচেষ্টা। তবুও দুজনের মাঝে পৃথক ভাবে আবেগ অনুভুতি মায়া বিশ্বাস সব থাকে কম বেশি, কখনো কখনো ভালোবাসাও, শুধু মাঝখান থেকে শেষ হয়ে যায় সম্পর্ক।
কেউ সয়ে যায়, কেউ হেরে যায় আর কেউ বেঁচে থাকে অভ্যস্ততায়। কেও জলে ভাসে, কেও বা রক্তে, কেউ বেঁচে থাকে অনুশোচনায়। এভাবেই মরে যায় ভালোবাসা, নিঃশেষ হয়ে যায় সম্পর্ক। কেউ শুন্য হাতে শুন্যে মিলিয়ে যায়, কেউ শুন্যের মাঝে শুন্যই রয়ে যায়।
ভাল লাগলে কমেন্ট করবেন।সবাই ভাল থাকবেন। 

নকিয়ার কল্যাণে আসছে ৪১ মেগাপিক্সেল ক্যামেরার ফোন!!!


ব্রাজিলে চলমান মোবাইল ওয়ার্ল্ড কংগ্রেসে নকিয়া ঘোষণা করলো নতুন এক সিমবিয়ান স্মার্টফোন ৮০৮ পিউরভিউ।
এই হ্যান্ডসেটের চমকে দেয়া বিষয়টি হলো এর ৪১ মেগাপিক্সেলের ক্যামেরা। খবর ম্যাশএবল-এর।
অবিশ্বাস্য হলেও সত্যিই নকিয়া কার্ল জেইস লেন্স এবং নকিয়ার তৈরি পিক্সেল ওভার-স্যামপলিং প্রযুক্তি কাজে লাগিয়ে এই শক্তিশালী ক্যামেরা দিয়েছে ৮০৮ পিওরভিউতে।

→ তবে অতিরিক্ত মেগাপিক্সেল হলেই যে ছবির মান বেড়ে যাবে, এমনটা নয় বলেও জানিয়েছে ম্যাশএবল।
সূত্র আরও জানিয়েছে, পিওরভিউ প্রযুক্তি নকিয়ার অন্যান্য স্মার্টফোনেও দেয়া হবে। ফলে শিগগিরই মেগাপিক্সেলের সংখ্যা আশাতীত বেড়ে যাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
ঘোষণা করা এই হ্যান্ডসেটটিতে রয়েছে;
→ ১.৩ গিগাহার্জ প্রসেসর,
→ ৪ ইঞ্চি স্ক্রিন,
→ ৫১২ মেগাবাইট র‌্যাম এবং
→ ১৬ গিগাবাইট স্টোরেজ।
এটি আসছে মে মাসেই, ৪৫০ ইউরোতে বাজারে পাওয়া যাবে বলে জানানো হয়েছে।
তথ্যসূত্রঃ সংগৃহীত

বাংলাদেশের মোবাইল অপারেটারের সকল নাম্বার


 কেমন আছেন । আশা করি ভালই আছেন।
আপনাদের ভাল লাগলে আমার কষ্ট সার্থক হবে.......................................।
সব অপারেটারের মেইন মেনু
গ্রামিন ফোন *111#
রবি *140#
বাংলালিঙ্ক *789
যে ভাবে টাকা দেখবেন
গ্রামিন ফোন *566# [Prepaid]12115 [Postpaid]sms: 2000 [Postpaid]
বাংলালিঙ্ক*124#

এয়ারটেল *778#
রবি*222# or *222#1 or 222
টেলিটক *152#
সিটিসেল*8111
হেল্প লাইন
গ্রামিন ফোন*121
বাংলালিঙ্ক*123
এয়ারটেল*787
রবি*123 or sms to 8123
টেলিটক *1234
সিটিসেল121
ফ্রেন্ড এন্ড ফেমালি
গ্রামিন ফোন
Value added Features Services SMS Format Send to
F&F Activation 0171XXXXXXX0171XXXXXXX0171XXXXXXX 2888
Change Old No New No 2888
To View F&F or FnF 2888
F&F numbers can be changed every 30 days (Applicable for Smile, Djuice & Xplore Subscribers)Postpaid: 2800
Airtel:
Warid self service Friends n family Add a number Enter desired number
Robi:
1. Dial *140#, select ‘FnF & Partner’ and follow instructions thereafter 2. SMS to 8363 (8FNF) as follows:
To SMS Format Example
Add FnF numbers addFnF numbers
**(if you want to enter multiple numbers leave space between them) add 018xxxxxxxx 017xxxxxxxx 019xxxxxxxx
Add Partner number PPartner Number P 018xxxxxxxx
Delete FnF and Partner number delnumber to be deleted del 018xxxxxxxx
To see current FnF and Partner list and status FnF
To know about the whole process Help
Notes: · Maximum of 3 numbers can be added as FnF with 1 SMS · Maximum 1 number can be added as Partner with 1 SMS · Maximum 1 number can be deleted from FnF and Partner list with 1 SMS · Each FnF & Partner number can be changed after 15days · SMS charges are applicable
Banglalink:
*789#
Teletalk:
Prepaid:
Write ADD 0155XXXXXXX 02XXXXXX 017XXXXXXXX and send SMS to 363.
Postpaid:
FADD 0155XXXXXXX 0155XXXXXXX 0155XXXXXXX 0155XXXXXXX 0155XXXXXXX and send SMS to 363.
Airtel/GP/Robi/Banglalink Internet settings with IP address:
#internet+wap settings:
set up homepage for all
#Gp internet:
IP: 10.128.01.02,
port : 8080,
apn: Gpinternet,
##gp wap:
IP: 10.128.01.02,
port : 8080,
apn: Gpwap
#Airtel internet:
IP: 10.06.00.02,
Port: 8080,
apn: Internet,
##warid wap:
IP: 10.06.00.02,
Port: 8080,
apn: wap,
#Robi internet:
IP: 192.168.23.7
Port: 9028,
apn: Internet,
##Robi wap:
IP: 192.168.23.7
Port: 9028,
apn: Wap
#banglnk web:
IP: 10.10.55.34
port: 8799
apn : Blweb,
#banglalink wap:
IP: 10.10.55.34
port: 8799,
apn: Blwap
Labels: Warid/GP/Aktel/Banglalink Internet IP addres
For Details of Internet Settings click here
Contact with customer relation officer
Grameenphone:
E-mail: insta.service@grameenphone.com
Web: http://www.grameenphone.com
Direct Chat: https://ic-web.grameenphone.com/
Phone number:
From mobile with same sim:: 121
From any phone: 9882990
Fax: 9882948
Banglalink:
E-mail: info@banglainkgsm.com
Web: http://www.banglainkgsm.com
Phone number: 01911 304121
From mobile with same sim: 121
From any phone: +880191310900-901
Fax: 089888370-1
Airtel:
E-mail: customerserice@bd.airtel.com
Web: www.bd.airtel.com
Phone number:
From mobile with same sim: 786
From any phone: +8801678600786
Robi:
E-mail: 123@aktel.com
Web: www.aktel.com
Phone number: 01819 400400
From mobile with same sim: 121
From any phone:
Fax: +88 01819 234329 - 333 +88 02 8832503
Teletalk:
Web: www.teletalk.com.bd
Phone number: 9882585-ext-333 0155-0157750/60
Recharge Card:
Dial *151*13 digit PIN #
Citycell:
Web: www.citycell.com
Phone number: 011 99 121 121
Additional information of different operators are available hereby:
GP
Banglalink
Airtel
Robi
Teletalk
Citycell
ভাল লাগলে কমেন্ট করবেন।সবাই ভাল থাকবেন।
সূত্রঃটেকটিউনস
 

মাত্র ১০-১৫ কিলোবাইট এ দেখুন অনলাইনে টিভি

আপনাদের কাছে আজকে একটা লিঙ্ক দেব যেখানে আপনি স্টার জলসা জী বাংলা ইটিভি বাংলা আরো অনেক বাংলা চান্যেল
হিন্দী চান্যেল আছে set max, star gold, zee cinema, আরো অনেক চান্যেল
আপনাদের সবচেয়ে প্রিয় চান্যেল discovery ,animal plannet
আরো আছে ছোটদের কার্টুন নেটওয়ার্ক
আরো আছে star sports, espn,star cricket
আরো আছে 9xm
আপনাদের কাছে একটা কথা বলি কথা টি হলো কিছু কিছু চান্যেল সমস্সা হতে পারে এইজন্য দুক্ষিত

আমার দেখা মতে স্টার জলসা ১০ কিলোবাইট এ খুব ভালো ভাবে প্লে হলো একটু থেমে গেল না
আমি টিভির সাথে মিলিয়ে দেখলাম একবারে কাটাই কাটাই মিল
সেজন্য আপনাদের লিঙ্ক দিলাম
কোনো সমস্সা হলে জানাবেন
ভুল হতে পারে সেজন্য আমাকে জানিয়ে দেবেন কথায় ভুল হইছে
লিঙ্কটি হলো : http://www.newtvworld.com/India-Live-Tv-Channels/star-jalsa-live-streaming.html
আমি এই লিন্কটা অনেক সার্চ করার পর পাইছি
আরেকটা লিঙ্ক নিন :http://apnartv.com/
আপনারা এই লিঙ্ক বাংলাদেশী চান্যেল দেখতে পারবেন
ভারতের চান্যেল দেখতে পারবেন
এখানে ১০৪ টি চান্যেল আছে
সবাই ভালো থাকবেন
কোনো সমস্সা হলে জানাবেন
ভুল হলে জানাবেন
ভালো হলে জানাবেন

কি লগার হতে আপনার পাসওর্য়াড কে রক্ষা করুন!!

 কেমন আছেন । আশা করি ভালই আছেন।
কি লগার হচ্ছে এমন একটি প্রোগ্রাম যেটি আপনার কম্পিউটারে ইনস্টল করা থাকলে আপনি কি-বোর্ডে কি’ গুলো প্রেস করে কম্পিউটারে যা যা লিখছেন তা সেই প্রোগ্রামটি সংরক্ষন করে রাখবে আপনার অজান্তে। কি লগার হচ্ছে সবচেয়ে নিম্নস্তরের হ্যাকিং । কি লগার ব্যবহারের জন্য বিশেষ জ্ঞানের প্রয়োজন পড়েনা। এটি কারো ইমেইল এ্যাড্রেস বা অন্যান্য এ্যাকাউন্টের ইউজার নেম এবং পাসওয়ার্ড হ্যাক করার সহজ পদ্ধতি ।

আচ্ছা ধরুন আপনি সাইবার ক্যাফেতে ব্রাউজিং করছেন। আপনি হয়তো জানেনও না যে যেই পিসিতে বসে আপনি ব্রাউজিং করছেন তাতে কেউ পূর্বেই কি-লগার ইনস্টল করে রেখে গেছে। এখন ধরুন আপনি http://mail.yahoo.com এ গেলেন এবং ইউজারনেম এবং পাসওয়ার্ড প্রদান করলেন । তৎক্ষনাত কি লগার টি আপনি যা যা টাইপ করেছিলেন সব রেকর্ড করে ফেলছে । ভয়ংকর তাইনা । এখন আপনি বলতে পারেন ঠিকআছে আমি কি বোর্ড দিয়ে ইউজারনেম পাসওয়ার্ড লিখবো না উইন্ডোজের অনস্ক্রিন কিবোর্ড ব্যবহার করবো।
(Start > All Programs > Accessories > Accessibility > On-Screen Keyboard ) তবে জেনেনিন কি লগারটি সেটিও রেকর্ড করে ফেলবে (আমি পরিক্ষা করে দেখেছি) এছাড়াও প্রায় কি-লগার গুলোতে স্ক্রিনশট ফাংশনালিটি রয়েছে যার মাধ্যমে প্রতি সেকেন্ডে বা নির্দিষ্ট সময় পরপর কি-লগারটি ডেক্সটপের স্ক্রিনশট তুলে রাখে ফলে হ্যাকার এটিও জানতে পারবে আপনি ডেক্সটপে কি কাজ করছিলেন , কোন ওয়েবসাইট ভিজিট করছেন , ইউজারনেম বক্সে কি লেখা আছে , পাসওয়ার্ড এর ঘরে কালো বিন্দু গুলোর সংখ্যা কয়টি ( যা পরবর্তীতে লগ হতে ইউজার নেম ও পাসওয়ার্ড কে আলাদা ভাবে বুঝতে সহায়তা করে)
যা হোক এ বিষয় সম্পর্কে জানার পর আমার মনেও সঙ্কা জাগে যে অন্য কেউ তো কি-লগার ব্যবহার করে আমার ইউজারনেম এবং পাসওয়ার্ড হ্যাক করতে পারে। আমি মরিয়া হয়ে এর সমাধান খোঁজা শুরু করলাম এবং হয়তো কিছুটা সমাধান ও পেয়ে গেছি। সেটি নিয়েই লেখা।

যা যা প্রয়োজন :

ক) একটি পেনড্রাইভ
খ) ফায়ারফক্স পোর্টেবল
ফায়ারফক্স পোর্টেবল হচ্ছে ফায়ারফক্সেরই পোর্টেবল ভার্সন। অর্থাৎ এটি পেনড্রাইভে ইনস্টল করা হলে যে কোন কম্পিউটারে পেনড্রাইভ হতে ফায়ারফক্স চালানো যাবে, ইনস্টল করার প্রয়োজন পড়বে না।
এটি পাওয়া যাবে এখান থেকে : http://portableapps.com/apps/internet/firefox_portable
ফায়ারফক্স পোর্টেবল টি ডাউনলোড করে নিন। ডাউনলোড করার পর প্রোগ্রামটি রান করে ব্রাউজ করে আপনার পেনড্রাইভটি সিলেক্ট করে দিন। তারপর Install বাটনে ক্লিক করুন। ফায়ারফক্স পোর্টেবল আপনার পেনড্রাইভে ইনস্টল হওয়া শুরু করবে। পোর্টেবল ফায়ারফক্স অনুমানিক ২০ মেগাবাইটের মত যায়গা নেবে। বাকি ফ্রি স্পেস ব্যবহার হবে Cache ফাইল সংরক্ষনের জন্য (আপনি ওয়েবসাইট ভিজিট করলে ইমেজ, কুকি , ফ্ল্যাশ ফাইল ইত্যাদি লোকাল ডিস্কে সংরক্ষিত হয় এগুলোই ক্যাশ ফাইল)
আগেই বলে নেই আমরা ফায়ারফক্সের “পাসওয়ার্ড ম্যানেজার” ফিচার টি ব্যবহার করে পাসওয়ার্ড কে কি-লগারের হাত হতে রক্ষা করব। যদিও এটি খুব সহজ বিষয় তবুও যারা এ সম্পর্কে জানেননা তাদের জন্য এই টিউটোরিয়াল।
এখন আপনার পেনড্রাইভ থেকে FirefoxPortable ফোল্ডারে গিয়ে FirefoxPortable.exe রান করুন।ফায়ারফক্স পোর্টেবল এর স্প্ল্যাশ স্ক্রিন দেখাবে এবং ফায়ারফক্স চালু হবে। খেয়াল রাখবেন এই ফায়ারফক্স পেনড্রাইভ থেকে রান হচ্ছে তাই এটি মূল ফায়ারফক্স থেকে কিছূটা স্লো চালু হতে পারে তবে usb 2.0 হলে হয়তো বা পারফরমেন্স ভালো হতে পারে। এখন ধরে নিচ্ছি আপনার কম্পিউটারে ইন্টারনেট সংযোগ আছে এবং আপনার পিসিতে কিলগার নেই আপনি নিশ্চিত । এবার আপনার গুরুত্বপূর্ন ওয়েবসাইট টি ব্রাউজ করুন পোর্টেবল ফায়ারফক্স থেকে। ধরুন আপনি ইয়াহু মেইল বা জিমেইলে লগইন করবেন। এখন ইউজারনেম এবং পাসওয়ার্ড বক্সে আপনার ইউজারনেম এবং পাসওয়ার্ড টাইপ করুন। এবার সাইন ইন বা লগইন বাটনে ক্লিক করলে একটি পপআপ ম্যাসেজ আসবে যে আপনার ইউজার নেম এবং পাসওয়ার্ড ফায়ারফক্সের পাসওয়ার্ড ম্যানেজারে সেভ হবে কিনা।







চিত্রঃ – ১
এখান থেকে “Remember” বাটনে ক্লিক করুন তাহলে পাসওয়ার্ড ম্যানেজারে তা সংরক্ষিত হবে। সংরক্ষিত হয়েছে কিনা তা আপনি দেখতে পারেন
Tools > Options > থেকে Security ট্যাবে গিয়ে





















চিত্রঃ – ২
Show Passwords.. এ ক্লিক করুন। তাহলে পাসওয়ার্ড ম্যানেজার দেখতে পাবেন.....






















চিত্রঃ – ৩
এখানে সাইট কলামে সাইটের এ্যাড্রেসটি , ইউজারনেম কলামে সেই সাইটে ব্যবহৃত ইউজার নেমটি এবং পাসওয়ার্ড কলামে পাসওয়ার্ড টি দেখতে পাবেন।
এখন থেকে যখন ই আপনি উক্ত সাইট টি ভিজিট করবেন সেই পেজের ইউজারনেম এবং পাসওয়ার্ড বক্সে অটোমেটিক আপনার সংরক্ষিত ইউজারনেম এবং পাসওয়ার্ড দেওয়া থাকবে। আপনাকে কোনকিছু টাইপ করতে হবেনা তাই পাসওয়ার্ড যখন টাইপ’ই করছেন না তখন কি-লগার রেকর্ড করবে কি?? তবে একই এড্রেস বা সাইটের জন্য একের অধিক ইউজারনেম বা পাসওয়ার্ড সংরক্ষিত থাকলে ইউজার নেম পাসওয়ার্ড বক্স খালি থাকবে। আপনাকে নির্দিষ্ট ইউজারনেমটি টাইপ করতে হবে এবং পাসওয়ার্ড বক্সে এক ক্লিক করলে সেই ইউজারনেমের সাথে সংরক্ষিত পাসওয়ার্ডটি অটোমেটিক চলে আসবে।তবে এক্ষেত্রেও কি-লগার ইউজারনেম রেকর্ড করতে পারলেও পাসওয়ার্ড রেকর্ড করতে পারবেনা। তাছাড়াও কি-লগার স্ক্রিনশট তুললেও আপনার ইউজারনেমটিই দেখতে পারবে পাসওয়ার্ড নয়। ফলে আপনার পাসওয়ার্ড সুরক্ষিত থাকবে। এক্ষেত্রে অনুরোধ রইলো পাসওয়ার্ড এমন রাখবেন যা ইউজারনেম দেখে ধারনা করা না যায়।
আর কেউ যাতে আপনার পেনড্রাইভ থেকে আপনার সংরক্ষিত পাসওয়ার্ড দেখতে না পারে এ জন্য Options > Security Tab থেকে Use master password এ ক্লিক করে পাসওয়ার্ড দিয়ে রাখুন। ফলে কেউ পাসওয়ার্ড ম্যানেজার খুলে ইউজারনেম দেখতে পেলেও মাস্টার পাসওয়ার্ড ছাড়া পাসওয়ার্ড দেখতে পারবে না।
আর পোর্টেবল ফায়ারফক্সের মজা হচ্ছে আপনি এটি পেনড্রাইভে বহন করে নিতে পারছেন এবং সবচেয়ে অসুরক্ষিত পিসি (সাইবার ক্যাফের পিসি) তে বসে নিশ্চিন্তে আপনার প্রয়োজনীয় ওয়েবসাইট গুলো ব্রাউজ করতে পারছেন।
ভালো লাগলে কমেন্ট করতে ভুলবেন না। সবাই ভাল থাকবেন।
সূত্রঃটেকটিউনস

এক পিসির ইন্টারনেট যেভাবে অন্য পিসিতে ব্যাবহার করবেন!!

 
কেমন আছেন । আশা করি ভালই আছেন।

প্রথমে আমি আপনাদের কিছু প্রয়োজনিয় জিনিসের সাথে পরিচয় করিয়ে দিচ্ছি।


 ১. ল্যান কেবল
 ২. ল্যান পোর্ট
 ৩. ল্যন কেবল CPU তে কানেক্ট করা হচ্ছে
 ৪. ল্যন কেবল LAPTOP এ কানেক্ট করা হচ্ছে
....................................................................................................................................................................
কন্ডিশন ১
যদি আপনার কম্পিউটার ২ টা হয় তাহলে আপনাকে শুধুমাত্র একটি ল্যান কেবল সংগ্রহ করতে হবে।
কন্ডিশন ২
আর যদি কম্পিউটার ২ টার বেশি হয় তাহলে আপনার একটি সুইচ লাগবে।
......................................................................................................................................................................
আজকে আমি কন্ডিশন ১ এর জন্য কিভাবে কনফিগার করতে হবে তা স্টেপ বাই স্টেপ দেখাচ্ছি।
কম্পিউটার নং ১ এর জন্য
স্টেপ ১
প্রথমে স্টার্ট মানু থেকে কন্টোল প্যানেল ক্লিক করতে হবে (নিচের ছবির মত করে করার চেষ্টা করেন)
 
 স্টেপ ২

স্টেপ ৩

স্টেপ ৪

স্টেপ ৫

স্টেপ ৬

স্টেপ ৭

স্টেপ ৮

স্টেপ ৯

স্টেপ ১০

স্টেপ ১১

স্টেপ ১২

স্টেপ ১৩

স্টেপ ১৪


...................................................................................................................................................................
কম্পিউটার নং ২ এর জন্য

স্টেপ ১

স্টেপ ২

স্টেপ ৩

স্টেপ ৪


এখন কম্পিউটার ১ এবং কম্পিউটার ২ এ ইন্টারনেট ব্রাউজ করে দেখেন

এর পরও যদি কনো সমস্যা হয় তাহলে আমি তো আছি
ভালো লাগলে কমেন্ট করতে ভুলবেন না। সবাই ভাল থাকবেন।
সূত্রঃটেকটিউনস
 

অনেক বড় প্রতিষ্ঠানের সাথে যেভাবে ব্যবসা করবেন : ১০টি গুরুত্বপূর্ণ টিপস্

 কেমন আছেন । আশা করি ভালই আছেন।

এটা অনেক গুরুত্বপূর্ণ যে, অনেক বড় কোম্পানীর সাথে ব্যবসা করতে হলে আপনাকে ১০০% প্রোফেশনাল হতে হবে। আপনার কোম্পানীতে প্রোফেশনাল ভাব নিয়ে আসতে নিচে কিছু প্রয়োজনীয় টিপস্ দেয়া হল।
১। আপনার কোম্পানীকে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই সবকিছু করতে হবে। সবসময় মনে রাখতে হবে যে, যদি তারা আপনার সেবা বা পণ্য পছন্দ না করে তাহলে অন্য কোন কোম্পানী খুঁজে নেবে। তাই তাদেরকে আপনার কোম্পানীর খুত ধরার সময়টি পযর্ন্ত দেবেন না, সবকিছু নির্দিষ্ট সময় মোতাবেক করুন।
২। আপনার কোম্পানীর উৎপাদনকৃত সকল পন্যের সবর্শেষ মূল্যতালিকা তাদের সবসময় সরবরাহ করুন। তারা জানতে চায়, কোন পন্যের কত মূল্য এবং কেন তাদের এই পন্যগুলো প্রয়োজন। তাদের জানা প্রয়োজন যে, কিভাবে পন্যগুলো তাদের কোম্পানীকে লাভ ও সফলতা এনে দিতে পারে এবং আপনার কোম্পানী কেন তাদের প্রথম পছন্দ হবে? এইসব তথ্যগুলো বিস্তারিতভাবে নিয়মিত তাদের নিকট সরবরাহ করুন।
৩। আপনার কোম্পানী যেমনই হোক না কেন, বড় কোম্পানীগুলো সাধারনত পন্য বা সেবার নমুনা দেখতে চায়। তাদের মধ্যে কিছু রয়েছে যারা আপনার আগের কাজের উদ্ধৃতি দেখতে চায়। এক্ষেত্রে আপনি আগে যাদের নিকট পন্য বিক্রয় করেছেন বা আপনার পন্য বা সেবা যারা গ্রহণ করছে তাদের উদ্ধৃতি দিতে পারেন।
৪। আপনার কোম্পানী হবে তাদের প্রথম পছন্দ, এ ব্যাপারে কারন দর্শান। সেক্ষেত্রে আপনি এমন কোন সুযোগের উল্লেখ করতে পারেন যেটা অন্য কোন কোম্পানী দিচ্ছে না। এটা বিভিন্ন রকম হতে পারে, তবে মনে রাখবেন আপনার অফারটি যেন স্বতন্ত্র হয়। অন্য সকল কোম্পানীর অফার থেকে আলাদা হয়।
৫। সবসময় কোম্পানীর প্রোফাইল, ব্রাউচার, ক্যাটালগসহ প্রয়োজনীয় সকল কাগজপত্রাদি নিয়ে তৈরী থাকুন। এগুলোর অতিরিক্ত প্রিন্ট কপি সবসময় সঙ্গে বা হাতের কাছে রাখুন। আপনাকে হয়ত ভবিষ্যৎ ক্রেতাদেরকে এসব দেখাতে হতে পারে। তাদের মনের মধ্যে বিশ্বাস স্থাপন করুন যে, আপনি প্রোফেশনাল।
৬। বড় কোম্পানীগুলো আপনার সাথে স্বাচ্ছন্দে ব্যবসা করছে বা আপনার সাথে ব্যবসা করে তারা সুখী, এই ব্যাপারটি নিশ্চিত করুন। আপনার কোন পন্য বা সেবার ব্যাপারে অভিযোগ করতে দেবেন না। ফলশ্রুতিতে ভবিষ্যতে কোন নতুন বড় কোম্পানীর সাথে ব্যবসা করতে গেলে তাদের উদ্ধৃতি দিতে পারবেন।
৭। স্থানীয় প্রতিযোগীদের থেকে সবোর্চ্চ ভালো অফার আপনি বড় কোম্পানীগুলোকে দেবেন। এক্ষেত্রে স্থানীয় প্রতিযোগীদের থেকেও ভালো মানসম্পন্ন পন্য বা সেবা আপনাকে সরবরাহ করতে হবে।
৮। কখনই মিথ্যার আশ্রয় নেবেন না। এমন কোন প্রতিশ্রুতি দেবেন না যেটা আপনার দ্বারা সম্ভব নয়। মিথ্যার মাধ্যমে ক্রেতা জোগাড় করা ভবিষ্যতের জন্য ভালো ফলাফল বয়ে আনে না।
৯। বড় কোম্পানীগুলোকে খুশি করতে হলে আপনার ভালোটা দিন। তাদেরকে অবগত করুন আপনি কাজটি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে তাদের চাহিদা অনুযায়ী শেষ করতে পারবেন কি না? তাদের নিশ্চিত হতে দিন যে আপনার কোম্পানীই তাদের জন্য সঠিক এবং তারা যা চায় সেটি দিতে সক্ষম।
১০। প্রোজেক্টের ব্যাপারে সবসময় তাদের অবগত রাখুন। ই-মেইল বা ফোন যেকোন মাধ্যমেই সবসময় যোগাযোগের রাস্তা পরিষ্কার রাখুন। যারা সবর্দা যোগাযোগ রাখে বড় কোম্পানীগুলো সেই প্রতিষ্ঠানের সাথে ব্যবসা করতে পছন্দ করে।
 সবাই ভাল থাকবেন। 

Free online PDF converter

কেমন আছেন । আশা করি ভালই আছেন।

পিডিএফ কী, তা আজকের যুগে কারোরই অজানা নয়। বিখ্যাত কোম্পানী অ্যাডোবি পোর্টেবল ডকুমেন্ট ফাইল সংক্ষেপে পিডিএফ বের করা মাত্রই বিশ্বব্যাপী ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করে এই পিডিএফ।
পিডিএফ এর মাধ্যমে আপনার ওয়ার্ড বা এক্সেল ডকুমেন্টকে পোর্টেবল ডকুমেন্টে রূপ দিতে পারবেন। প্রায় সব কম্পিউটারেই আজকাল পিডিএফ ফাইল পড়ার উপযোগী সফটওয়্যার যেমন অ্যাডোবি রীডার ইত্যাদি ইন্সটল করা থাকে। আপনি আপনার ফাইলটিও পিডিএফ এ রূপ দিতে পারেন। এজন্য আপনার প্রয়োজন হবে একটি পিডিএফ ক্রিয়েটর সফটওয়্যারের যা বিনামূল্যে ইন্টারনেট থেকে ডাউনলোড করতে পারবেন। তবে ইংরেজী ডকুমেন্ট পিডিএফ করার জন্য আপনাকে সফটওয়্যার ডাউনলোড ও ইন্সটলের ঝামেলায় যেতে হবে না। ইন্টারেনেট বেশকিছু ওয়েবসাইট আছে যারা বিনামূল্যে আপনার ডকুমেন্টকে পিডিএফ-এ রূপান্তর করে দিবে। তবে আপনার যদি প্রায়ই পিডিএফ তৈরির প্রয়োজন পড়ে, তাহলে আপনার জন্য মূল সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করে কম্পিউটারে ইন্সটল করে নেয়াই ভাল হবে। কেননা, ইন্টারেনেটর মাধ্যমে কোন সফটওয়্যার ইন্সটল করা ছাড়া পিডিএফ তৈরি করতে গেলে আপনার কিছুটা সময় ব্যয় হবে। আপনি এই সময়টা বাঁচাতে পারেন যদি মূল সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করে পিসিতে ইন্সটল করে নিন। নীচে কিছু ফ্রি অনলাইন পিডিএফ কনভার্টার ওয়েবসাইটের ঠিকানা দিয়ে দেয়া হল। সাইটগুলো ব্যবহার করা পানির মত সহজ। সাইটগুলো ভিজিট করলেই আপনি বুঝতে পারবেন পিডিএফ তৈরি করতে হলে কী করতে হবে। তাই কথা না বাড়িয়ে শুধু ঠিকানাগুলোই দিয়ে দিলাম। আপনার পছন্দমত সাইট বেছে নিন এবং পিডিএফ তৈরি করুন।
http://www.expresspdf.com [Writer's Best Pick]
http://www.freepdfcovert.com
http://www.pdfonline.com
http://online.primopdf.com [Also available a downloadable version for your desktop computer]
http://www.adobe.com/products/acrobat/access_onlinetools.html
http://www.k2pdf.com/
http://www.dopdf.com/ [Desktop version]
http://www.pdfonfly.com/
http://www.html-to-pdf.net/free-online-pdf-converter.aspx

সবাই ভাল থাকবেন। 

কৃত্রিম ঘুর্নিঝড় প্রজেক্ট – বিদ্যুৎ উৎপাদনের ভবিষ্যত প্রযুক্তি

কেমন আছেন । আশা করি ভালই আছেন। আমিও আছি একরকম।
ঘুর্নিঝড়ের কথা শুনলেই আর কারোর কিছুর না হোক আমরা বাঙালীরা একটু আঁৎকে ই উঠি বটে। এবং এটাই স্বাভাবিক। আমাদের দেশের বর্তমান অবস্থায় যেখানে দ্রবমুল্য যেন লাগাম ছাড়া ঘোড়া সেখানে একটি ঘুর্নিঝড় আমাদের আপাত সুখটুকু ও এলোমেলো করে দিতে পারে।
শুধু আমার দেশ বলেই নয় পৃথিবীর বড় বড় দেশ, প্রযুক্তি যাদের ডাল ভাত হয়ে গিয়ছে তাদের ও মাঝে মাঝে ভালোই নাস্তা নাবুদ করে ঘুর্নিঝড়। এই ঘুর্নিঝড় কে কেউই নিজেদের বন্ধু হিসেবে পেতে চাইবে না।
কিন্তু কানাডিয়ান ইজ্ঞিনিয়ার লুইস মিকাওড এর দৃড় বিস্বাস ঘুর্নিঝড় কে ও সে একদিন মানুষের উপকারে ব্যবহার করতে সমর্থ হবেন।
লুইস একজন অবসরপ্রাপ্ত পেট্রোলিয়াম ইজ্ঞিনিয়ার যিনি কনভনেশনাল পাওয়ারপ্ল্যান্টের অপচয় হয়ে যাওয়া তাপ কে কাজে লাগিয়ে একটি এ্যামসফিরিক ভর্টেক্স ইজ্ঞিন বানানোর প্রস্তাব করেছেন। এটি ই হবে ছোটখাটো একটি ঘুর্নিঝড় (নিয়ন্ত্রিত) যা টার্বাইনের ঘুর্ণনে ব্যবহার করে বিদ্যুৎ উৎপাদনে সাহায্য করবে।
তার মতে " আমি এই ব্যাপারে পুরোপুরি নিশ্চিত যে আমরা কোন এক সময় এই ঘুর্নিঝড় কে নিয়ন্ত্রন করে বিদ্যুৎ উৎপাদনে সক্ষম হব। এবং সোলার পাওয়ারের তাপ থেকে সোলার জেনারেটেড ঘুর্নিঝড় তৈরী করা সম্ভব হবে।"
এই প্রকল্প বাস্তবায়নে তার সর্বশেষ ডিজাইনটি হল ২০০X১০০ মিটারের একটি ছাদ বিহীন একটি গোলাকার ওয়াল। ওয়েষ্ট হিট বহনকারী বাতাস কে যখন এর ভেতর দিয়ে প্রবল বেগে প্রবাহিত করা হবে তখন এই গোলাকার দেয়ালের গা ঘেষে সেই বাতাস যখন প্রবল বেগে ঘুরতে থাকবে তখন তা একটি আসল ঘুর্নিঝড়ের রুপ নেবে।
মিকাওডের হিসাব অনুযায়ী এই ঘুর্নিঝড় সাইজ হবে 50 মিটার (ডায়ামিটার) এবং এটি ৫০ থেকে ৫০০ মেগা ওয়াটবিদ্যুৎ উৎপাদনে সক্ষম হবে।
১৯৭৫ সালে তার মাথায় প্রথম এই আইডিয়া আসে এবং সদিন থেকে সে এই প্রযেক্টের সাথে জড়িত।
এই প্রজেক্ট সফল হোক বা না হোক আমি এই মহৎ উদ্যোগের জন্য এডুকেয়ারবিডি পক্ষ থেকে এই ভদ্রলোক এবং তার সকল সহকারীদের ধন্যবাদ জানাই এবং দোয়া করি যেন তারা এই প্রজেক্টকে বাস্তবে রুপ দিয়ে আমাদের ভবিষ্যত প্রজন্মের জীবনকে আরো স্বাচ্ছন্দ্যময় করে তুলবে।
 সবাই ভাল থাকবেন।

কম্পিউটারে কাজ করার পদ্ধতি !!!!

কেমন আছেন । আশা করি ভালই আছেন।
আমরা যারা কম্পিউটারে কাজ করি তার হয়তবা যে যেমন ইচ্ছা বসি এবং আমাদের কাজ শেষ করে উঠে যা্‌ই। কিন্ত এই কাজ করার সময় আমরা ভাবি না যে এভাবে কাজ করার ক্ষেত্রে আমাদের নিজেদের শরীরের কোন ক্ষতি হচ্ছে কিনা।
নিচে কিছু ছবির মাধ্যমে দেখানোর চেষ্টা করলাম যে কিভাবে কাজ করলে নিজে র শরীরের কোন ক্ষতি হবে না।







ভালো লাগলে কমেন্ট করতে ভুলবেন না। সবাই ভাল থাকবেন।

সূত্রঃটেকটিউনস

গনিত এর কিছু...........

কেমন আছেন । আশা করি ভালই আছেন। আমিও আছি একরকম।


গনিত বিষয়ে কিছু কথা বলতে চাই আপনাদের সাথে। আপনারা অনেকেই গনিত নামের একটা জিনিসকে ভয় পান। গনিত নাকি একটা ভুত, পেত্নি, বাঘ, সিংহ ।
আসুন দেখা যাক গনিত কত বড় এবং কি জিনিস। আপনি গনিতে দুর্বল, আপনি বলেন আপনার মেধা নাই। আমি আপনাকে বলব ভাই এত বড় মিথ্যা কথাটা আপনি বলতে পারলেন কিভাবে? আপনি দুনিয়াতে যত গনিতবিদ আছে তাদেরকে পশুর সাথে তুলনা করলেন কিভাবে? আপনি পিথাগোরাস, আর্কিমিডিস প্রমুখ বেক্তিকে কেন পশুর সাথে তুলনা করলেন?  আপনি হয়ত ভাবতেছেন আমি পাগল হয়ে গেছি। দেখুন কিভাবে আমার কথাগুল আপনাকে আমি প্রমান করে দেখাই। আচ্ছা ধরা যাক  x=2 এবং 2=y তাহলে তো x=2=y বা, x=y লেখা যায়। আপনি নিজে চিন্তা করুন লেখা যায় কিনা? সমস্যা হলে কমেন্ট করুন। উপরের সমীকরণ গুল আমরা খাটাবো  এখন।  ধরুন , আপনি একজন মানুষ এবং আপনার মেধা নাই। অপরদিকে পিথাগোরাস একজন মানুষ তাহলে পিথাগোরাসের মেধা নাই।

গানিতিক রুপঃ আপনি= মানুষ এবং পিথাগোরাস = মানুষ ।
এখন আপনি= মেধাহীন তাহলে পিথাগরাস= মেধাহীন।
আপনি যদি মানুষ হন তাহলে তো পিথাগোরাসকে আর মানুষ বলার যুক্তি আমি পাচ্ছি না, কারন পিথাগোরাস মেধাহীন নন। পিথাগোরাস মেধাযুক্ত কিন্তু আমরা গানিতিকভাবে প্রমান করছি যে, আপনি মানুষ হলে পিথাগোরাস মেধাহীন। তাই আমরা স্পষ্ট বলতে পারি যে মেধা বলে আসলে বাস্তবে কিছু নেই, এটা আমাদের সবার একটা ভুল ধারনা মাত্র। কারন মেধার উপস্থিতি দুনিয়ার সবথেকে বড় সত্য জিনিষকে মিথ্যা করে দেয়।
আমি বলি গনিত দুনিয়াতে এমন একটা বিষয় যেটা শুধু সত্য জিনিস দিয়া তৈরি। আর বাকি সব আমার কাছে মিথ্যা মনে হয়। কেন?
ধরা যাক, ক্যাটরিনা একটা জটিল নাইকা।
আপনি বললেন হা ভাই আমি আপনার সাথে একমত যে , ক্যাটরিনা একটা জটিল নাইকা।
কিন্তু আমি কইলাম, না ভাই আমি তো আপনার সাথে একমত হতে পারলাম না । আমার কাছে কারিনা একটা জটিল নাইকা।
দেখছেন, কি সমস্যা। একই জিনিস এক এক জন এর কাছে এক এক রকম।
আর একটা বাক্য, ৬০ সেকেন্ড এ এক মিনিট। এটা আপনি আমি সবাই স্বীকার করতে বাধ্য। এটা হল সত্য বাক্য, এটার সাথে তুলনা করা চলে গনিত এর।
অপরদিকে, ক্যাটরিনা একটা জটিল নাইকা। এর সাথে বাকি বিষয় গুলার তুলনা চলে , যেমন -পদার্থ, রসায়ন ইত্যাদি।
কিভাবেঃ ডাল্টনের যুগে তিনি কইছেন যে, পরমানু নাকি সবথাকি ছোট। এর থেকে কোন ছোট জিনিস নাই। এটা দিয়া নাকি সব গঠিত। ভাল কথা কইছেন তিনি একতা। কিন্তু সমস্যা করল কিছু পরের বিজ্ঞানী রা, তারা পরমানুকে ফুটাই দিয়া দেখল তার মাঝে নাকি ইলেকট্রন, প্রোটন, নিউট্রন স্থায়ী রুপে থাকে, আর কিছু কিছু যেমন মেসন, পজিট্রন যখন তখন আসে। তাইলে আপনি বলেন এই ইলেকট্রন কে ভাংলে যে আর কিছু পাওয়া যাবে না এর কোন গ্যারান্টি আছে কি?
কিন্তু টেকটিউন্স এ কি এমন কেউ আছেন যে কইবে ৫+৩=৮ হয় না। থাকলে জলদি আমার সাথে যোগাযোগ করেন আপনি যদি এটা ভুল প্রমান করতে পারেন তবে আপনাকে সারাজীবনের জন্য খাওয়া, পরা, বিনোদন দেয়া হবে।
এখন সবথেকে দরকারি আর গুরুত্বপূর্ণ কথা বলব। গনিত আসলে তত কঠিন না। গনিত সিখতে গেলে আগে আপনাকে লক্ষ স্থির করা সিখতে হবে। মনে করুন আপনি ভাত খেতে চান, কিন্তু ভাত খেতে গিয়া যদি মুরি খেয়ে ফেলেন তাহলে গনিত হবে না। গনিত এর প্রশ্নেই উত্তর। অধিকাংশ অঙ্ক দেয়া আছে ধরনের। মানে কোন একটা জিনিসের মান দেয়া আছে আপনাকে ওইটা থেকে আরেকটা বের করতে হবে। একটা অঙ্ক ৪/৫ টা নিয়মে করা যায়। আপনি যোগ, বিয়োগ, গুন, ভাগ যদি করতে পারেন তাহলে আমি আপনাকে গ্যারান্টি দিব আপনি গনিতবিদ হতে পারবেন। কোন অঙ্ক সমাধান করার আগে দেখুন উত্তর কি চেয়েছে। তারপর উত্তর কিভাবে পাবেন এই চিন্তা করুন। দেখবেন সমাধান আপনার হাতে ধরা দিয়েছে।
 সবাই ভাল থাকবেন।

কম্পিউটার ইতিহাসের মানুষ গুলো

আমরা জানি যে কম্পিউটার নিয়ে কাজ শুরু হয় 1930 দশকের প্রথম ভাগে যদিও তখনকার কম্পিউটার এখনকার মত ছিল না এবং ব্যবহারও করা হত অন্য প্রয়োজনে। কিছু মেধাবী বিজ্ঞানী ও গনিতবিদের শ্রম, চিন্তা ভাবনা, পরীক্ষার ফসল আজকের এই কম্পিউটার। কম্পিউটার ইতিহাসের পাতায় তাদের নাম সর্ণাক্ষরে লেখা আছে থাকবে।

George Boole:


George Boole কে বলা হয় আধুনিক কম্পিউটারের জনক। যদিও তার কাজ তার মৃত্যুর (1864) পর বিলুপ্ত হয়ে গেলেও তিনি যে ধারনা দিয়ে গেছেন তার সাথে বর্তমান কম্পিউটার ধারনার সাথে সাদৃশ্যময়। George Boole হচ্ছেন Boolean বীজগনিতের জনক যা Digital কম্পিউটারের মূল মন্ত্র।
Boole 1815 সালে ইংল্যান্ডে জন্মগ্রহন করেন। সে টিনএজ বয়স থেকেই শিক্ষকতা শুরু করেন এবং 20 বছর বয়সে নিজস্ব বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন। 34 বছর বয়সে আয়ারল্যান্ড চলে যান এবং Queen's কলেজে প্রথম গনিত বিষয়ের প্রফেসর নিযুক্ত হন এবং মৃত্যু পর্যন্ত সেখানেই থাকেন। সে তার বীজগনিতে দর্শন থেকে লজিককেই প্রাধান্য দেন। তার সবচেয়ে বড় অর্জন হচ্ছে সে লজিকের বিভিন্ন পর্যায়গুলোকে প্রকাশ করার জন্য বীজগনিতকে ব্যবহার করেন। উনিশ শতকের মাঝামাঝি লজিক ও গনিতের মধ্যে সর্ম্পককে বিশ্লেষন করে অনেক গুলো প্রবন্ধ রচনা করেন। পরর্বতিতে কম্পিউটার নিয়ে গবেষনায় তার পরবর্তি বিজ্ঞানীরা এই প্রবন্ধ গুলোর সাহায্য নেন। এখনও বড় বড় সার্চ ইন্জিন গুলো তার বীজগনিতের বেশ কিছু Boolean শব্দ ব্যবহার করে থাকেন।

Konrad Zuse:

Konrad Zuse দ্বিতীয় বিশ্ব যুদ্ধের সময় কনস্ট্রাকশন ইন্জিনিয়ার ছিলেন। ইনি 1910 সালে বার্লিনে জন্মগ্রহন করেন। তাকে আনঅফিশিয়ালী মর্ডান কম্পিউটারের আবিস্কারক বলা হয়। কনস্ট্রাকশনের সবচেয়ে কঠিন কাজ হল বড় বড় ক্যালকুলেশনের স্লাইড রুল বা মেশিনকে জোড়া লাগানোর সময় বা বদলানোর সময়ের ক্যালকুলেশন ও তাকে মনে রাখা। Zuse এমন একটা উপায় আবিস্কার করতে চেয়েছিলেন যাতে এই বড় ক্যালকুলেশন গুলো সহজেই করা যায় এবং তা ওই প্রসেসর সংরক্ষন করা যায়। 1936 সালে Zuse প্রথম বাইনারী কম্পিউটার তৈরী করেন যার নাম দেন Z1। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনক ভাবে বিশ্ব যুদ্ধে এটি ধংস্ব হয়ে যায়। Zuse তার পর বাইনারী কম্পিউটার নিয়ে কাজ করতে থাকেন এবং 1940 সাল পর্যন্ত Z2, Z3, Z4 নামক আরো তিনটি কম্পিউটার তৈরী করেন।

 

Jon Von Neumann:

Jon Von Neumann 1903 সালে হাঙ্গেরীতে জন্মগ্রহন করেন। তিনি ছিলেন বিস্ময়কর রকম মেধাবী একজন গনিতবিদ ও বিজ্ঞানী। তিনিই বর্তমান কম্পিউটারের ভিত্তি গড়েন। Neumann এর আগে অধিকাংশ গনিতবিদরা কম্পিউটারকে গানিতিক ধারনা থেকে লব্ধ ডাটা বা উপাত্ত বের করার কাজে লাগাতো। কিন্তু তিনি কম্পিউটারের প্রসেসিং ক্ষমতাকে গনিতের সমাধানের কাজে ব্যবহার করতে চাইলেন । তিনি তার মেধাকে EDVAC কম্পিউটার তৈরীতে প্রয়োগ করলেন এবং তৈরী করলেন যা পুরো প্রগ্রামকে ধারন করতে পারত। পরে তিনি IBM কোম্পানীতে যোগ দেন এবং তার দায়িত্ব ছিল কম্পিউটারের নতুন নতুন ধারনাকে খুজে বের করা ও তা নিয়ে গবেষনা করে বাস্তবে রুপ দেয়া। পরবর্তীতে সে IBM কোম্পানীর একজন প্রভাবশালী ব্যক্তিতে পরিনত হন।

Alan Turing:

Alan Turing 1912 সালে লন্ডনে জন্মগ্রহন করেন। তিনি ক্যামব্রীজ ইউনিভার্সিটিতে গনিত নিয়ে পড়াশুনা করেন। তিনি Jon Von Neumann এর প্রকাশিত ধারনা দ্বারা বিশেষ ভাবে প্রভাবিত ছিলেন। Turing দ্বিতীয় বিশ্ব যুদ্ধের সময় German secret code কে decode ও crack করে আলোচনায় আসেন। অনেকের ধারনা Turing ই প্রথম Electronic computer এর ডিজাইন করেন। Turing ACE (Automatic Computing Engine) ডিজাইন করেন যদিও এটি বাস্তবে রুপ পায়নি। পরে 1950 সালের দিকে ইনি Jon Von Neumann এর ধারনাকে বাস্তবে রুপ দেন তার "Turing Test" প্রযেক্টে যা কিনা ইতিহাসে কম্পিউটারের Intelligence এর প্রথম
Test হিসাবে বিবেচিত হয়।

কম্পিউটার ইতিহাস যতই আলোচনা হচ্ছে ততই এর আবিস্কারক নিয়ে বির্তক বাড়ছে। বিভিন্ন বিজ্ঞানী বিভিন্ন সময় এক সাথে কাজ করে একটি Theory দাড় করিয়ে তাকে মডেল হিসাবে প্রকাশ করেছে তাই একক ভাবে কাউকে কম্পিউটারের আবিস্কারকের কৃতিত্ব দেয়া এখনও পর্যন্ত সম্ভব হয়নি। কেউ বিশ্বাস করে EDVAC কম্পিউটারের সাথে বর্তমান কম্পিউটারের কোন সম্পর্ক নেই আবার কেউ মনে করে EDVAC কম্পিউটারই হচ্ছে বর্তমান কম্পিউটারের grandfather। তবে সাধারন ভাবে আমরা বলতে পারি যে এক জেনারেশন বিজ্ঞানী থেকে আর এক জেনারেশন বিজ্ঞানীরা কম্পিউটারের ধারনাকে বহন করেছে এবং বিভিন্ন পরিক্ষা নিরীক্ষা বিবর্তনের মধ্য দিয়ে কম্পিউটার আজকের এই পর্যায়ে এসেছে। আর এর পিছনে কম্পিউটারের জনক যেই হোক না কেন এই সমস্ত বিখ্যাত বিজ্ঞানীদের কিছু না কিছু অবদান আছে।

 


 


educarebd24 educarebd24 educarebd24